শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবিতা
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
একটি কবিতার জন্ম
পথে-প্রান্তরে সোনা ঝরিয়ে যে শরৎ চলে গেল, বনে-বনে-আগুন-লাগা সেই দিনগুলোতে আমরা জড়ো হয়েছিলাম আমেরিকার মিডওয়েস্টে, তৃণভূমি আর ভুট্টাখেত পরিবেষ্টিত আইওয়া সিটিতে। আমরা ৩২ দেশের ৩৩ জন। কেউ কবিতা লিখি, কেউ গল্প-উপন্যাস, কেউ নাটক; কেউ কেউ আবার একই হাতে লিখি কবিতা, গল্প, উপন্যাস, এমনকি গানের বাণীও। একজন বলে
দ্য ওয়াটার টাওয়ার
(১৮৭১ সালে শিকাগো অগ্নিকাণ্ডের পর ওই শহরে যে একটি ইমারত টিকে ছিল, সেটির নাম দ্য ওয়াটার টাওয়ার।) শিকাগোতে বাতাস জ্ঞানী, কিন্তু কিছু ইমারত আরও বেশি জ্ঞানী।
চুনোপুঁটির বিশ্বকাপ
বিশ্বকাপে মেতেছে বড়রা সেই সাথে চুনোপুঁটি একটাই ঘর একটাই ছাদ পতাকা উড়ছে দুটি। ড্রইংরুমে একটাই টিভি একটাই সোফাসেট ফুটবল রেখে রিমোটের দিকে দুজনেরই টার্গেট।
রাত একটায় খেলা হবে
রাত একটায় খেলা হবে, আবার কী! ফুটবল ঘুম থেকে ওঠ! ভালো করে চোখ দুটোকে ডল! বিশ্বকাপের খেলা ফেলে কিসের আবার ঘুম? টের পাস না? খেলা নিয়ে গরম টিভি রুম!
ঠিকানাহীন পথে
ভালোবাসি বলে বন্ধু সুযোগ নিয়েছ ঢের কষ্টের আগুনে পুড়িয়েছ ফের ঠিকানাহীন পথে ছেড়ে গিয়ে; সুখে ভেসেছ ফের। নীলের আকাশ নীলে ছেয়ে গেলে, সুবিমল হয় কেউ; দুঃখ আমার অতীব দুঃখে পথ হারায়ে হাঁটে সুখ আর খোঁজে না, নিজেকে শুধুই বোঝে।
হ্যাংওভার
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হলো ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হলো, নেই। সত্যি সত্যি নেই! ডান পকেটে হাত ঢোকাতেই দেখি এককাপ গরম চা! একদম টাটকা, রক্তের মতো নোনতা! পরপরই মনে হলো আমি বসে আছি প্রিন্টের ছাদে। গাছ থেকে বরই পেড়ে খাচ্ছি...।
গোধূলি
যে লেখে সমুদ্র, আমি তার সামান্য গোধূলি বালি ও ফেনার তীরে বসে থাকা ব্যাকুল ঝিনুক নিজের ছায়ার পাশে হেঁটে এসে এক বুক জলে এ শহর ডুবে যাবে, গোধূলিতে আমাদের এমন অসুখ!
দেওয়ান আতিকুর রহমানের একগুচ্ছ কবিতা
কয়েক মুহূর্তের জন্য মনে হল ঘাড়ের উপর মাথা নেই, পরখ করেও মনে হল, নেই। সত্যি সত্যি নেই...
পদ্মদিঘি
অপার আনন্দে যদি তুমি দূরদিগন্তে তাকাও তবে বিকেলের মেঘ থেকে খসে পড়ে জল; পাখির শরীরে ইচ্ছেমতো ভেজা; বলা যায় কাকভেজা অনায়াসে; ও আমার পদ্মদিঘি, কোন সে শরতে পুষ্পগন্ধময় তোমার হৃদয়?
বৃক্ষ, পাখি ও শিশুর পরম্পরা
শিশুরাই দলবদ্ধ হয়ে দলের সন্ধান করে যে রকম পাখির দলের ওড়াউড়ি বৃক্ষের বনের সবুজ প্রকৃতি...
হুমায়ূন আহমেদের কবিতা
প্রতি পূর্ণিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই গৃহত্যাগী হবার মত জোছনা কি উঠেছে? বালিকা ভুলানো জোছনা নয়। যে জোছনায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটোছুটি করতে করতে বলবে, ও মাগো, সুন্দর চাঁদ! নবদম্পতির জোছনাও নয়। যে জোছনা দেখে স্বামী গাঢ়স্বরে স্ত্রীকে বলবেন— দেখো নীতু চাঁদটা তোমার মুখের মতোই
রিক্তা রিচির একগুচ্ছ কবিতা
আমার মা জানেন সংসারের দৈর্ঘ্য-প্রস্থ জানেন তেল, নুন মসলার বাটিগুলোর মাপ। বুকে পাথর রেখে হাসি বিলি করার নামতাও কেবল মা জানেন।
এইচ বি রিতার একগুচ্ছ কবিতা
দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে আছি বিভক্ত ছিদ্র সাথে একটি বেদনাদায়ক অনুস্মারক। জানালার পাশে দাঁড়াতেই দেখি মধ্যরাতের কাস্তের বাঁকা চাঁদ ইশারায় ডেকে যায় টিপটিপ পায়ে এগিয়ে যাই দরজার কাছে উন্মুক্ত হতে শত ভয় যার, সেই আমাকেই আঁধার আলিঙ্গন করে অকপটে।
চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া
জয়ী হবার জোরটা নিয়া চোখ রেখেছি অস্ট্রেলিয়া। সাজলো ক্রিকেট জমলো ক্রিকেট গ্যালারিতে হর্ষধ্বনি, লাল-সবুজে টাইগার দল বাংলাদেশের চোখের মণি।
তোমার ডাহুক চোখ
যতবার যাই দূরে সরে একা ডেকে নিয়ো তুমি কাছে, তোমার দু’চোখে আমার কিছু দুঃখ জমা আছে। নির্জন কোনো দুপুরের মতো হাহাকার জাগে বুকে, শত বেদনার ফুল ফুটে আছে অভিমানী নতমুখে।
প্রহরগুলো প্রহরে নেই
অপেক্ষায় ছিল সকাল না চাইতেই দুপুর এসে গেল বিকেলকে বলে রাখি ইশারায় তুমি দেরি করে এসো… বহুদিন পর দুপুরটাকে বেঁধেছি ভোরের স্নিগ্ধতায়!
লোপা মমতাজের দীর্ঘ কবিতা ‘অন্তরালাপ’
নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মরার চেয়ে আত্মহত্যার আরও কোনো সহজতর উপায় আছে কি না, তা জানতে গুগল করেছিল মেয়েটি।