অনলাইন ডেস্ক
কক্সবাজারে নির্মাণাধীন বিমানঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গুলিতে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। হামলায় বিমানবাহিনীর চারজন সদস্য আহত হন। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। তরুণ নিহতের ওই ঘটনার বিচার চেয়ে রাতে মশাল মিছিল করেছেন কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
নিহত ওই তরুণের নাম শিহাব কবির নাহিদ (৩০)। তিনি বিমানবাহিনীর ঘাঁটির পাশে সমিতিপাড়ার বাসিন্দা কক্সবাজার পিটিআইয়ের সাবেক সুপার মো. নাছির উদ্দিনের ছেলে। নাহিদের মা আমেনা খাতুন কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক। তাঁদের একমাত্র ছেলে নাহিদ। নাহিদ বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী ও চার বছরের ছেলে আছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বলেছে, দুর্বৃত্তদের ছোড়া ইটের আঘাতে শিহাব কবির নাহিদ গুরুতর আহত হন। বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান। তবে নিহত নাহিদের বাবা নাছির উদ্দিন অভিযোগ করেছেন, বিমানবাহিনীর সদস্যের ছোড়া গুলিতে তাঁর ছেলে নিহত হয়েছেন।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সুবক্তগীন মাহমুদ বলেন, এক যুবককে হাসপাতালে আনার পরপরই মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনের অংশ (খুলি) উড়ে গেছে। গুলিতে, নাকি ইটপাটকেলের আঘাতে মাথায় জখম হয়েছে, তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
কক্সবাজারের ঘটনার পর আইএসপিআর জানায়, কক্সবাজারে বিয়াম স্কুলের পাশে বিমানবাহিনীর চেকপোস্টে স্থানীয় একজনের মোটরসাইকেলের কাগজপত্র না থাকায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঘাঁটির ভেতরে নেওয়া হয়। এ সময় সমিতিপাড়ার দুই শতাধিক মানুষ বিমানবাহিনীর ঘাঁটির কাছে আসে।
বিমানবাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সংখ্যা আরও বেড়ে যায়। এ সময় বিমানবাহিনীর সদস্য ও সমিতিপাড়ার কিছু দুষ্কৃতকারীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুর্বৃত্তরা বিমানবাহিনীর সদস্যদের ওপর ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় দুর্বৃত্তের ছোড়া ইটপাটকেলের আঘাতে কয়েকজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে বিমানবাহিনীর চারজন সদস্য রয়েছেন। ইটের আঘাতে শিহাব কবির নাহিদ নামের এক যুবক গুরুতর আহত হন। বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
আইএসপিআর আরও জানায়, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার্থে বিমানবাহিনীর সদস্যরা নিয়ম অনুযায়ী ফাঁকা গুলি ছোড়েন। তবে স্থানীয় জনসাধারণের ওপর কোনো তাজা গুলি ছোড়া হয়নি।
আইএসপিআর বলেছে, একটি কুচক্রী মহল বিমানবাহিনীর গুলিতে যুবক নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে, যা সত্যি নয়। এ ক্ষেত্রে প্রচারিত গুলির খোসার ছবিটি পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, খোসাটি ফাঁকা গুলির, যা প্রাণঘাতী নয় এবং শুধু শব্দ তৈরি করে। যুবক নিহতের ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গভীর শোক ও পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করছে।
যা বলছেন স্থানীয়রা
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণ ও বিমানঘাঁটির জন্য ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে কয়েক দিন ধরে উচ্ছেদ-আতঙ্ক বিরাজ করছে। গতকাল দুপুরে এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিমানবাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং এলাকাবাসীর প্রতিনিধিদের বৈঠক নির্ধারিত ছিল। এ লক্ষ্যে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এলাকার প্রতিনিধি জাহেদসহ কয়েকজন ইজিবাইকে করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আসছিলেন। তাঁদের বহনকারী গাড়িটি ডায়াবেটিক পয়েন্ট এলাকায় বিমানবাহিনীর চেকপোস্টে পৌঁছালে থামানো হয়। এ সময় বিমানবাহিনীর সদস্যরা জাহেদ ও মুজাহিদকে গাড়ি থেকে নামতে বলেন। একপর্যায়ে তাঁরা তর্কে জড়ান। পরে তাঁদের নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে খবর পেয়ে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে জড়ো হয়। এলাকাবাসী জাহেদকে নিয়ে যেতে বাধা দিলে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিমানবাহিনীর সদস্যরা এলাকাবাসীকে ছত্রভঙ্গ করতে ফাঁকা গুলি করেন। এতে অন্তত ১০ জন আহত হন। পরে বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয়রা কয়েকজনকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক নাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে আইএসপিআরের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে গতকাল সন্ধ্যায় কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয়রা। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্থানীয় জনসাধারণের প্রতিনিধি ফুরকানুর রশিদ, এম এজাজ উল্লাহ কুতুবী, ছাবের আহাম্মদ, সৈয়দ আলম এবং ছাত্র প্রতিনিধি সাগর। সংবাদ সম্মেলনে আইএসপিআরের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি গণমাধ্যমগুলোকে স্থানীয় লোকজনকে ‘দুর্বৃত্ত’ অভিহিত করার জন্য ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করেন, দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটি পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। স্থানীয়দের ওপর নির্বিচার গুলি চালিয়েছেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা। এতে একজন নিহত ও ১৪ জন আহত হয়েছে।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, ঘটনার সূত্রপাত কীভাবে, তা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে জানানো হবে।
নাহিদের মা-বাবা যা বলছেন
নাহিদের মা আমেনা খাতুন বলেন, ‘ঘটনার সময় নাহিদ বাড়িতে ছিল। হইচই, গোলাগুলির শব্দ শুনে ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ একটি গুলি এসে তার মাথায় লাগে। গুলিতে মাথার খুলি উপড়ে মগজ বেরিয়ে আসে। হাসপাতালে নিতে নিতেই আমার ছেলের জীবন শেষ হয়ে গেল।’
বাবা নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলেকে বিমানবাহিনী গুলি করে হত্যা করেছে। আমি হত্যার বিচার চাই।’
নাহিদ কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। গতকাল রাতে নাহিদের হত্যার বিচার চেয়ে মিছিল করেন এই বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে তাঁরা শহীদ মিনারে গিয়ে সভা করেন। সেখান থেকে নাহিদের হত্যার বিচারের দাবি জানানো হয়।
কক্সবাজারে নির্মাণাধীন বিমানঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গুলিতে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। হামলায় বিমানবাহিনীর চারজন সদস্য আহত হন। আজ সোমবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। তরুণ নিহতের ওই ঘটনার বিচার চেয়ে রাতে মশাল মিছিল করেছেন কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা।
নিহত ওই তরুণের নাম শিহাব কবির নাহিদ (৩০)। তিনি বিমানবাহিনীর ঘাঁটির পাশে সমিতিপাড়ার বাসিন্দা কক্সবাজার পিটিআইয়ের সাবেক সুপার মো. নাছির উদ্দিনের ছেলে। নাহিদের মা আমেনা খাতুন কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক। তাঁদের একমাত্র ছেলে নাহিদ। নাহিদ বিবাহিত। তাঁর স্ত্রী ও চার বছরের ছেলে আছে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বলেছে, দুর্বৃত্তদের ছোড়া ইটের আঘাতে শিহাব কবির নাহিদ গুরুতর আহত হন। বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পর তিনি মারা যান। তবে নিহত নাহিদের বাবা নাছির উদ্দিন অভিযোগ করেছেন, বিমানবাহিনীর সদস্যের ছোড়া গুলিতে তাঁর ছেলে নিহত হয়েছেন।
কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা সুবক্তগীন মাহমুদ বলেন, এক যুবককে হাসপাতালে আনার পরপরই মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মাথার পেছনের অংশ (খুলি) উড়ে গেছে। গুলিতে, নাকি ইটপাটকেলের আঘাতে মাথায় জখম হয়েছে, তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলেই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
কক্সবাজারের ঘটনার পর আইএসপিআর জানায়, কক্সবাজারে বিয়াম স্কুলের পাশে বিমানবাহিনীর চেকপোস্টে স্থানীয় একজনের মোটরসাইকেলের কাগজপত্র না থাকায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঘাঁটির ভেতরে নেওয়া হয়। এ সময় সমিতিপাড়ার দুই শতাধিক মানুষ বিমানবাহিনীর ঘাঁটির কাছে আসে।
বিমানবাহিনীর সদস্যরা তাদের বাধা দেন। পরে স্থানীয় লোকজনের সংখ্যা আরও বেড়ে যায়। এ সময় বিমানবাহিনীর সদস্য ও সমিতিপাড়ার কিছু দুষ্কৃতকারীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। দুর্বৃত্তরা বিমানবাহিনীর সদস্যদের ওপর ইটপাটকেল ছোড়ে। এ সময় দুর্বৃত্তের ছোড়া ইটপাটকেলের আঘাতে কয়েকজন আহত হন। তাঁদের মধ্যে বিমানবাহিনীর চারজন সদস্য রয়েছেন। ইটের আঘাতে শিহাব কবির নাহিদ নামের এক যুবক গুরুতর আহত হন। বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
আইএসপিআর আরও জানায়, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষার্থে বিমানবাহিনীর সদস্যরা নিয়ম অনুযায়ী ফাঁকা গুলি ছোড়েন। তবে স্থানীয় জনসাধারণের ওপর কোনো তাজা গুলি ছোড়া হয়নি।
আইএসপিআর বলেছে, একটি কুচক্রী মহল বিমানবাহিনীর গুলিতে যুবক নিহত হয়েছেন বলে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার চালাচ্ছে, যা সত্যি নয়। এ ক্ষেত্রে প্রচারিত গুলির খোসার ছবিটি পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, খোসাটি ফাঁকা গুলির, যা প্রাণঘাতী নয় এবং শুধু শব্দ তৈরি করে। যুবক নিহতের ঘটনায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনী গভীর শোক ও পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করছে।
যা বলছেন স্থানীয়রা
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণ ও বিমানঘাঁটির জন্য ভূমি অধিগ্রহণ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে কয়েক দিন ধরে উচ্ছেদ-আতঙ্ক বিরাজ করছে। গতকাল দুপুরে এ নিয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিমানবাহিনীর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং এলাকাবাসীর প্রতিনিধিদের বৈঠক নির্ধারিত ছিল। এ লক্ষ্যে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এলাকার প্রতিনিধি জাহেদসহ কয়েকজন ইজিবাইকে করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে আসছিলেন। তাঁদের বহনকারী গাড়িটি ডায়াবেটিক পয়েন্ট এলাকায় বিমানবাহিনীর চেকপোস্টে পৌঁছালে থামানো হয়। এ সময় বিমানবাহিনীর সদস্যরা জাহেদ ও মুজাহিদকে গাড়ি থেকে নামতে বলেন। একপর্যায়ে তাঁরা তর্কে জড়ান। পরে তাঁদের নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে খবর পেয়ে এলাকাবাসী ঘটনাস্থলে জড়ো হয়। এলাকাবাসী জাহেদকে নিয়ে যেতে বাধা দিলে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিমানবাহিনীর সদস্যরা এলাকাবাসীকে ছত্রভঙ্গ করতে ফাঁকা গুলি করেন। এতে অন্তত ১০ জন আহত হন। পরে বিমানবাহিনীর গাড়িতে করে স্থানীয়রা কয়েকজনকে উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক নাহিদকে মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে আইএসপিআরের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে গতকাল সন্ধ্যায় কক্সবাজার প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয়রা। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন স্থানীয় জনসাধারণের প্রতিনিধি ফুরকানুর রশিদ, এম এজাজ উল্লাহ কুতুবী, ছাবের আহাম্মদ, সৈয়দ আলম এবং ছাত্র প্রতিনিধি সাগর। সংবাদ সম্মেলনে আইএসপিআরের বিবৃতি প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি গণমাধ্যমগুলোকে স্থানীয় লোকজনকে ‘দুর্বৃত্ত’ অভিহিত করার জন্য ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করেন, দেশকে অস্থিতিশীল করতে একটি পক্ষ পরিকল্পিতভাবে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। স্থানীয়দের ওপর নির্বিচার গুলি চালিয়েছেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা। এতে একজন নিহত ও ১৪ জন আহত হয়েছে।
এ বিষয়ে কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বলেন, ঘটনার সূত্রপাত কীভাবে, তা উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে জানানো হবে।
নাহিদের মা-বাবা যা বলছেন
নাহিদের মা আমেনা খাতুন বলেন, ‘ঘটনার সময় নাহিদ বাড়িতে ছিল। হইচই, গোলাগুলির শব্দ শুনে ঘরের দরজায় দাঁড়িয়ে ছিল। হঠাৎ একটি গুলি এসে তার মাথায় লাগে। গুলিতে মাথার খুলি উপড়ে মগজ বেরিয়ে আসে। হাসপাতালে নিতে নিতেই আমার ছেলের জীবন শেষ হয়ে গেল।’
বাবা নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমার ছেলেকে বিমানবাহিনী গুলি করে হত্যা করেছে। আমি হত্যার বিচার চাই।’
নাহিদ কক্সবাজার সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। গতকাল রাতে নাহিদের হত্যার বিচার চেয়ে মিছিল করেন এই বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে তাঁরা শহীদ মিনারে গিয়ে সভা করেন। সেখান থেকে নাহিদের হত্যার বিচারের দাবি জানানো হয়।
নোয়াখালী জেলার হাতিয়া উপজেলা থেকে ভাসানচরকে বিচ্ছিন্ন করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে অভিযোগ করে এর প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে হাতিয়া ছাত্র যুব পরিষদ। আজ বুধবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে সংগঠনটি। এতে হাতিয়ার বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ অংশ নেন। মানববন্ধনে বক্তারা এই ষড়যন্ত
৭ মিনিট আগেগ্রেপ্তার ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় নাটোরের লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ (ওসি) চার পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাঁদের জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। এদিকে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠায় ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদ তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তদন্ত
১২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বাসচাপায় জাহিদুল ইসলাম টিক্কা নামের এক ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার দুপুরে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে সিরাজগঞ্জের হাটিকুমরুল ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে লন্ডনপ্রবাসী যুবক মো. মোস্তাক মোল্লা নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের গাইটাল পুকুরপাড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে