আবদুল মান্নান, মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি)
তামাক চাষে জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়া অঞ্চল হালদার চরে এখন চাষ হচ্ছে বিভিন্ন শাকসবজি। এতে জীববৈচিত্র্যে ফিরে এসেছে সজীবতা। কৃষিজীবীরা পেয়েছেন স্বাস্থ্যকর চাষাবাদের উপায়।
কৃষি বিভাগ সূত্র এবং সরেজমিনে জানা গেছে, হালদার উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে আগে ব্যাপক হারে তামাক চাষ হতো। ফলে হালদার পানি ও জীববৈচিত্র্যে নেমে আসে হুমকি। এই অবস্থায় হালদা রক্ষায় সরকার নানা উদ্যোগ নেয়। হালদার উজানে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে প্রণোদনার আওতায় আনা হয়। এতে পাল্টে যেতে থাকে হালদা চরের দৃশ্যপট। তামাক চাষে সম্পৃক্ত প্রায় ৯০ শতাংশ কৃষক এখন কৃষি চাষাবাদে ফিরে এসেছে।
সম্প্রতি হালদা নদীর উপশাখা ডলু খাল, চর বড়বিল, তুলাবিল, ঘোরখানা ও ছদুরখীল গিয়ে দেখা গেছে, অন্তত অর্ধশত কৃষক চরজুড়ে বেগুন, শিম, লাউ, মুলা, গাজর, লালশাক, কলমিশাক, শসা, মিষ্টি আলু, কফি ও মটরশুঁটির চাষ করছেন।
মিন্টু মারমা নামের এক চাষি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক দশক আগে হালদা নদীর উপশাখার চরে তামাক চাষে ঝুঁকে পড়েছিলেন কৃষকেরা। এখন ৯০ শতাংশ তামাকচাষি সরকারি প্রণোদনায় সবজি চাষে ফিরে এসেছেন। এখন হালদা চরে শাকসবজির বাম্পার ফলন হচ্ছে। আমি কয়েক বছর ধরে বেগুন, শসা চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছি। কৃষি প্রণোদনায় বীজ এবং বিএডিসির সেচ সুবিধা পাওয়ায় সারা বছর এখানে সবজি উৎপাদন সম্ভব।’
মমং মারমা বলেন, ‘আমি মিষ্টি আলু ও শসা চাষ করে আজ সফল। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে
সরকারি প্রণোদনা ও সেচ সুবিধায় চরবাসী আজ শাকসবজিতে বাজার মাতিয়ে তুলছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জহির রায়হান বলেন, হালদা চরে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারের কৃষি প্রণোদনা ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের ফলে শাকসবজি, ফলমূল চাষাবাদ ও বাগান সৃজন বেড়েছে। জৈব সার প্রয়োগের ফলে ফসল উৎপাদন বাড়ছে। বিষাক্ত তামাক চাষ কমে যাওয়ার ফলে হালদায় জীববৈচিত্র্যে প্রাণ ফিরে আসছে।
তামাক চাষে জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়া অঞ্চল হালদার চরে এখন চাষ হচ্ছে বিভিন্ন শাকসবজি। এতে জীববৈচিত্র্যে ফিরে এসেছে সজীবতা। কৃষিজীবীরা পেয়েছেন স্বাস্থ্যকর চাষাবাদের উপায়।
কৃষি বিভাগ সূত্র এবং সরেজমিনে জানা গেছে, হালদার উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে আগে ব্যাপক হারে তামাক চাষ হতো। ফলে হালদার পানি ও জীববৈচিত্র্যে নেমে আসে হুমকি। এই অবস্থায় হালদা রক্ষায় সরকার নানা উদ্যোগ নেয়। হালদার উজানে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করে প্রণোদনার আওতায় আনা হয়। এতে পাল্টে যেতে থাকে হালদা চরের দৃশ্যপট। তামাক চাষে সম্পৃক্ত প্রায় ৯০ শতাংশ কৃষক এখন কৃষি চাষাবাদে ফিরে এসেছে।
সম্প্রতি হালদা নদীর উপশাখা ডলু খাল, চর বড়বিল, তুলাবিল, ঘোরখানা ও ছদুরখীল গিয়ে দেখা গেছে, অন্তত অর্ধশত কৃষক চরজুড়ে বেগুন, শিম, লাউ, মুলা, গাজর, লালশাক, কলমিশাক, শসা, মিষ্টি আলু, কফি ও মটরশুঁটির চাষ করছেন।
মিন্টু মারমা নামের এক চাষি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক দশক আগে হালদা নদীর উপশাখার চরে তামাক চাষে ঝুঁকে পড়েছিলেন কৃষকেরা। এখন ৯০ শতাংশ তামাকচাষি সরকারি প্রণোদনায় সবজি চাষে ফিরে এসেছেন। এখন হালদা চরে শাকসবজির বাম্পার ফলন হচ্ছে। আমি কয়েক বছর ধরে বেগুন, শসা চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছি। কৃষি প্রণোদনায় বীজ এবং বিএডিসির সেচ সুবিধা পাওয়ায় সারা বছর এখানে সবজি উৎপাদন সম্ভব।’
মমং মারমা বলেন, ‘আমি মিষ্টি আলু ও শসা চাষ করে আজ সফল। তামাকের বিকল্প চাষাবাদে
সরকারি প্রণোদনা ও সেচ সুবিধায় চরবাসী আজ শাকসবজিতে বাজার মাতিয়ে তুলছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জহির রায়হান বলেন, হালদা চরে তামাকের বিকল্প চাষাবাদে সরকারের কৃষি প্রণোদনা ও কৃষকদের উদ্বুদ্ধকরণের ফলে শাকসবজি, ফলমূল চাষাবাদ ও বাগান সৃজন বেড়েছে। জৈব সার প্রয়োগের ফলে ফসল উৎপাদন বাড়ছে। বিষাক্ত তামাক চাষ কমে যাওয়ার ফলে হালদায় জীববৈচিত্র্যে প্রাণ ফিরে আসছে।
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশালে দুর্বৃত্তের গুলিতে আহসান উল্লাহ (৫০) নামের এক কাভার্ডভ্যান চালক নিহত হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঘোড়াশাল পৌরসভার কুমারটেক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি। সর্বশেষ বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ‘একক বাস কোম্পানি’ হিসেবে নগর পরিবহন চালু করেছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। কিন্তু এই সেবাও সড়কে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এক রুট চালু হচ্ছে তো,
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে মড়ক লেগেছে। এতে দিশেহারা চাষিরা। বছরের শুরুতে মড়ক লাগায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মরার অভিযোগ উঠলেও মৎস্য বিভাগের দাবি, ঘেরে পানি কমে যাওয়ায় দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে পদে পদে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নামজারি, নাম সংশোধনসহ ভূমি-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানে পকেট কাটা হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের। এই ঘুষ-বাণিজ্যের হোতা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মিরাজ হোসেন, সায়রাত সহকারী আব্দুল
৬ ঘণ্টা আগে