নোয়াখালী প্রতিনিধি
মেঘনা নদীর ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্লক নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের মানুষ। মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন কয়েক শ নারী-পুরুষ।
আজ রোববার সকালে ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের আয়োজনে মেঘনাপাড়ের সন্দ্বীপ ঘাটে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচিতে সাধারণ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত কয়েক বছরে মেঘনা নদীর অব্যাহত ভাঙনে বসতবিটা ও ফসলি জমি হারিয়েছে মোহম্মদপুর ইউনিয়নের চরমাকছুমুল, চর আলাউদ্দিন ও চরআকরাম উদ্দিন গ্রামের অন্তত ১০ হাজার পরিবার। ভাঙনে বিলীন হয়েছে ফসলি জমি, বাজার ও বিভিন্ন স্থাপনা। গত চার-পাঁচ মাসে এই ভাঙন বেড়েছে কয়েক গুণ। বর্তমানে ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে তিনটি গ্রামের অন্তত পাঁচ হাজার পরিবার। আগামী বর্ষা মৌসুমে এই ভাঙনের তীব্রতা আরও কয়েক গুণ বাড়বে এমন শঙ্কা প্রকাশ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন রোধে সরকারিভাবে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বক্তারা আরও বলেন, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের এই তিন গ্রামের বেশির ভাগ লোক গত কয়েক বছরে মেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে একাধিকবার বসতভিটা হারিয়ে নতুন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। সেই বসতিগুলোও বর্তমানে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে তা মেঘনায় বিলীন হয়ে যেতে পারে। ইতিমধ্যে অনেকেই তাদের বসতঘরের আসবাবপত্র নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন। তাই এই মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্লক নির্মাণের জন্য তাঁরা প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন চর মাকছুমুল ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য সাগর কামাল, মধ্যম সমাজের সেক্রেটারি শাহাব উদ্দিন, দক্ষিণ সমাজের সভাপতি কামাল উদ্দিন, ভূমিহীন নেতা হেলাল মাঝিসহ অনেকে।
মেঘনা নদীর ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্লক নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছেন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের তিনটি গ্রামের মানুষ। মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন কয়েক শ নারী-পুরুষ।
আজ রোববার সকালে ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের আয়োজনে মেঘনাপাড়ের সন্দ্বীপ ঘাটে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচিতে সাধারণ জনগণের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, গত কয়েক বছরে মেঘনা নদীর অব্যাহত ভাঙনে বসতবিটা ও ফসলি জমি হারিয়েছে মোহম্মদপুর ইউনিয়নের চরমাকছুমুল, চর আলাউদ্দিন ও চরআকরাম উদ্দিন গ্রামের অন্তত ১০ হাজার পরিবার। ভাঙনে বিলীন হয়েছে ফসলি জমি, বাজার ও বিভিন্ন স্থাপনা। গত চার-পাঁচ মাসে এই ভাঙন বেড়েছে কয়েক গুণ। বর্তমানে ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে তিনটি গ্রামের অন্তত পাঁচ হাজার পরিবার। আগামী বর্ষা মৌসুমে এই ভাঙনের তীব্রতা আরও কয়েক গুণ বাড়বে এমন শঙ্কা প্রকাশ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন রোধে সরকারিভাবে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
বক্তারা আরও বলেন, মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের এই তিন গ্রামের বেশির ভাগ লোক গত কয়েক বছরে মেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে একাধিকবার বসতভিটা হারিয়ে নতুন জায়গায় আশ্রয় নিয়েছেন। সেই বসতিগুলোও বর্তমানে ভাঙনের ঝুঁকিতে রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে তা মেঘনায় বিলীন হয়ে যেতে পারে। ইতিমধ্যে অনেকেই তাদের বসতঘরের আসবাবপত্র নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিচ্ছেন। তাই এই মানুষগুলোর কথা চিন্তা করে দ্রুত সময়ের মধ্যে ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্লক নির্মাণের জন্য তাঁরা প্রধানমন্ত্রী ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন চর মাকছুমুল ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য সাগর কামাল, মধ্যম সমাজের সেক্রেটারি শাহাব উদ্দিন, দক্ষিণ সমাজের সভাপতি কামাল উদ্দিন, ভূমিহীন নেতা হেলাল মাঝিসহ অনেকে।
রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি। সর্বশেষ বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ‘একক বাস কোম্পানি’ হিসেবে নগর পরিবহন চালু করেছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। কিন্তু এই সেবাও সড়কে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এক রুট চালু হচ্ছে তো,
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে মড়ক লেগেছে। এতে দিশেহারা চাষিরা। বছরের শুরুতে মড়ক লাগায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মরার অভিযোগ উঠলেও মৎস্য বিভাগের দাবি, ঘেরে পানি কমে যাওয়ায় দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে পদে পদে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নামজারি, নাম সংশোধনসহ ভূমি-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানে পকেট কাটা হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের। এই ঘুষ-বাণিজ্যের হোতা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মিরাজ হোসেন, সায়রাত সহকারী আব্দুল
৩ ঘণ্টা আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। দেয়াঙ পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী—দুই উপজেলার গ্রামবাসী। ৭ বছর ধরে বন্য হাতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। তবে গতকাল রোববার ভোরে হাতিগুলো নিজেরাই বাঁশখালীর বনে ফিরে গেছে বলে দাবি করেছে বন বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে