নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন প্রধান আসামি চন্দন দাস। আজ সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে কঠোর গোপনীয়তার মাধ্যমে চট্টগ্রাম ৬ষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম আসামির জবানবন্দির রেকর্ড গ্রহণ করেন।
আদালত সংশ্লিষ্ট আইনজীবী সূত্র বলছে, বিচারকের খাসকামরায় কঠোর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার মাধ্যমে আসামির জবানবন্দি নেওয়া হয়। আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আসামি জবানবন্দিতে কী বলেছিল আমি নিজেও তা এখনো দেখতে পারিনি।’
সূত্র জানায়, এর আগে আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসামি চন্দন দাসকে চট্টগ্রাম আদালতে আনা হয়। বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা ও গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে তাঁকে বিচারকের খাসকামরায় নেওয়া হয়। সেখানে জবানবন্দি শেষে সন্ধ্যা ৭টার দিকে চন্দনকে চট্টগ্রাম কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে ৬ ডিসেম্বর পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামি চন্দনকে সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে আজ তাঁকে আদালত তোলা হয়।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন আদালত। আসামিকে প্রিজন ভ্যানে কারাগারে নেওয়ার সময় তাঁর অনুসারীরা প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ করে এবং পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের সঙ্গে সংঘর্ষ ও ভাঙচুর চালায়।
এ সময় আদালত এলাকায় ভাঙচুরের প্রতিবাদে একদল বিক্ষোভকারীকে আদালতসংলগ্ন মেথরপট্টি এলাকায় ধাওয়া দেয় আইনজীবীদের একটি অংশ। সেখান থেকে পাল্টা ধাওয়া খেয়ে একা পেয়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পর গত ২৯ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ৫ মিনিটে নগরের কোতোয়ালি থানায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চন্দন দাস, আমান দাস, শুভ কান্তি দাস, বুঞ্জা, রনব, বিধান, বিকাশ, রমিত, রুমিত দাশ, নয়ন দাস, গগন দাস, বিশাল দাস, ওমকার দাস, বিশাল, রাজকাপুর, লালা, সামির, সোহেল দাস, শিব কুমার, বিগলাল, পরাশ, গণেশ, ওম দাস, পপি, অজয়, দেবী চরণ, দেব, জয়, দুর্লভ দাস, রাজীব ভট্টাচার্য্য প্রমুখ।
আসামিরা বেশির ভাগই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা। পুলিশ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন প্রধান আসামি চন্দন দাস। আজ সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকালে কঠোর গোপনীয়তার মাধ্যমে চট্টগ্রাম ৬ষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলাম আসামির জবানবন্দির রেকর্ড গ্রহণ করেন।
আদালত সংশ্লিষ্ট আইনজীবী সূত্র বলছে, বিচারকের খাসকামরায় কঠোর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার মাধ্যমে আসামির জবানবন্দি নেওয়া হয়। আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আসামি জবানবন্দিতে কী বলেছিল আমি নিজেও তা এখনো দেখতে পারিনি।’
সূত্র জানায়, এর আগে আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আসামি চন্দন দাসকে চট্টগ্রাম আদালতে আনা হয়। বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা ও গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে তাঁকে বিচারকের খাসকামরায় নেওয়া হয়। সেখানে জবানবন্দি শেষে সন্ধ্যা ৭টার দিকে চন্দনকে চট্টগ্রাম কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এর আগে ৬ ডিসেম্বর পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আসামি চন্দনকে সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রিমান্ড শেষে আজ তাঁকে আদালত তোলা হয়।
গত ২৬ নভেম্বর রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের আদেশ দেন আদালত। আসামিকে প্রিজন ভ্যানে কারাগারে নেওয়ার সময় তাঁর অনুসারীরা প্রিজন ভ্যান আটকে বিক্ষোভ করে এবং পরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের সঙ্গে সংঘর্ষ ও ভাঙচুর চালায়।
এ সময় আদালত এলাকায় ভাঙচুরের প্রতিবাদে একদল বিক্ষোভকারীকে আদালতসংলগ্ন মেথরপট্টি এলাকায় ধাওয়া দেয় আইনজীবীদের একটি অংশ। সেখান থেকে পাল্টা ধাওয়া খেয়ে একা পেয়ে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
আইনজীবী আলিফ হত্যাকাণ্ডের তিন দিন পর গত ২৯ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ৫ মিনিটে নগরের কোতোয়ালি থানায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০ থেকে ১৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। আলিফের বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে এ মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন চন্দন দাস, আমান দাস, শুভ কান্তি দাস, বুঞ্জা, রনব, বিধান, বিকাশ, রমিত, রুমিত দাশ, নয়ন দাস, গগন দাস, বিশাল দাস, ওমকার দাস, বিশাল, রাজকাপুর, লালা, সামির, সোহেল দাস, শিব কুমার, বিগলাল, পরাশ, গণেশ, ওম দাস, পপি, অজয়, দেবী চরণ, দেব, জয়, দুর্লভ দাস, রাজীব ভট্টাচার্য্য প্রমুখ।
আসামিরা বেশির ভাগই নগরের কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোড মেথরপট্টি সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা। পুলিশ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, সারা দেশে খুন, ধর্ষণ, মব সহিংসতা, হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক তৎপরতা বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে, নারীর চলাফেরা, খেলা ইত্যাদির ওপর আক্রমণ আসছে। এমনকি প্রকাশ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয়...
১০ মিনিট আগেথানচিতে কারবারি হেডম্যানের মাধ্যমে পাহাড়িদের বিয়ে নিবন্ধন চলতি মার্চ থেকে শুরু হবে। এ জন্য প্রতিটি কারবারি হেডম্যানের হাতে নিবন্ধন বই দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার উপজেলা পরিষদের হলরুমে হেডম্যান কারবারি কল্যাণ পরিষদের মিলন মেলা ও প্রথাগতবিষয়ক আলোচনা সভায় এসব কথা জানানো হয়।
৩০ মিনিট আগেমাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, স্থানীয় বাসিন্দারা কীর্তিনাশা নদীতে এক ব্যক্তির লাশ দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁর লাশ উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাকাতির সময় গ্রামবাসীর সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় ত
৩৬ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমু, স্ত্রী সাঈদা হক, মেয়ে সুমাইয়া হোসেনের নামের থাকা ৪৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের (ফ্রিজ) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২ মার্চ) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
৪২ মিনিট আগে