খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে চলছে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। আজ মঙ্গলবার খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের উদ্যোগে বিজু সাংগ্রাই ও বৈসু উদ্যাপনে বের হয় একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা।
সকালে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। পরে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে টাউন হলে এসে শেষ হয়। বর্ণিল পোশাকে শোভাযাত্রায় অংশ নেয় হাজারো মানুষ।
শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে স্নিগ্ধা চাকমা, সুম্মিতা ত্রিপুরা, পৌষালী ত্রিপুরা নামে কয়েকজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বছরে একবার আমরা সব ধর্মের মানুষ বৈসাবি শোভাযাত্রায় অংশ নিই। মনেপ্রাণে আমরা এই উৎসবে অংশ নিই।’
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের বৈসাবি উদ্যাপন কমিটির সদস্য ও মারমা ভাষার কবি চিংলামং চৌধুরী বলেন, ‘বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য প্রদর্শন করা হয়েছে।’
পাহাড়ের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় হবে জানিয়ে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও বৈসাবি উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব টিটন খীসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় এই সামাজিক উৎসব মানুষের মধ্যে ঐক্যের বন্ধন আরও সুদৃঢ় করবে। এর মধ্য দিয়ে পাহাড়ের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রতিবছরই এই বর্ণিল শোভাযাত্রা আয়োজন করে।’
পরে টাউন হল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে। এতে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ও সাঁওতাল শিল্পীরা নৃত্য পরিবেশন করেন। এ সময় খাগড়াছড়ির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. গোলাম মহিউদ্দিন, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী।
খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে চলছে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। আজ মঙ্গলবার খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের উদ্যোগে বিজু সাংগ্রাই ও বৈসু উদ্যাপনে বের হয় একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা।
সকালে জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা। পরে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে টাউন হলে এসে শেষ হয়। বর্ণিল পোশাকে শোভাযাত্রায় অংশ নেয় হাজারো মানুষ।
শোভাযাত্রায় অংশ নিয়ে স্নিগ্ধা চাকমা, সুম্মিতা ত্রিপুরা, পৌষালী ত্রিপুরা নামে কয়েকজন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বছরে একবার আমরা সব ধর্মের মানুষ বৈসাবি শোভাযাত্রায় অংশ নিই। মনেপ্রাণে আমরা এই উৎসবে অংশ নিই।’
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের বৈসাবি উদ্যাপন কমিটির সদস্য ও মারমা ভাষার কবি চিংলামং চৌধুরী বলেন, ‘বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য প্রদর্শন করা হয়েছে।’
পাহাড়ের মানুষের মধ্যে সম্প্রীতি ও ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় হবে জানিয়ে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ও বৈসাবি উদ্যাপন কমিটির সদস্যসচিব টিটন খীসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সবচেয়ে বড় এই সামাজিক উৎসব মানুষের মধ্যে ঐক্যের বন্ধন আরও সুদৃঢ় করবে। এর মধ্য দিয়ে পাহাড়ের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। পার্বত্য জেলা পরিষদ প্রতিবছরই এই বর্ণিল শোভাযাত্রা আয়োজন করে।’
পরে টাউন হল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয় ঐতিহ্যবাহী ডিসপ্লে। এতে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ও সাঁওতাল শিল্পীরা নৃত্য পরিবেশন করেন। এ সময় খাগড়াছড়ির রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. গোলাম মহিউদ্দিন, খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, জেলা পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক উপস্থিত ছিলেন। সভাপতিত্ব করেন খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী।
রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা ফেরাতে অনেক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যার কোনোটিই বাস্তবায়ন হয়নি। সর্বশেষ বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের মাধ্যমে ‘একক বাস কোম্পানি’ হিসেবে নগর পরিবহন চালু করেছিল ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ)। কিন্তু এই সেবাও সড়কে দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে না। এক রুট চালু হচ্ছে তো,
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় বাগদা চিংড়ির ঘেরে মড়ক লেগেছে। এতে দিশেহারা চাষিরা। বছরের শুরুতে মড়ক লাগায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মাছ মরার অভিযোগ উঠলেও মৎস্য বিভাগের দাবি, ঘেরে পানি কমে যাওয়ায় দাবদাহে মরে যাচ্ছে মাছ।
৩ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার তালা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অফিসে সেবাপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে পদে পদে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। নামজারি, নাম সংশোধনসহ ভূমি-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যা সমাধানে পকেট কাটা হচ্ছে সেবাপ্রার্থীদের। এই ঘুষ-বাণিজ্যের হোতা ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মিরাজ হোসেন, সায়রাত সহকারী আব্দুল
৩ ঘণ্টা আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। দেয়াঙ পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী—দুই উপজেলার গ্রামবাসী। ৭ বছর ধরে বন্য হাতির তাণ্ডবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে ওই এলাকার বাসিন্দারা। তবে গতকাল রোববার ভোরে হাতিগুলো নিজেরাই বাঁশখালীর বনে ফিরে গেছে বলে দাবি করেছে বন বিভাগ।
৩ ঘণ্টা আগে