ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ময়মনসিংহে জেলার সিমাস্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়া উপজেলার বেশ কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন কয়েক হাজার মানুষ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আজ শুক্রবার রাত ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে সিমান্তবর্তী হালুয়াঘাট, ধোবাউড়ায় অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফিশারি, কয়েক হাজার একর জমির ফসল। প্রবল বর্ষণে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, স্কুল কলেজে পানি ওঠায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত শারমিন বলেন, ‘উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ও ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ১৫-২০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। নেতাই নদীর বাঁধ কিছু কিছু পয়েন্টে ভেঙে গেছে। এক থেকে দেড় হাজার লোক পানিবন্দী আছে, প্রায় তিনশত ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে সব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলেছি জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে। যদি কেউ পানিবন্দী হয়ে থাকে তাহলে তাকে সাথে সাথে উদ্ধার করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটে নাই।’
হালুয়াঘাট ইউএনও মো. এরশাদুল আহমেদ বলেন, ‘এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে সেখান থেকে মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের সামনে, সাবরেজিস্ট্রি অফিসের সামনে খাদ্যগুদামের সামনে পানি জমে আছে। এছাড়া উপজেলার বেশ কিছু গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।’
ময়মনসিংহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আখলাক উল জামিল বলেন, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে বাঁধ ভেঙে জেলার দুটি উপজেলায় অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি কমলেও পানি কমতে সময় লাগবে। পরে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে উদ্যোগ নেয়া হবে।
ময়মনসিংহ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় (গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আজ শুক্রবার রাত ৯টা পর্যন্ত) জেলায় ১৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ময়মনসিংহে জেলার সিমাস্তবর্তী উপজেলা হালুয়াঘাট এবং ধোবাউড়া উপজেলার বেশ কিছু গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন কয়েক হাজার মানুষ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আজ শুক্রবার রাত ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে সিমান্তবর্তী হালুয়াঘাট, ধোবাউড়ায় অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ফিশারি, কয়েক হাজার একর জমির ফসল। প্রবল বর্ষণে রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি, স্কুল কলেজে পানি ওঠায় ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
ধোবাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত শারমিন বলেন, ‘উপজেলার দক্ষিণ মাইজপাড়া ও ঘোষগাঁও ইউনিয়নের ১৫-২০টি গ্রাম তলিয়ে গেছে। নেতাই নদীর বাঁধ কিছু কিছু পয়েন্টে ভেঙে গেছে। এক থেকে দেড় হাজার লোক পানিবন্দী আছে, প্রায় তিনশত ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে সব ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের বলেছি জানমালের নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিতে। যদি কেউ পানিবন্দী হয়ে থাকে তাহলে তাকে সাথে সাথে উদ্ধার করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সব প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটে নাই।’
হালুয়াঘাট ইউএনও মো. এরশাদুল আহমেদ বলেন, ‘এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে সেখান থেকে মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের সামনে, সাবরেজিস্ট্রি অফিসের সামনে খাদ্যগুদামের সামনে পানি জমে আছে। এছাড়া উপজেলার বেশ কিছু গ্রামের মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।’
ময়মনসিংহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আখলাক উল জামিল বলেন, অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢলে বাঁধ ভেঙে জেলার দুটি উপজেলায় অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। বৃষ্টি কমলেও পানি কমতে সময় লাগবে। পরে ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ মেরামতে উদ্যোগ নেয়া হবে।
ময়মনসিংহ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মিজানুর রহমান বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় (গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আজ শুক্রবার রাত ৯টা পর্যন্ত) জেলায় ১৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বগুড়ার শেরপুরে করতোয়া নদীর পাশে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির লাশ পাওয়া গেছে। লাশটির মুখ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পুলিশ আজ শুক্রবার দুপুরে গাড়িদহ ইউনিয়নের চণ্ডীজন গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে। এটি পচে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল। নিহত ব্যক্তির পরনে ছিল একটি লুঙ্গি।
১০ মিনিট আগেহবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় গ্রাম্য আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত জলসুখা ইউনিয়নের নোয়াগড় গ্রামে চলে এ সংঘর্ষ।
১৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি ডাম্প ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চায়ের দোকানে ঢুকে পড়েছে। এতে দোকানে নাশতা করতে বসা এক ব্যক্তি ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ছোট কুমিরায় ইলিয়াস পেট্রলপাম্প এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মো. আবচার আলী (৫৫)।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামির আমীর ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘বর্তমানে একটা নির্বাচন কমিশন রয়েছে, তারা বলছে ইতিহাসের সবচেয়ে ভালো নাকি নির্বাচন উপহার দেবেন। আমরা তাদের অ্যাসিড টেস্ট দেখতে চাই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের জাতীয় নির্বাচনে দেশ চলবে পাঁচ বছর। জনগণ এখন সাফার করছে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন...
১ ঘণ্টা আগে