দুর্গাপুর (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিরিশিরি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমির আয়োজনে হদি সম্প্রদায়ের গাঁওবর্ত উৎসব পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল রোববার বিকেলে একাডেমির হলরুমে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
আলোচনা সভায় কালচারাল একাডেমির পরিচালক গীতিকবি সুজন হাজংয়ের সভাপতিত্বে ও একাডেমির নৃত্য শিক্ষক মালা মার্থা আরেংয়ের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব শাহনাজ সামাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিমেয় ঐতিহ্য শাখা) নিলুফার ইয়াসমিন, সোহরাব হোসেন তালুকদার, আব্দুল আজিজ, লেখক ও গবেষক আলী আহাম্মদ খান আইয়ুব, ডন বস্কো কলেজের অধ্যক্ষ রুমন রাংসা, বাংলাদেশ হদি কল্যাণ পরিষদের সভাপতি লিটন দেব সেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমির সদস্য সমীরণ কুমার সিংহ, সন্ধ্যারানী হাজং, কবি ক্রসওয়েল খকসী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, হদি সম্প্রদায়ের মানুষের ভাষাসহ তাদের কৃষ্টি-কালচার প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। হারিয়ে যেতে বসা তাদের কৃষ্টি-কালচার ধরে রাখতে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এ কাজে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
হদি সম্প্রদায় সূত্রে জানা গেছে, গাঁওবর্ত হলো হদি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী আদি ধর্মবিশ্বাস। গাঁও অর্থ সমাজ আর বর্ত হলো পূজা। সমাজকে বিশুদ্ধকরণের মাধ্যমে মানুষের রোগ ও বিপদ থেকে মুক্তির জন্য গাঁওবর্ত দেবতার পূজা করা হয়।
আলোচনা শেষে সন্ধ্যায় একাডেমি শিল্পী ও শেরপুর থেকে আসা হদি সম্প্রদায়ের শিল্পীরা দলীয় নৃত্য, গান ও কীর্তন পরিবেশন করেন।
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে বিরিশিরি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমির আয়োজনে হদি সম্প্রদায়ের গাঁওবর্ত উৎসব পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল রোববার বিকেলে একাডেমির হলরুমে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।
আলোচনা সভায় কালচারাল একাডেমির পরিচালক গীতিকবি সুজন হাজংয়ের সভাপতিত্বে ও একাডেমির নৃত্য শিক্ষক মালা মার্থা আরেংয়ের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব শাহনাজ সামাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিমেয় ঐতিহ্য শাখা) নিলুফার ইয়াসমিন, সোহরাব হোসেন তালুকদার, আব্দুল আজিজ, লেখক ও গবেষক আলী আহাম্মদ খান আইয়ুব, ডন বস্কো কলেজের অধ্যক্ষ রুমন রাংসা, বাংলাদেশ হদি কল্যাণ পরিষদের সভাপতি লিটন দেব সেন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর কালচারাল একাডেমির সদস্য সমীরণ কুমার সিংহ, সন্ধ্যারানী হাজং, কবি ক্রসওয়েল খকসী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন, হদি সম্প্রদায়ের মানুষের ভাষাসহ তাদের কৃষ্টি-কালচার প্রায় হারিয়ে যাচ্ছে। হারিয়ে যেতে বসা তাদের কৃষ্টি-কালচার ধরে রাখতে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এ কাজে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
হদি সম্প্রদায় সূত্রে জানা গেছে, গাঁওবর্ত হলো হদি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী আদি ধর্মবিশ্বাস। গাঁও অর্থ সমাজ আর বর্ত হলো পূজা। সমাজকে বিশুদ্ধকরণের মাধ্যমে মানুষের রোগ ও বিপদ থেকে মুক্তির জন্য গাঁওবর্ত দেবতার পূজা করা হয়।
আলোচনা শেষে সন্ধ্যায় একাডেমি শিল্পী ও শেরপুর থেকে আসা হদি সম্প্রদায়ের শিল্পীরা দলীয় নৃত্য, গান ও কীর্তন পরিবেশন করেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১৭ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
৩২ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
৩৬ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
১ ঘণ্টা আগে