কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নুর আলমের স্ত্রী খাদিজা বেগমের চাকরির ব্যবস্থা করেছে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হোস্টেলের অফিস সহায়ক (আয়া) পদে তাঁকে অস্থায়ী দিনমজুর ভিত্তিতে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় নুর আলমের শিশুসন্তান ও শ্বশুর উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ২০ জুলাই গাজীপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান নুর আলম। তাঁর বাড়ি কুড়িগ্রাম সদরের ভোগডাঙা ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া গ্রামে। পেশায় নির্মাণশ্রমিক নুর আলম মা-বাবা ও স্ত্রীকে নিয়ে গাজীপুরের চৌরাস্তা এলাকার তেলিপাড়া মহল্লায় ভাড়া থাকতেন। বাবা ভ্যানচালক, মা পোশাকশ্রমিক। মৃত্যুর ১০ মাস আগে বিয়ে করেন নুর আলম। মৃত্যুর সময় তাঁর স্ত্রী খাদিজা ৯ মাসের অন্তসত্ত্বা ছিলেন। পরে তাঁর ছেলেসন্তান জন্ম নেয়।
ভিসি মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘জুলাই ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নুর আলমের স্ত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের হোস্টেলে অফিস সহায়ক পদে অস্থায়ী ও দিনমজুর ভিত্তিতে চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমাদের নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হলে তাঁর যোগ্যতা অনুযায়ী স্থায়ী ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা হবে। তিনি মেয়েদের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন।’
ভিসি আরও বলেন, ‘নুর আলমের আত্মত্যাগ আমাদের আবেগকে তাড়িত করে। নুর আলমের স্ত্রীর অসহায়ত্ব, আর্থিক নিরাপত্তা এবং সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমরা একটি কাজের ব্যবস্থা করেছি। তিনি কাজে যোগ দিতে চেয়েছেন।’
এ বিষয়ে শহীদ নুর আলমের স্ত্রী খাদিজার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নুর আলমের স্ত্রী খাদিজা বেগমের চাকরির ব্যবস্থা করেছে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গতকাল মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী হোস্টেলের অফিস সহায়ক (আয়া) পদে তাঁকে অস্থায়ী দিনমজুর ভিত্তিতে নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। এ সময় নুর আলমের শিশুসন্তান ও শ্বশুর উপস্থিত ছিলেন।
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত ২০ জুলাই গাজীপুরে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান নুর আলম। তাঁর বাড়ি কুড়িগ্রাম সদরের ভোগডাঙা ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া গ্রামে। পেশায় নির্মাণশ্রমিক নুর আলম মা-বাবা ও স্ত্রীকে নিয়ে গাজীপুরের চৌরাস্তা এলাকার তেলিপাড়া মহল্লায় ভাড়া থাকতেন। বাবা ভ্যানচালক, মা পোশাকশ্রমিক। মৃত্যুর ১০ মাস আগে বিয়ে করেন নুর আলম। মৃত্যুর সময় তাঁর স্ত্রী খাদিজা ৯ মাসের অন্তসত্ত্বা ছিলেন। পরে তাঁর ছেলেসন্তান জন্ম নেয়।
ভিসি মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম বলেন, ‘জুলাই ছাত্র আন্দোলনে শহীদ নুর আলমের স্ত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের হোস্টেলে অফিস সহায়ক পদে অস্থায়ী ও দিনমজুর ভিত্তিতে চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। আমাদের নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু হলে তাঁর যোগ্যতা অনুযায়ী স্থায়ী ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা হবে। তিনি মেয়েদের হোস্টেলে থাকার সুযোগ পাবেন।’
ভিসি আরও বলেন, ‘নুর আলমের আত্মত্যাগ আমাদের আবেগকে তাড়িত করে। নুর আলমের স্ত্রীর অসহায়ত্ব, আর্থিক নিরাপত্তা এবং সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে আমরা একটি কাজের ব্যবস্থা করেছি। তিনি কাজে যোগ দিতে চেয়েছেন।’
এ বিষয়ে শহীদ নুর আলমের স্ত্রী খাদিজার সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ছবি ঘুরছে। তাতে দেখা যাচ্ছে কবি রফিক আজাদের ছবি সংবলিত বাড়ি। যেখানে তিনি ২৯ বছর ধরে বাস করেছেন। দারুণ সব কবিতা লিখেছেন। আছে তাঁর দিনযাপনের স্মৃতি। সেই বাড়িটির পাশের একটি অংশ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে।
২ মিনিট আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত সাবেক গাড়িচালক আব্দুল মালেকের ৫ বছর এবং ৫ স্ত্রী নার্গিস বেগমকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (১৬ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।
৪ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে ডিউটিরত অবস্থায় সাজু প্রধান ওরফে বুলু (৫৬) নামের এক পুলিশ সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতাল নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
১৫ মিনিট আগেরাজধানীর হাতিরঝিলে কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় সৎবাবাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল ৭-এর বিচারক সাবেরা সুলতানা খানম এই রায় দেন।
২১ মিনিট আগে