নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট নগরের চৌহাট্টা পয়েন্ট। পাশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। প্রগতিশীল আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু এমনকি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনেরও অন্যতম কেন্দ্রস্থল। এবারের ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল এই প্রাণকেন্দ্রটি। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের আন্দোলন হয় এই চৌহাট্টা পয়েন্টে। আন্দোলনের বিজয় হওয়ায় এ পয়েন্টটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ‘বিজয় চত্বর’ নামের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীরা চৌহাট্টার গোল চত্বরটিতে রং তুলি দিয়ে সাজিয়ে তুলছেন।
লাল-সবুজের পটভূমিতে সাদা হরফে ‘বিজয় চত্বর’ লেখা হয়েছে ষড়ভুজাকৃতির গোল চত্বরে। পাশাপাশি ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এবং আন্দোলনের স্মরণে গ্রাফিতি এঁকেছেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের এমন নান্দনিক কর্মযজ্ঞ দেখে পথচারীদের অনেকেই তাদের বিজয় চিহ্ন প্রদর্শন করে অভ্যর্থনা জানান।
চৌহাট্টার চত্বরের নামকরণে কাজ করছেন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শাহরিয়ার হোসেন রনি। তিনি বলেন, ‘এই গোল চত্বরটিকে আমরা ‘বিজয় চত্বর’ হিসেবে ঘোষণা করছি। কেননা এই পয়েন্ট থেকেই আমরা স্বৈরাচার পতনের ১ দফা দাবিতে আন্দোলন করেছি। আগামী প্রজন্মের কাছে এই স্থানটিকে নতুন নামে পরিচিত করিয়ে দিতেই এমন উদ্যোগ।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সিলেট জেলা সমন্বয়ক-মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমদ শাফিন বলেন, ২০২৪ সালের ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শেষের দিকে চৌহাট্টা হয়ে ওঠে আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল। এ জন্য আমরা চাচ্ছি এই চত্বরটিকে সবাই ‘বিজয় চত্বর’ নামেই চিনুক। পুলিশ বাহিনী এখানে আমাদের শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে অতর্কিতভাবে হামলা চালিয়েছিল। আমরা সেটা প্রতিরোধ করেছি। সরকারের পতন নিশ্চিত হওয়ার পর এখানে গোটা শহরের মানুষ এসে মিলিত হয়েছেন।
সিলেট নগরের চৌহাট্টা পয়েন্ট। পাশে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। প্রগতিশীল আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু এমনকি সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক আন্দোলনেরও অন্যতম কেন্দ্রস্থল। এবারের ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল এই প্রাণকেন্দ্রটি। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের আন্দোলন হয় এই চৌহাট্টা পয়েন্টে। আন্দোলনের বিজয় হওয়ায় এ পয়েন্টটিকে স্মরণীয় করে রাখতে ‘বিজয় চত্বর’ নামের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সিলেটের মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীরা চৌহাট্টার গোল চত্বরটিতে রং তুলি দিয়ে সাজিয়ে তুলছেন।
লাল-সবুজের পটভূমিতে সাদা হরফে ‘বিজয় চত্বর’ লেখা হয়েছে ষড়ভুজাকৃতির গোল চত্বরে। পাশাপাশি ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ এবং আন্দোলনের স্মরণে গ্রাফিতি এঁকেছেন। এ সময় শিক্ষার্থীদের এমন নান্দনিক কর্মযজ্ঞ দেখে পথচারীদের অনেকেই তাদের বিজয় চিহ্ন প্রদর্শন করে অভ্যর্থনা জানান।
চৌহাট্টার চত্বরের নামকরণে কাজ করছেন মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের শিক্ষার্থী মো. শাহরিয়ার হোসেন রনি। তিনি বলেন, ‘এই গোল চত্বরটিকে আমরা ‘বিজয় চত্বর’ হিসেবে ঘোষণা করছি। কেননা এই পয়েন্ট থেকেই আমরা স্বৈরাচার পতনের ১ দফা দাবিতে আন্দোলন করেছি। আগামী প্রজন্মের কাছে এই স্থানটিকে নতুন নামে পরিচিত করিয়ে দিতেই এমন উদ্যোগ।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সিলেট জেলা সমন্বয়ক-মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ আহমদ শাফিন বলেন, ২০২৪ সালের ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শেষের দিকে চৌহাট্টা হয়ে ওঠে আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল। এ জন্য আমরা চাচ্ছি এই চত্বরটিকে সবাই ‘বিজয় চত্বর’ নামেই চিনুক। পুলিশ বাহিনী এখানে আমাদের শান্তিপূর্ণ সভা-সমাবেশে অতর্কিতভাবে হামলা চালিয়েছিল। আমরা সেটা প্রতিরোধ করেছি। সরকারের পতন নিশ্চিত হওয়ার পর এখানে গোটা শহরের মানুষ এসে মিলিত হয়েছেন।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘ছাত্রদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। সেই ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। দুর্নীতি ও ফ্যাসিবাদমুক্ত বসবাসযোগ্য যে বাংলাদেশ চেয়েছিল ছাত্ররা, সেই ছাত্রদের সঙ্গে এখন তর্কে জড়াচ্ছে একটি চক্র।’
২৯ মিনিট আগেনাটোরের গুরুদাসপুরে পৃথক দুটি সড়ক দুর্ঘটনায় ২ জন নিহত হয়েছে। আজ ২৪ জানুয়ারি ভোর ৪টা এবং সকাল ৭টার দিকে দুর্ঘটনাগুলো ঘটে। এ দুই দুর্ঘটনায় এক অজ্ঞাত নারী এবং শাহিন আলী (৩০) নামের এক ফল ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেআনোয়ারা বেগমের (৮২) জানাজার প্রস্তুতি চলছিল। এ সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তাঁর ছেলে ইয়াছিন প্রধান (৬২)। গতকাল বৃহস্পতিবার চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ফতেপুর পূর্ব ইউনিয়নের নান্দুরকান্দি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতের আমির বলেন, ‘শহীদেরা চেয়েছিল একটি পরিচ্ছন্ন সমাজ। যেখানে চুরিচামারি, অপরাধ থাকবে না। চাঁদাবাজি, ধর্ষণ, লুণ্ঠন আর চলবে না। নতুন নতুন আর কোনো আয়না ঘর হবে না। তারা চেয়েছিল মানবিক ও সাম্যের বাংলাদেশ। আমাদের ৩৪ হাজার ভাইবোন ও সন্তান পঙ্গু হয়ে গেছে; ৫০২ জন গুলিবিদ্ধ হয়ে দুই চোখ হারিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগে