অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্বল্প থাকবে। পাশাপাশি দেশে মূল্যস্ফীতিও উচ্চ থাকবে বলে সতর্ক করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি খাতের খরচের ওপর নির্ভর করে মূল্যস্ফীতি উচ্চই থাকবে বলে জানানো হয়েছে পূর্বাভাসে। এ ছাড়া, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্বল্প থাকায় চলতি অর্থবছরে আমদানি বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে চলতি বছর সরকারি বিনিয়োগ স্থিতিশীল থাকবে বলেই অনুমান করেছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন অর্থবছর অর্থাৎ ২০২৪-২৫ সালে মূল্যস্ফীতির চাপ কমে যাওয়ায় প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে।
একই প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে, বিগত অর্থবছরে (২০২২-২৩—২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) নানা কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীরগতির ছিল। চলতি অর্থবছরে (২০২৩-২৪) সেই ধীরগতি অব্যাহত থাকতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
বাংলাদেশে ২০২২-২৩ অর্থবছরে (২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ধীরগতির ছিল বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ, এই সময়ে দেশে আমদানির ওপর বিধিনিষেধ, কাঁচামাল ও জ্বালানি ক্রমাগত খরচ বৃদ্ধি সেই সঙ্গে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক চাপের কারণে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ব্যাহত হয়েছিল।
তবে এর আগে, গত অক্টোবরের শুরুতে আরেক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ জানিয়েছিল—চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে। আইএমএফের প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৩-২৪ ও তারপরের অর্থবছরেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। এর আগে, গত এপ্রিলে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ।
চলতি অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শুধু আইএমএফ নয়, সরকার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সবগুলো ঋণদাতা সংস্থা তার চেয়ে পূর্বাভাস কমিয়ে ধরছে। এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়।
আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্বল্প থাকবে। পাশাপাশি দেশে মূল্যস্ফীতিও উচ্চ থাকবে বলে সতর্ক করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সম্প্রতি প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্ট’ শীর্ষক এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বেসরকারি খাতের খরচের ওপর নির্ভর করে মূল্যস্ফীতি উচ্চই থাকবে বলে জানানো হয়েছে পূর্বাভাসে। এ ছাড়া, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ স্বল্প থাকায় চলতি অর্থবছরে আমদানি বিধিনিষেধ অব্যাহত থাকবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
তবে চলতি বছর সরকারি বিনিয়োগ স্থিতিশীল থাকবে বলেই অনুমান করেছে বিশ্বব্যাংক। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, নতুন অর্থবছর অর্থাৎ ২০২৪-২৫ সালে মূল্যস্ফীতির চাপ কমে যাওয়ায় প্রবৃদ্ধি বাড়তে পারে।
একই প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক উল্লেখ করেছে, বিগত অর্থবছরে (২০২২-২৩—২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) নানা কারণে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীরগতির ছিল। চলতি অর্থবছরে (২০২৩-২৪) সেই ধীরগতি অব্যাহত থাকতে পারে। বিশ্বব্যাংকের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ।
বাংলাদেশে ২০২২-২৩ অর্থবছরে (২০২২ সালের জুলাই থেকে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত) প্রবৃদ্ধি তুলনামূলক ধীরগতির ছিল বলে অনুমান করা হয়েছে। কারণ, এই সময়ে দেশে আমদানির ওপর বিধিনিষেধ, কাঁচামাল ও জ্বালানি ক্রমাগত খরচ বৃদ্ধি সেই সঙ্গে বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ আর্থিক চাপের কারণে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ ব্যাহত হয়েছিল।
তবে এর আগে, গত অক্টোবরের শুরুতে আরেক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফ জানিয়েছিল—চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির প্রবৃদ্ধি কমে ৬ শতাংশে নামতে পারে। আইএমএফের প্রকাশিত পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, চলতি ২০২৩-২৪ ও তারপরের অর্থবছরেও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে। এর আগে, গত এপ্রিলে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল আইএমএফ।
চলতি অর্থবছরের জন্য সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে সরকার। শুধু আইএমএফ নয়, সরকার যে লক্ষ্যমাত্রা ধরেছে সবগুলো ঋণদাতা সংস্থা তার চেয়ে পূর্বাভাস কমিয়ে ধরছে। এর আগে, গত সেপ্টেম্বরে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ এবং সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ৫ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দেয়।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সদস্যদের জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা দেওয়ার উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংক এবং বেসিস-এর মধ্যে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের আইসিটি খাতের উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
১৬ মিনিট আগেদেশে গত বোরো মৌসুমের পরই বাড়তে থাকে চালের দাম। ক্রেতাদের আশা ছিল, আমন মৌসুম শুরু হলে দাম কমবে। কিন্তু আশা দুরাশাই রয়ে গেছে এখন পর্যন্ত। মোকামে আমন ধান আসতে শুরু করলেও চালের বাজারে খুব একটা প্রভাব নেই। শুধু তা-ই নয়, সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েও পণ্যটির দাম কমিয়ে আনতে পারছে না।
১ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
১১ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
১১ ঘণ্টা আগে