নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়ায় প্রথমদিকে বিশ্বব্যাংকসহ যারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করেছিলেন, তারাই এখন বলছে তার ব্যাংক নীতি সঠিক ছিল।
আজ বুধবার ঢাকার গুলশানের একটি হোটেলে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ডা. এইচ বি এম ইকবাল।
ডা. এইচ বি এম ইকবাল বলেন, সে সময় বলা হয়েছিল এত বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়ায় দেশের অর্থনীতি ধসে পড়বে, কিন্তু আজকে দেখা যাচ্ছে এই ব্যাংকগুলোর সুফল দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এই ব্যাংকগুলো শক্তিশালী ভূমিকা পালন করেছে এবং করছে। তাই বিশ্বব্যাংকও এখন শেখ হাসিনার ব্যাংক নীতির প্রশংসা করতে বাধ্য হচ্ছে।
ডা. এইচ বি এম ইকবাল আরও বলেন, ‘করোনার সময়ে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাই করেছে, বেতন কমিয়েছে, কিন্তু আমরা তা করিনি। বরং আমরাই দেশের একমাত্র ব্যাংক যারা করোনায় আরও ২০০ নতুন লোকবল নিয়োগ দিয়েছি। সঠিক ব্যাংকিং নীতি এবং ব্যাংকটির তরুণ, পরিশ্রমী ও সৎ কর্মকর্তা কর্মচারীদের কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে।’
কর্মকর্তা কর্মচারী এই ব্যাংককে তাদের নিজেদের ব্যাংক মনে করে উল্লেখ করে এইচ বি এম ইকবাল বলেন, যারা এই ব্যাংকে কাজ করে তারা সবাই একটি পরিবার। তাদের এমন অনেক ব্রাঞ্চ আছে যারা একাই ২০০ কোটি টাকার বেশি লাভ করছে। বাংলাদেশের সৌন্দর্য হলো দেশের প্রান্তিক মানুষের ছেলে মেয়েরাও এখন শিক্ষিত হচ্ছে। এরাই ভবিষ্যতের বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও রিয়াজুল করিম বলেন, গত ৫ বছরে প্রিমিয়ার ব্যাংক ১০০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। শুধু গত ৯ মাসে এই ব্যাংকের মাধ্যমে ১৯ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি। দেশের অর্থনীতি ও অন্য ব্যাংকগুলো যেখানে বর্তমানে সংকট মোকাবিলা করছে সেখানে এই ব্যাংক প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
দেশে প্রিমিয়ার ব্যাংকের রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বাড়ার কারণে তারা এখন অন্য ব্যাংকগুলোকেও রেমিট্যান্স সহায়তা দিচ্ছে বলে জানান ব্যাংকটির এই কর্মকর্তা। প্রিমিয়ার ব্যাংক যাতে গণমানুষের ব্যাংক হয় সে লক্ষ্যেই তারা এখন কাজ করছেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও সংসদ সদস্য বি এইচ হারুন, মোহাম্মদ ইমরান ইকবাল, জামাল জি আহমেদ, নাহিয়ান হারুন, স্বতন্ত্র পরিচালক নব গোপাল বনিক, কায়জার এ চৌধুরী, ব্যাংকের উপদেষ্টা মুহাম্মদ আলীসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা।
দেশে বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়ায় প্রথমদিকে বিশ্বব্যাংকসহ যারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সমালোচনা করেছিলেন, তারাই এখন বলছে তার ব্যাংক নীতি সঠিক ছিল।
আজ বুধবার ঢাকার গুলশানের একটি হোটেলে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ২৩ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ডা. এইচ বি এম ইকবাল।
ডা. এইচ বি এম ইকবাল বলেন, সে সময় বলা হয়েছিল এত বেশি ব্যাংক অনুমোদন দেওয়ায় দেশের অর্থনীতি ধসে পড়বে, কিন্তু আজকে দেখা যাচ্ছে এই ব্যাংকগুলোর সুফল দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এই ব্যাংকগুলো শক্তিশালী ভূমিকা পালন করেছে এবং করছে। তাই বিশ্বব্যাংকও এখন শেখ হাসিনার ব্যাংক নীতির প্রশংসা করতে বাধ্য হচ্ছে।
ডা. এইচ বি এম ইকবাল আরও বলেন, ‘করোনার সময়ে অনেক প্রতিষ্ঠান কর্মী ছাঁটাই করেছে, বেতন কমিয়েছে, কিন্তু আমরা তা করিনি। বরং আমরাই দেশের একমাত্র ব্যাংক যারা করোনায় আরও ২০০ নতুন লোকবল নিয়োগ দিয়েছি। সঠিক ব্যাংকিং নীতি এবং ব্যাংকটির তরুণ, পরিশ্রমী ও সৎ কর্মকর্তা কর্মচারীদের কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে।’
কর্মকর্তা কর্মচারী এই ব্যাংককে তাদের নিজেদের ব্যাংক মনে করে উল্লেখ করে এইচ বি এম ইকবাল বলেন, যারা এই ব্যাংকে কাজ করে তারা সবাই একটি পরিবার। তাদের এমন অনেক ব্রাঞ্চ আছে যারা একাই ২০০ কোটি টাকার বেশি লাভ করছে। বাংলাদেশের সৌন্দর্য হলো দেশের প্রান্তিক মানুষের ছেলে মেয়েরাও এখন শিক্ষিত হচ্ছে। এরাই ভবিষ্যতের বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও রিয়াজুল করিম বলেন, গত ৫ বছরে প্রিমিয়ার ব্যাংক ১০০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। শুধু গত ৯ মাসে এই ব্যাংকের মাধ্যমে ১৯ হাজার কোটি টাকার রপ্তানি হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি। দেশের অর্থনীতি ও অন্য ব্যাংকগুলো যেখানে বর্তমানে সংকট মোকাবিলা করছে সেখানে এই ব্যাংক প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
দেশে প্রিমিয়ার ব্যাংকের রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধি বাড়ার কারণে তারা এখন অন্য ব্যাংকগুলোকেও রেমিট্যান্স সহায়তা দিচ্ছে বলে জানান ব্যাংকটির এই কর্মকর্তা। প্রিমিয়ার ব্যাংক যাতে গণমানুষের ব্যাংক হয় সে লক্ষ্যেই তারা এখন কাজ করছেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের সদস্য ও সংসদ সদস্য বি এইচ হারুন, মোহাম্মদ ইমরান ইকবাল, জামাল জি আহমেদ, নাহিয়ান হারুন, স্বতন্ত্র পরিচালক নব গোপাল বনিক, কায়জার এ চৌধুরী, ব্যাংকের উপদেষ্টা মুহাম্মদ আলীসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের কর্মীরা।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে