সারোয়ার হোসেন
প্রাথমিক শিক্ষা জাতির ভবিষ্যতের ভিত্তি এবং এটি শিশুদের সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে বিনা মূল্যে এবং বাধ্যতামূলকভাবে নিশ্চিত করা একটি রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার। মাধবপুর উপজেলার সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম প্রান্তিক জনগণের মধ্যে শিক্ষার ক্ষেত্রে এক নতুন জাগরণ সৃষ্টি করেছেন। তিনি চা-বাগান, বেদেপল্লি এবং হরিজন সম্প্রদায়ের শিশুদের শিক্ষার মূলধারায় আনতে কাজ করছেন। চা-শ্রমিকদের কাছে স্বপ্নের গল্প শোনানো এবং বেদেপল্লিতে শিশুদের স্কুলে নিয়ে আসার মাধ্যমে তিনি সমাজের অবহেলিত অংশকে শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলেছেন।
মাধবপুরের শিক্ষাব্যবস্থা ততটা সমৃদ্ধ না হলেও রফিকুল ইসলাম এখানে শিক্ষাব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন। তাঁর উদ্যোগ ‘আমার স্বপ্ন’ প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে শিশুদের পেশাগত স্বপ্নের ছবি ও উক্তি দিয়ে সাজানো হয়েছে। এতে শিশুদের ভবিষ্যতের লক্ষ্য স্থির করতে সহায়তা করা হচ্ছে; যেমন ‘আমি ডাক্তার হবো’ বা ‘আমি ইঞ্জিনিয়ার হবো’—এমন স্বপ্নের কথা। শিক্ষকেরা প্রতিদিন এসব নিয়ে আলোচনা করেন এবং নাটিকার মাধ্যমে শিশুদের সৃজনশীলতা বাড়ান।
আরেকটি সৃজনশীল উদ্যোগ হচ্ছে ‘আমার আয়নায় আমি সুন্দর’। এটি প্রান্তিক পরিবারের শিশুরা যাতে নিজেদের পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি রাখতে উদ্বুদ্ধ হয়, সেই উদ্দেশ্যে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে আয়না স্থাপন করা হয়েছে। এতে লেখা রয়েছে, ‘দেখো, তুমি কত্তো সুন্দর’, যা শিশুদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞানভীতি দূর করতে রফিকুল ইসলাম প্রতিটি স্কুলে বিজ্ঞান ল্যাব স্থাপন করেছেন এবং শ্রেণিভিত্তিক উপকরণ দিয়ে পাঠদান সহজ ও আনন্দদায়ক করেছেন। গণিতবিদ এবং বাংলা গুরু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছেন।
রফিকুল ইসলাম একজন কবি ও কথাসাহিত্যিক হিসেবে স্কুলে আঁকিবুঁকি কর্নার, ছড়া/কবিতা কর্নার, হেলথকেয়ার রুম, লাইব্রেরি, ডিবেটিং ক্লাব, বৃক্ষপ্রেমী দল এবং ক্লিন ব্রিগেড গঠন করেছেন, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ ঘটছে।
পরিবেশসচেতন এই কর্মকর্তা ইকো ব্রিকস প্রকল্পের মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায়ও ভূমিকা রাখছেন। তাঁর নেতৃত্বে মাধবপুরের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে, যা শিক্ষার একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাঁর মন্ত্র, ‘আমরা করবো জয়’—এটি একটি প্রত্যয়, যা দেশের প্রতিটি উপজেলায় বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার অগ্রযাত্রা নিশ্চিত হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা জাতির ভবিষ্যতের ভিত্তি এবং এটি শিশুদের সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে বিনা মূল্যে এবং বাধ্যতামূলকভাবে নিশ্চিত করা একটি রাষ্ট্রীয় অঙ্গীকার। মাধবপুর উপজেলার সহকারী উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম প্রান্তিক জনগণের মধ্যে শিক্ষার ক্ষেত্রে এক নতুন জাগরণ সৃষ্টি করেছেন। তিনি চা-বাগান, বেদেপল্লি এবং হরিজন সম্প্রদায়ের শিশুদের শিক্ষার মূলধারায় আনতে কাজ করছেন। চা-শ্রমিকদের কাছে স্বপ্নের গল্প শোনানো এবং বেদেপল্লিতে শিশুদের স্কুলে নিয়ে আসার মাধ্যমে তিনি সমাজের অবহেলিত অংশকে শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলেছেন।
মাধবপুরের শিক্ষাব্যবস্থা ততটা সমৃদ্ধ না হলেও রফিকুল ইসলাম এখানে শিক্ষাব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন। তাঁর উদ্যোগ ‘আমার স্বপ্ন’ প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে শিশুদের পেশাগত স্বপ্নের ছবি ও উক্তি দিয়ে সাজানো হয়েছে। এতে শিশুদের ভবিষ্যতের লক্ষ্য স্থির করতে সহায়তা করা হচ্ছে; যেমন ‘আমি ডাক্তার হবো’ বা ‘আমি ইঞ্জিনিয়ার হবো’—এমন স্বপ্নের কথা। শিক্ষকেরা প্রতিদিন এসব নিয়ে আলোচনা করেন এবং নাটিকার মাধ্যমে শিশুদের সৃজনশীলতা বাড়ান।
আরেকটি সৃজনশীল উদ্যোগ হচ্ছে ‘আমার আয়নায় আমি সুন্দর’। এটি প্রান্তিক পরিবারের শিশুরা যাতে নিজেদের পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি রাখতে উদ্বুদ্ধ হয়, সেই উদ্দেশ্যে প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে আয়না স্থাপন করা হয়েছে। এতে লেখা রয়েছে, ‘দেখো, তুমি কত্তো সুন্দর’, যা শিশুদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিজ্ঞানভীতি দূর করতে রফিকুল ইসলাম প্রতিটি স্কুলে বিজ্ঞান ল্যাব স্থাপন করেছেন এবং শ্রেণিভিত্তিক উপকরণ দিয়ে পাঠদান সহজ ও আনন্দদায়ক করেছেন। গণিতবিদ এবং বাংলা গুরু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে তিনি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছেন।
রফিকুল ইসলাম একজন কবি ও কথাসাহিত্যিক হিসেবে স্কুলে আঁকিবুঁকি কর্নার, ছড়া/কবিতা কর্নার, হেলথকেয়ার রুম, লাইব্রেরি, ডিবেটিং ক্লাব, বৃক্ষপ্রেমী দল এবং ক্লিন ব্রিগেড গঠন করেছেন, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে নেতৃত্বের গুণাবলির বিকাশ ঘটছে।
পরিবেশসচেতন এই কর্মকর্তা ইকো ব্রিকস প্রকল্পের মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায়ও ভূমিকা রাখছেন। তাঁর নেতৃত্বে মাধবপুরের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায় এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে, যা শিক্ষার একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাঁর মন্ত্র, ‘আমরা করবো জয়’—এটি একটি প্রত্যয়, যা দেশের প্রতিটি উপজেলায় বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার অগ্রযাত্রা নিশ্চিত হবে।
২০০৬ সালের ২৮ মে মাত্র ৭টি বিভাগ, ৩০০ শিক্ষার্থী ও ১৫ শিক্ষক নিয়ে যাত্রা শুরু করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি)। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এ সংখ্যা বেড়েছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ৬ হাজার ৯২৪ জন শিক্ষার্থী এবং ২৬৬ জন শিক্ষক রয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি অনুষদের অধীনে বিভাগ রয়েছে ১৯টি...
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য যুক্তরাজ্য সবচেয়ে পছন্দের স্থান। কারণ দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের বৃত্তির পাশাপাশি সুযোগ-সুবিধাও দিয়ে থাকে। তেমনই একটি হলো ইম্পেরিয়াল কলেজ প্রেসিডেন্ট বৃত্তি।
২ ঘণ্টা আগেবাক্যের অন্তর্গত বিশেষ্য বা ক্রিয়াপদের ভাবার্থ যে শব্দ বা শব্দগুচ্ছের (ফ্রেজ) ওপর নির্ভর করে, তাই মডিফায়ার বা কোয়ালিফায়ার। কোনো বাক্য হতে নিয়ন্ত্রক শব্দ (গুচ্ছ) সরিয়ে নেওয়ার পরও ব্যাকরণগতভাবে বাক্যটি যখন সম্পূর্ণ থাকে, তখন সেটি মডিফায়ার।
২ ঘণ্টা আগেমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপার কাজে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ গভর্নমেন্ট প্রেসে (বিজি প্রেস) যাতায়াত ও অবস্থান ভাতায় এক অর্থবছরেই খরচ হয়েছে কোটি টাকা। এই টাকা গেছে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পকেটে...
৩ ঘণ্টা আগে