সাব্বির হোসেন
জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।
জার্মানিতে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ শেখার অন্যতম পদ্ধতি হলো আউসবিল্ডুং। এটি একধরনের ভোকেশনাল ট্রেনিং প্রোগ্রাম। যেখানে শিক্ষার্থীরা তাত্ত্বিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি ব্যবহারিক কাজের অভিজ্ঞতা লাভ করেন। উচ্চশিক্ষার বিকল্প এ প্রোগ্রামটি জার্মানির চাকরির বাজারে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নিজের পছন্দের পেশায় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। কীভাবে সহজেই আউসবিল্ডুং পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক।
আউসবিল্ডুং কী?
এটি একটি প্রশিক্ষণভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা, যা জার্মানির পেশাগত শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এতে শিক্ষার্থীরা নির্দিষ্ট পেশায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করেন। এ প্রোগ্রামটি সাধারণত ২-৩ বছর স্থায়ী হয়। এতে শিক্ষার্থীরা সপ্তাহের কিছুদিন কাজের জন্য প্রতিষ্ঠানে সময় দেন এবং বাকি দিনগুলোতে তাত্ত্বিক পড়াশোনা করেন।
কেন আউসবিল্ডুং করবেন
⊲ আউসবিল্ডুং প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে এবং অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ চলাকালে বেতনসহ জার্মানির রেসিডেনস পারমিট পাওয়ার সুযোগ পান। প্রশিক্ষণার্থীরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ভাতা পান। এর পরিমাণ সাধারণত প্রতি মাসে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ ইউরো বা ১ লাখ ৫ হাজার ৪১৬ থেকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ১২৫ টাকা।
⊲ প্রোগ্রামটি শেষ করার পর শিক্ষার্থীদের সরাসরি কাজের সুযোগ থাকে। জার্মানির চাকরিদাতারা আউসবিল্ডুং সম্পন্ন করা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেন।
আউসবিল্ডুংয়ে জনপ্রিয় ক্ষেত্রগুলো
জার্মানিতে প্রায় ৩২৬টি পেশায় আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্র হলো: স্বাস্থ্যসেবা (নার্সিং, চিকিৎসা সহকারী), তথ্যপ্রযুক্তি (সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আইটি সাপোর্ট), হোটেল ম্যানেজমেন্ট, প্রকৌশল (মেকানিক্যাল, ইলেকট্রিক্যাল), ব্যবসায় প্রশাসন রিটেইল এবং লজিস্টিকস।
যোগ্যতা ও প্রয়োজনীয় নথিপত্র
⊲ শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে মাধ্যমিক বা সমমানের মার্কশিট ও সনদ। জার্মান একাডেমিক যোগ্যতার সমতুল্য হতে হবে। এর জন্য জেডএবি (https://bitly.cx/TF7W) থেকে প্রশংসাপত্রগুলোর মূল্যায়ন করে নিতে হবে।
⊲ ভাষাগত দক্ষতা: জার্মান ভাষায় B1/B2 স্তরের দক্ষতা।
⊲ বয়সসীমা: সাধারণত ১৮-৩৫ বছর।
⊲ কাগজপত্র: পাসপোর্ট, শিক্ষাগত সনদপত্র, জার্মান ভাষার দক্ষতার প্রমাণ, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার।
আবেদন যেভাবে
পেশা নির্বাচন: প্রথমে আপনার আগ্রহ অনুযায়ী একটি পেশা নির্বাচন করুন।
প্রতিষ্ঠান খোঁজা: জার্মানির বিভিন্ন কোম্পানি ও ভোকেশনাল স্কুলে আউসবিল্ডুং প্রোগ্রাম চালু থাকে। অনলাইনে সার্চ করে জার্মান কোম্পানির জব পোর্টালগুলোতে আবেদন করতে হবে। কিছু জনপ্রিয় সাইট হলো: Stepstone, Monster. de, সরকারি: arbeitsagentur. de
আবেদনের প্রক্রিয়া: আবেদনপত্র, সিভি এবং মোটিভেশন লেটার প্রস্তুত করে কোম্পানিতে জমা দিন।
সাক্ষাৎ: নির্বাচিত হলে প্রতিষ্ঠান আপনার সাক্ষাৎকার নেবে।
ভিসার আবেদন
জার্মানিতে প্রশিক্ষণ নিতে হলে দীর্ঘমেয়াদি টাইপ-ডি (ন্যাশনাল) ভিসায় আবেদন করতে হবে। এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন থেকে ১ বছর পর্যন্ত হতে পারে এবং জার্মানিতে পৌঁছানোর পর সর্বোচ্চ ৯ মাস কোম্পানি খোঁজার সময় থাকবে। ভিসার আবেদন (https://bitly.cx/m59OV) আবেদন ফরম পূরণ করে স্বাক্ষর করতে হবে।
ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
⊲ স্বাক্ষর করা পূর্ণ আবেদন ফরম
⊲ বৈধ পাসপোর্ট (কমপক্ষে ১২ মাস মেয়াদ ও ২টি খালি পৃষ্ঠা)
⊲ ৬ মাসের মধ্যে তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি
⊲ সম্মতির ঘোষণাপত্র
⊲ স্বাস্থ্যবিমা (ন্যূনতম ৩০ হাজার ইউরো)
⊲ জার্মানিতে বাসস্থানের প্রমাণ (আসলে বাসস্থান নিশ্চিতকরণ)
⊲ প্রশিক্ষণের চুক্তিপত্র
⊲ আর্থিক সচ্ছলতার প্রমাণ (প্রতি মাসে ৯০৩ ইউরো এবং প্রথম বছরের জন্য ১০ হাজার ৮৩৬ ইউরো ব্লক অ্যাকাউন্ট)
অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুকিং এবং ইন্টারভিউ
জার্মান আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য প্রথমে জার্মান দূতাবাসের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে। প্রথম ই-মেইলের ফিরতি ই-মেইলে সব নথি জমা দিতে হবে। পরবর্তী ই-মেইলে সাক্ষাৎকারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট দেওয়া হবে। সাক্ষাৎকারের দিন ভিসার সব কাগজপত্রের হার্ড কপি নিয়ে যেতে হবে।
ভিসা ফি এবং ভিসাপ্রাপ্তির সময়
আউসবিল্ডুং ভিসার জন্য খরচ হবে ৭৫ ইউরো (৯,৮৮৩ টাকা)। সাধারণত ভিসা এক সপ্তাহ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে দেওয়া হয়।
জার্মানিতে পৌঁছে রেসিডেন্ট পারমিট সংগ্রহ: জার্মানিতে পৌঁছে প্রথমে রেসিডেনস রেজিস্ট্রেশন অফিসে ঠিকানা নিবন্ধন করতে হবে। তারপর স্থানীয় ভিসা অফিসে রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য আবেদন করতে হবে। রেসিডেন্ট পারমিটের জন্য খরচ হতে পারে ১০০ ইউরো (১৩,১৭৭ টাকা)।
ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি প্রাঙ্গণে স্প্রিং-২০২১ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের জন্য অনাড়ম্বরপূর্ণ বিদায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। গত ১৮ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে এই অনুষ্ঠান করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত আবেদন ১৭ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতিতে মডেল টেস্ট বা মক টেস্ট দেওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি পরীক্ষার আসল পরিবেশের অনুকরণে তৈরি হওয়া একটি টেস্ট, যা পরীক্ষার্থীদের নিজস্ব শক্তি এবং দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক।
১৪ ঘণ্টা আগেউন্নত দেশগুলো তাদের বিদ্যাপীঠগুলোতে বিশ্বের নানা প্রান্তের মেধাবী শিক্ষার্থীদের আমন্ত্রণ জানায়। এমনই একটি দেশ সুইডেন, যেটি বছরের পর বছর এর নাগরিকদের কাঙ্ক্ষিত আর্থসামাজিক অবস্থা নিশ্চিত করে আসছে। বিশ্বখ্যাত সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের এই আশ্রয়স্থলে ক্যারিয়ার গঠন হাজার হাজার বিদেশি শিক্ষার্থীর কাছে...
১৪ ঘণ্টা আগে