সুলতান মাহমুদ, ঢাকা
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রী আড়াই মাস ধরে হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছে। ভর্তি বাতিল হাওয়ার পর থেকে তারা আর স্কুলে যাচ্ছে না। একাধিক শিশুর অভিভাবক জানান, সন্তানদের অন্য কোনো স্কুলে ভর্তি করাননি। তাঁরা হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছেন।
১৬৯ ছাত্রীর পক্ষের আইনজীবী জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুনানি প্রায় শেষের পর্যায়ে। আগামী ২০ মে তারিখের মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে তা নির্ভর করছে আদালতের ওপর।’
ডা. মমতাজুর রাইহান নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘ভর্তি বাতিল হওয়ার পর মেয়ের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ। তবে মেয়েকে আমরা বাসায় যতটুকু সম্ভব পড়াচ্ছি। বিষয়টি যেহেতু উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ‘আমরা যেহেতু পড়ালেখা কিছু জানি, তাই মেয়েকে বাসায় পড়ালেখা করাচ্ছি। ভর্তি বাতিল হওয়ার বিষয়টি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। শুনানি চলছে। শিগগিরই একটি ভালো রেজাল্ট আসবে বলে আশা করছি।’
মো. কাওসার নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার বাচ্চা আইডিয়াল স্কুলেও ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু আমি সেখানে ভর্তি না করিয়ে ভিকারুননিসায় ভর্তি করিয়েছি। এখন এই সমস্যাটা হয়েছে। এখন আমরা হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায়।’
ভিকারুননিসায় ভর্তি নিয়ে বয়সের নিয়ম মানা হয়নি—এমন অভিযোগ এনে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক দুই শিক্ষার্থীর মা গত ১৪ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় ২৮ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) একটি স্মারক হাইকোর্টে উপস্থাপন করে।
মাউশির ওই স্মারক মতে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা অনুসরণ করেনি। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারির আগে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা ছিল বিধিবহির্ভূত। ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন এবং ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫৯। স্কুল কর্তৃপক্ষকে এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করে মাউশিকে দ্রুত জানাতে বলা হয়। এরপর গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৬৯ জনের ভর্তি বাতিলের প্রজ্ঞাপন দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৬ মার্চ হাইকোর্ট এক আদেশে ভর্তি বাতিল হওয়া ১৬৯ শিক্ষার্থীর শূন্য আসনে এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি নিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ ও মাউশিকে নির্দেশ দেন।
পরে ভর্তি বাতিল হওয়া ১৬৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৬ শিক্ষার্থীর অভিভাবক মূল রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদন করেন। হাইকোর্ট সেটি মঞ্জুর করেন।
এরপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে ৩৬ শিক্ষার্থীর অভিভাবক আপিল করেন, যা ১৮ মার্চ চেম্বার আদালতে ওঠে। সেদিন আদালত আবেদনটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে ২০ মার্চ শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন।
নির্ধারিত দিনে শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল প্রশ্নে রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলেন। সেই সঙ্গে এই সময়ের মধ্যে ওই শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল ও অপেক্ষমাণদের ভর্তির ওপর স্থিতাবস্থা দেওয়া হয়।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ ছাত্রী আড়াই মাস ধরে হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছে। ভর্তি বাতিল হাওয়ার পর থেকে তারা আর স্কুলে যাচ্ছে না। একাধিক শিশুর অভিভাবক জানান, সন্তানদের অন্য কোনো স্কুলে ভর্তি করাননি। তাঁরা হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায় আছেন।
১৬৯ ছাত্রীর পক্ষের আইনজীবী জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শুনানি প্রায় শেষের পর্যায়ে। আগামী ২০ মে তারিখের মধ্যে একটি সিদ্ধান্ত আসতে পারে। তবে তা নির্ভর করছে আদালতের ওপর।’
ডা. মমতাজুর রাইহান নামে এক অভিভাবক বলেন, ‘ভর্তি বাতিল হওয়ার পর মেয়ের স্কুলে যাওয়াও বন্ধ। তবে মেয়েকে আমরা বাসায় যতটুকু সম্ভব পড়াচ্ছি। বিষয়টি যেহেতু উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। আদালতের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, ‘আমরা যেহেতু পড়ালেখা কিছু জানি, তাই মেয়েকে বাসায় পড়ালেখা করাচ্ছি। ভর্তি বাতিল হওয়ার বিষয়টি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। শুনানি চলছে। শিগগিরই একটি ভালো রেজাল্ট আসবে বলে আশা করছি।’
মো. কাওসার নামে একজন অভিভাবক বলেন, ‘আমার বাচ্চা আইডিয়াল স্কুলেও ভর্তির সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু আমি সেখানে ভর্তি না করিয়ে ভিকারুননিসায় ভর্তি করিয়েছি। এখন এই সমস্যাটা হয়েছে। এখন আমরা হাইকোর্টের রায়ের অপেক্ষায়।’
ভিকারুননিসায় ভর্তি নিয়ে বয়সের নিয়ম মানা হয়নি—এমন অভিযোগ এনে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি-ইচ্ছুক দুই শিক্ষার্থীর মা গত ১৪ জানুয়ারি হাইকোর্টে রিট করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২৩ জানুয়ারি হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। এর ধারাবাহিকতায় ২৮ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) একটি স্মারক হাইকোর্টে উপস্থাপন করে।
মাউশির ওই স্মারক মতে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বয়সের ঊর্ধ্বসীমা অনুসরণ করেনি। ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারির আগে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা ছিল বিধিবহির্ভূত। ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন এবং ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫৯। স্কুল কর্তৃপক্ষকে এসব শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করে মাউশিকে দ্রুত জানাতে বলা হয়। এরপর গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৬৯ জনের ভর্তি বাতিলের প্রজ্ঞাপন দেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৬ মার্চ হাইকোর্ট এক আদেশে ভর্তি বাতিল হওয়া ১৬৯ শিক্ষার্থীর শূন্য আসনে এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তি নিতে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ ও মাউশিকে নির্দেশ দেন।
পরে ভর্তি বাতিল হওয়া ১৬৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৬ শিক্ষার্থীর অভিভাবক মূল রিটে পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদন করেন। হাইকোর্ট সেটি মঞ্জুর করেন।
এরপর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে ৩৬ শিক্ষার্থীর অভিভাবক আপিল করেন, যা ১৮ মার্চ চেম্বার আদালতে ওঠে। সেদিন আদালত আবেদনটি আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে ২০ মার্চ শুনানির জন্য নির্ধারণ করেন।
নির্ধারিত দিনে শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রথম শ্রেণির ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল প্রশ্নে রুল দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে বলেন। সেই সঙ্গে এই সময়ের মধ্যে ওই শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল ও অপেক্ষমাণদের ভর্তির ওপর স্থিতাবস্থা দেওয়া হয়।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৩ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
১৫ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
১৫ ঘণ্টা আগে