অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ প্লাস্টিক দূষণকারী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব লিডসের গবেষকেরা। সেই তালিকার শীর্ষ দশেই আছে বাংলাদেশের নাম। মূলত একটি দেশ, বছরে পরিবেশে কী পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে সেই হিসাব ধরে এই তালিকা করা হয়েছে। সেই হিসাবে তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬ নম্বরে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, তালিকার শীর্ষ স্থানে আছে ভারত। দেশটি প্রতিবছর পরিবেশে অন্তত ৯৩ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করেছ। যা দিয়ে প্রতিবছর ৬০৪টি তাজমহল ভরাট করে ফেলা যাবে। এই প্লাস্টিকের ৯০ শতাংশই আসে বিভিন্ন স্থানের অংসগৃহীত বর্জ্য বা পোড়ানো বর্জ্য থেকে।
এর আগে, এই তালিকার শীর্ষ অবস্থানে ছিল চীন। তবে এবারের তালিকায় চীনের অবস্থান চতুর্থ। চীন প্রতিবছর ২৮ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে পরিবেশে। এর বাইরে, বছরে ৩৫ লাখ টন প্লাস্টিক অবমুক্ত করে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে ওঠে এসেছে নাইজেরিয়া। তালিকার তৃতীয় অবস্থানে আছে ইন্দোনেশিয়া। দেশটি প্রতিবছর প্লাস্টিক অবমুক্ত করে ৩৪ লাখ টন।
তালিকার পঞ্চম অবস্থানে আছে পাকিস্তান। দেশটি প্রতিবছর ২৭ লাখ টন প্লাস্টিক পরিবেশে অবমুক্ত করে। বাংলাদেশ এবং রাশিয়া প্রতিবছর ১৭ লাখ প্লাস্টিক অবমুক্ত করলেও বাংলাদেশ আছে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে এবং রাশিয়া আছে সপ্তম অবস্থানে। তালিকার অষ্টম অবস্থানে আছে ব্রাজিল। দেশটি প্রতিবছর বায়ুমণ্ডলে অবমুক্ত করে ১৪ লাখ টন প্লাস্টিক।
তালিকার নবম ও দশম স্থানে থাকা দেশ দুটি হলো যথাক্রমে—থাইল্যান্ড ও কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। দেশটি দুই যথাক্রমে ১০ লাখ টন করে প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে পরিবেশে।
এই গবেষণা পরিচালিত করেছেন গবেষক এড কুক, তাঁর সহকর্মী জশ কটম ও কস্টাস ভেলিস। তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৫০ হাজার পৌরসভার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মডেল ধরে গবেষণা করেছেন এবং তা থেকে অনুমান করেছেন—পৃথিবীর প্লাস্টিক দূষণের দুই-তৃতীয়াংশ আসে অসংগৃহীত আবর্জনা থেকে।
কুক বলেন, ‘আমরা আশা করছি যে, আমাদের ফলাফলগুলো সরকারগুলোকে সেই মৌলিক অনুমান সরবরাহ করবে যেখান থেকে তারা স্থানীয় কর্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ কমাতে কাজ করতে পারবে।’
বিশ্বের শীর্ষ প্লাস্টিক দূষণকারী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব লিডসের গবেষকেরা। সেই তালিকার শীর্ষ দশেই আছে বাংলাদেশের নাম। মূলত একটি দেশ, বছরে পরিবেশে কী পরিমাণ প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে সেই হিসাব ধরে এই তালিকা করা হয়েছে। সেই হিসাবে তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ৬ নম্বরে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুসারে, তালিকার শীর্ষ স্থানে আছে ভারত। দেশটি প্রতিবছর পরিবেশে অন্তত ৯৩ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করেছ। যা দিয়ে প্রতিবছর ৬০৪টি তাজমহল ভরাট করে ফেলা যাবে। এই প্লাস্টিকের ৯০ শতাংশই আসে বিভিন্ন স্থানের অংসগৃহীত বর্জ্য বা পোড়ানো বর্জ্য থেকে।
এর আগে, এই তালিকার শীর্ষ অবস্থানে ছিল চীন। তবে এবারের তালিকায় চীনের অবস্থান চতুর্থ। চীন প্রতিবছর ২৮ লাখ টন প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে পরিবেশে। এর বাইরে, বছরে ৩৫ লাখ টন প্লাস্টিক অবমুক্ত করে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে ওঠে এসেছে নাইজেরিয়া। তালিকার তৃতীয় অবস্থানে আছে ইন্দোনেশিয়া। দেশটি প্রতিবছর প্লাস্টিক অবমুক্ত করে ৩৪ লাখ টন।
তালিকার পঞ্চম অবস্থানে আছে পাকিস্তান। দেশটি প্রতিবছর ২৭ লাখ টন প্লাস্টিক পরিবেশে অবমুক্ত করে। বাংলাদেশ এবং রাশিয়া প্রতিবছর ১৭ লাখ প্লাস্টিক অবমুক্ত করলেও বাংলাদেশ আছে তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে এবং রাশিয়া আছে সপ্তম অবস্থানে। তালিকার অষ্টম অবস্থানে আছে ব্রাজিল। দেশটি প্রতিবছর বায়ুমণ্ডলে অবমুক্ত করে ১৪ লাখ টন প্লাস্টিক।
তালিকার নবম ও দশম স্থানে থাকা দেশ দুটি হলো যথাক্রমে—থাইল্যান্ড ও কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র। দেশটি দুই যথাক্রমে ১০ লাখ টন করে প্লাস্টিক বর্জ্য অবমুক্ত করে পরিবেশে।
এই গবেষণা পরিচালিত করেছেন গবেষক এড কুক, তাঁর সহকর্মী জশ কটম ও কস্টাস ভেলিস। তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ৫০ হাজার পৌরসভার বর্জ্য ব্যবস্থাপনার মডেল ধরে গবেষণা করেছেন এবং তা থেকে অনুমান করেছেন—পৃথিবীর প্লাস্টিক দূষণের দুই-তৃতীয়াংশ আসে অসংগৃহীত আবর্জনা থেকে।
কুক বলেন, ‘আমরা আশা করছি যে, আমাদের ফলাফলগুলো সরকারগুলোকে সেই মৌলিক অনুমান সরবরাহ করবে যেখান থেকে তারা স্থানীয় কর্ম পরিকল্পনার মাধ্যমে প্লাস্টিক দূষণ কমাতে কাজ করতে পারবে।’
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২০ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
১ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে