সম্পাদকীয়
রুশ সাহিত্যের এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র আন্তন চেখভ। তাঁর পুরো নাম আন্তন পাভলোভিচ চেখভ। তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দেশের সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বের আঙিনায় আলোচিত হয়েছেন।
পৃথিবীর আধুনিক ছোটগল্পের প্রসঙ্গ উঠলে অবধারিতভাবে আন্তন চেখভ, মোপাসাঁ, ও হেনরি ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম আসবে। তিনি শুধু ছোটগল্পে বিশ্বসেরা নন, নাটকেও কিংবদন্তি। বিশ্ব নাটকে শেক্সপিয়ার ও ইবসেনের পাশাপাশি চেখভের নামও আসে।
শোষণভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় সমাজের উচ্চবিত্ত মহলের নির্মমতা, অবিবেচনা এবং নিম্নবিত্ত মহলের প্রতি অবজ্ঞার বিরুদ্ধে তাঁর প্রায় প্রতিটি গল্পেই আছে বিদ্রূপ। এই বিদ্রূপ মেশানো হাস্যরস পাঠকের কাছে তুলে ধরে তিনি সার্থক ছোটগল্পকার হিসেবে এখনো সমানভাবে আলোচিত।
চেখভের পিতা ঋণগ্রস্ত ও বদরাগী স্বভাবের ছিলেন। পিতার পাওনাদারের ভয়ে তাঁরা একসময় মস্কোয় পালিয়ে যান। কিশোর চেখভ ছাত্র পড়িয়ে পড়াশোনার খরচ চালাতেন।
১৮৭৯ সালে তিনি মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন পুরো পরিবারের দায়িত্ব নেন।অর্থের জন্য অল্প বয়সেই লিখতে বাধ্য হন। সেই সময়েই প্রতিভাধর লেখক হিসেবে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যেই তিনি আক্রান্ত হন যক্ষ্মায়। সারা জীবন এই রোগ তাঁকে ভুগিয়েছে। খ্যাতির গগনে উঠেছেন, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতা পিছু ছাড়েনি। খরচ জোগাড়ের জন্য রুশ জীবন নিয়ে ছোট ছোট হাস্যরসাত্মক নাটক বা রচনা লিখতেন। ডাক্তারি পাস করে চিকিৎসাকে পেশা হিসেবে নেন।
চেখভের চরিত্রগুলো নিজেই গল্প বলে। লেখকের উপস্থিতি ঢাকা পড়ে চরিত্রগুলোর নিখুঁত জীবন্ত আচরণে। চেখভের বিখ্যাত ছোটগল্পগুলো পড়লে মনে হয় চরিত্রগুলো জীবন্ত, সেখানে লেখকের কল্পনাশক্তির কোনো ছাপ নেই; বাস্তবে বরং এমনটাই ঘটে থাকে।
ব্যক্তি চরিত্রের ঊর্ধ্বে উঠে চরিতায়নের এই অস্বাভাবিক এবং অসাধারণ কাজটি সুনিপুণভাবে করে দেখিয়েছেন চেখভ।
বিশ্বসাহিত্যের কিংবদন্তি ছোটগল্পকার ও নাট্যকার হিসেবে খ্যাতি পাওয়া চেখভ দক্ষিণ রাশিয়ার তাগানরোগে ১৮৬০ সালের ২৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
রুশ সাহিত্যের এক উজ্জ্বলতম নক্ষত্র আন্তন চেখভ। তাঁর পুরো নাম আন্তন পাভলোভিচ চেখভ। তিনি তাঁর সৃষ্টির মধ্য দিয়ে দেশের সীমানা অতিক্রম করে বিশ্বের আঙিনায় আলোচিত হয়েছেন।
পৃথিবীর আধুনিক ছোটগল্পের প্রসঙ্গ উঠলে অবধারিতভাবে আন্তন চেখভ, মোপাসাঁ, ও হেনরি ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম আসবে। তিনি শুধু ছোটগল্পে বিশ্বসেরা নন, নাটকেও কিংবদন্তি। বিশ্ব নাটকে শেক্সপিয়ার ও ইবসেনের পাশাপাশি চেখভের নামও আসে।
শোষণভিত্তিক সমাজব্যবস্থায় সমাজের উচ্চবিত্ত মহলের নির্মমতা, অবিবেচনা এবং নিম্নবিত্ত মহলের প্রতি অবজ্ঞার বিরুদ্ধে তাঁর প্রায় প্রতিটি গল্পেই আছে বিদ্রূপ। এই বিদ্রূপ মেশানো হাস্যরস পাঠকের কাছে তুলে ধরে তিনি সার্থক ছোটগল্পকার হিসেবে এখনো সমানভাবে আলোচিত।
চেখভের পিতা ঋণগ্রস্ত ও বদরাগী স্বভাবের ছিলেন। পিতার পাওনাদারের ভয়ে তাঁরা একসময় মস্কোয় পালিয়ে যান। কিশোর চেখভ ছাত্র পড়িয়ে পড়াশোনার খরচ চালাতেন।
১৮৭৯ সালে তিনি মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন পুরো পরিবারের দায়িত্ব নেন।অর্থের জন্য অল্প বয়সেই লিখতে বাধ্য হন। সেই সময়েই প্রতিভাধর লেখক হিসেবে তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যেই তিনি আক্রান্ত হন যক্ষ্মায়। সারা জীবন এই রোগ তাঁকে ভুগিয়েছে। খ্যাতির গগনে উঠেছেন, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতা পিছু ছাড়েনি। খরচ জোগাড়ের জন্য রুশ জীবন নিয়ে ছোট ছোট হাস্যরসাত্মক নাটক বা রচনা লিখতেন। ডাক্তারি পাস করে চিকিৎসাকে পেশা হিসেবে নেন।
চেখভের চরিত্রগুলো নিজেই গল্প বলে। লেখকের উপস্থিতি ঢাকা পড়ে চরিত্রগুলোর নিখুঁত জীবন্ত আচরণে। চেখভের বিখ্যাত ছোটগল্পগুলো পড়লে মনে হয় চরিত্রগুলো জীবন্ত, সেখানে লেখকের কল্পনাশক্তির কোনো ছাপ নেই; বাস্তবে বরং এমনটাই ঘটে থাকে।
ব্যক্তি চরিত্রের ঊর্ধ্বে উঠে চরিতায়নের এই অস্বাভাবিক এবং অসাধারণ কাজটি সুনিপুণভাবে করে দেখিয়েছেন চেখভ।
বিশ্বসাহিত্যের কিংবদন্তি ছোটগল্পকার ও নাট্যকার হিসেবে খ্যাতি পাওয়া চেখভ দক্ষিণ রাশিয়ার তাগানরোগে ১৮৬০ সালের ২৯ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে