নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দশকের পর দশক ধরে জলাবদ্ধতার ভোগান্তি থেকে রেহাই পাচ্ছে না চট্টগ্রাম নগরীর মানুষ। বন্দরনগরীর জলাবদ্ধতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে সমগ্র দেশের অর্থনীতিতে। বিভিন্ন সময় সরকারের পক্ষ থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হলেও দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার কারণে তা কাজে আসেনি। এ অবস্থায় সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং স্থানীয় সংস্থাগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা এই সংকট সমাধানে সহায়ক হতে পারে বলে মনে করে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম।
চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আলোচক ও ফোরামের নেতারা এসব কথা বলেন। এ সময় বক্তারা কালুরঘাটে নতুন সেতু তৈরিরও দাবি জানান।
চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন।তিনি বলেন, ‘দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো একে অপরের প্রতি দায় চাপাচ্ছে। যখন চট্টগ্রামবাসী জলাবদ্ধতায় ডুবে আছে, তখন সিটি করপোরেশন বলেছে, সংস্কারকৃত নবনির্মিত ড্রেনের দায়িত্ব সিটি করপোরেশন নেবে না, যদি অর্থ আগে না আসে বা কংক্রিট খালগুলো বুঝিয়ে দেওয়া না হয়। আমরা মনে করি, এসব সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব এবং এ নিয়ে দুই সংস্থার বিতর্ক শুনতে নগরবাসী আগ্রহী নয়।
নগরীর মেয়র সাহেবের নির্বাচনী ইশতেহারে ১ নম্বর প্রতিশ্রুতি ছিল জলাবদ্ধতার দ্রুত সমাধান। তিনি এ থেকে সরে আসবেন না বলে আশা রাখি। নগরবাসীকে আর যেন শুনতে না হয় যে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় নেই।’
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সারা দেশের ভোগ্যপণ্যের জোগান আসে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে। বন্দর থেকে পণ্য যায় বাণিজ্যিক পয়েন্ট খাতুনগঞ্জে। একটু বৃষ্টি হলে খাতুনগঞ্জসহ পুরো চট্টগ্রাম নগরী ডুবে যায়। এতে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে আনা পণ্য জলাবদ্ধতায় পচে যায়। নগরীর উন্নয়নে পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, কিন্তু কাজে আসেনি। সিডিএতে কারিগরি লোকের পরিবর্তে রাজনৈতিক ব্যক্তিকে বসানো হয়েছে। এতে নগরীর মানুষের ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলছে না।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের মহাসচিব মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত।
দশকের পর দশক ধরে জলাবদ্ধতার ভোগান্তি থেকে রেহাই পাচ্ছে না চট্টগ্রাম নগরীর মানুষ। বন্দরনগরীর জলাবদ্ধতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে সমগ্র দেশের অর্থনীতিতে। বিভিন্ন সময় সরকারের পক্ষ থেকে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হলেও দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর সমন্বয়হীনতার কারণে তা কাজে আসেনি। এ অবস্থায় সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং স্থানীয় সংস্থাগুলোর দায়িত্বশীল ভূমিকা এই সংকট সমাধানে সহায়ক হতে পারে বলে মনে করে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম।
চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে গতকাল সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে আলোচক ও ফোরামের নেতারা এসব কথা বলেন। এ সময় বক্তারা কালুরঘাটে নতুন সেতু তৈরিরও দাবি জানান।
চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরাম আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার মনোয়ার হোসেন।তিনি বলেন, ‘দায়িত্বশীল সংস্থাগুলো একে অপরের প্রতি দায় চাপাচ্ছে। যখন চট্টগ্রামবাসী জলাবদ্ধতায় ডুবে আছে, তখন সিটি করপোরেশন বলেছে, সংস্কারকৃত নবনির্মিত ড্রেনের দায়িত্ব সিটি করপোরেশন নেবে না, যদি অর্থ আগে না আসে বা কংক্রিট খালগুলো বুঝিয়ে দেওয়া না হয়। আমরা মনে করি, এসব সিটি করপোরেশনের দায়িত্ব এবং এ নিয়ে দুই সংস্থার বিতর্ক শুনতে নগরবাসী আগ্রহী নয়।
নগরীর মেয়র সাহেবের নির্বাচনী ইশতেহারে ১ নম্বর প্রতিশ্রুতি ছিল জলাবদ্ধতার দ্রুত সমাধান। তিনি এ থেকে সরে আসবেন না বলে আশা রাখি। নগরবাসীকে আর যেন শুনতে না হয় যে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষের মধ্যে সমন্বয় নেই।’
যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, সারা দেশের ভোগ্যপণ্যের জোগান আসে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে। বন্দর থেকে পণ্য যায় বাণিজ্যিক পয়েন্ট খাতুনগঞ্জে। একটু বৃষ্টি হলে খাতুনগঞ্জসহ পুরো চট্টগ্রাম নগরী ডুবে যায়। এতে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে আনা পণ্য জলাবদ্ধতায় পচে যায়। নগরীর উন্নয়নে পাঁচ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, কিন্তু কাজে আসেনি। সিডিএতে কারিগরি লোকের পরিবর্তে রাজনৈতিক ব্যক্তিকে বসানো হয়েছে। এতে নগরীর মানুষের ভোগান্তি থেকে মুক্তি মিলছে না।
সংবাদ সম্মেলনে চট্টগ্রাম নাগরিক ফোরামের মহাসচিব মোহাম্মদ কামাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে