আজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেখতে দেখতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পূর্ণ হয়ে গেল গতকাল। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সেখানে জান্তাবিরোধী মনোভাব এবং প্রতিরোধ বেড়েছে। আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শক্তিগুলো সংকট সমাধানে উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারায় দেশটি ক্রমশ গৃহযুদ্ধের দিকে চলে গেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান মিশেল ব্যাচেলেট বলেন, মিয়ানমার পরিস্থিতি যে অবস্থায় চলে গেছে, তাকে ‘গৃহযুদ্ধ’ বলা যায়। দেশটির বর্তমান অবস্থা ‘বিপর্যয়কর’ এবং তা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। অথচ মিয়ানমার পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এতটা গুরুত্ব পাচ্ছে না।
গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারির সেনা অভ্যুত্থানের পরপরই দেশটির শহরগুলোয় বিক্ষোভ শুরু হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের ওপর চড়াও হলে, তা প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এপ্রিলে গঠিত হয় ‘জাতীয় ঐক্য সরকার বা নাগ’। নাগের অধীনে মে মাসে গঠিত হয় ‘গণ প্রতিরক্ষা বাহিনী’ (পিডিএফ)।
নাগ ও পিডিএফের নেতৃত্বে যারা আছেন, তারা প্রধানত শাসকশ্রেণি ও সুবিধাভোগী বামার জনগোষ্ঠীর লোকজন। কিন্তু তাদের সঙ্গে দেশটির অন্য জনগোষ্ঠীর বিদ্রোহীদের মধ্যে ক্রমশ সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এ অবস্থায় গত আগস্ট থেকে সরকারি বাহিনী ও জান্তাবিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র হয়। সেপ্টেম্বরে নিরাপত্তা বাহিনী ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘প্রতিরোধ যুদ্ধ’ ঘোষণা করে নাগ।
এতে ছাত্র-শিক্ষক, শ্রমিক-ব্যবসায়ী তথা সমাজের সকল স্তরের লোকজন যোগ দেন। চাঁদা দিয়ে, আশ্রয় বা তথ্য দিয়ে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সহযোগিতা করছেন সাধারণ মানুষ। পুরোনো বিদ্রোহীদের মাধ্যমে অস্ত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে। তা ছাড়া স্থানীয়ভাবেও বোমা-বন্দুক বানানো হচ্ছে। জান্তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্থাপনায় বাড়ছে হামলা। জনবিচ্ছিন্ন হওয়ায় ক্রমশ দিশেহারা হয়ে পড়ছে জান্তা। তবে তাদের ভান্ডারে নিত্য-নতুন সামরিক সরঞ্জামের সংগ্রহ বাড়ছে।
এএপিপির তথ্যমতে, অভ্যুত্থানের পর থেকে গতকাল পর্যন্ত ১ হাজার ৫০৩ জান্তাবিরোধীকে হত্যা করা হয়েছে। বিনা বিচারে আটক রয়েছেন ৮ হাজার ৮৩৫ জন। জান্তার ক্ষমতা গ্রহণের বছর পূর্তিতে গতকাল দেশটিতে পালিত হয়েছে ‘মৌন ধর্মঘট’। প্রধান প্রধান শহরগুলো ছিল নীরব-নিথর।
দেখতে দেখতে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের এক বছর পূর্ণ হয়ে গেল গতকাল। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সেখানে জান্তাবিরোধী মনোভাব এবং প্রতিরোধ বেড়েছে। আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শক্তিগুলো সংকট সমাধানে উল্লেখযোগ্য কোনো পদক্ষেপ নিতে না পারায় দেশটি ক্রমশ গৃহযুদ্ধের দিকে চলে গেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রধান মিশেল ব্যাচেলেট বলেন, মিয়ানমার পরিস্থিতি যে অবস্থায় চলে গেছে, তাকে ‘গৃহযুদ্ধ’ বলা যায়। দেশটির বর্তমান অবস্থা ‘বিপর্যয়কর’ এবং তা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি। অথচ মিয়ানমার পরিস্থিতি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এতটা গুরুত্ব পাচ্ছে না।
গত বছরের ১ ফেব্রুয়ারির সেনা অভ্যুত্থানের পরপরই দেশটির শহরগুলোয় বিক্ষোভ শুরু হয়। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা তাদের ওপর চড়াও হলে, তা প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। এপ্রিলে গঠিত হয় ‘জাতীয় ঐক্য সরকার বা নাগ’। নাগের অধীনে মে মাসে গঠিত হয় ‘গণ প্রতিরক্ষা বাহিনী’ (পিডিএফ)।
নাগ ও পিডিএফের নেতৃত্বে যারা আছেন, তারা প্রধানত শাসকশ্রেণি ও সুবিধাভোগী বামার জনগোষ্ঠীর লোকজন। কিন্তু তাদের সঙ্গে দেশটির অন্য জনগোষ্ঠীর বিদ্রোহীদের মধ্যে ক্রমশ সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে। এ অবস্থায় গত আগস্ট থেকে সরকারি বাহিনী ও জান্তাবিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র হয়। সেপ্টেম্বরে নিরাপত্তা বাহিনী ও মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘প্রতিরোধ যুদ্ধ’ ঘোষণা করে নাগ।
এতে ছাত্র-শিক্ষক, শ্রমিক-ব্যবসায়ী তথা সমাজের সকল স্তরের লোকজন যোগ দেন। চাঁদা দিয়ে, আশ্রয় বা তথ্য দিয়ে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সহযোগিতা করছেন সাধারণ মানুষ। পুরোনো বিদ্রোহীদের মাধ্যমে অস্ত্র সংগ্রহ করা হচ্ছে। তা ছাড়া স্থানীয়ভাবেও বোমা-বন্দুক বানানো হচ্ছে। জান্তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্থাপনায় বাড়ছে হামলা। জনবিচ্ছিন্ন হওয়ায় ক্রমশ দিশেহারা হয়ে পড়ছে জান্তা। তবে তাদের ভান্ডারে নিত্য-নতুন সামরিক সরঞ্জামের সংগ্রহ বাড়ছে।
এএপিপির তথ্যমতে, অভ্যুত্থানের পর থেকে গতকাল পর্যন্ত ১ হাজার ৫০৩ জান্তাবিরোধীকে হত্যা করা হয়েছে। বিনা বিচারে আটক রয়েছেন ৮ হাজার ৮৩৫ জন। জান্তার ক্ষমতা গ্রহণের বছর পূর্তিতে গতকাল দেশটিতে পালিত হয়েছে ‘মৌন ধর্মঘট’। প্রধান প্রধান শহরগুলো ছিল নীরব-নিথর।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে