সম্পাদকীয়
ওয়াল্টার স্কট ছিলেন স্কটল্যান্ডের ঔপন্যাসিক ও কবি। ইউরোপজুড়ে তাঁর সময়ে তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় লেখক। তিনি প্রথম লেখক, যিনি নিজের জীবদ্দশাতেই আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
ওয়াল্টার স্কট ১৭৭১ সালের ১৫ আগস্ট স্কটল্যান্ডের এডিনবরায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দুই বছর বয়সে পোলিও রোগে আক্রান্ত হন এবং কোনোমতে বেঁচে যান, কিন্তু বাকি জীবন তাঁকে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে কাটাতে হয়। ছোটবেলায় তিনি রূপকথা, গান, শেক্সপিয়ারের গল্প, এশীয় কল্পকাহিনি এবং লোককথার ভক্ত পাঠক ছিলেন।
তিনি এডিনবরা কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। তিনি বাসায় একজন শিক্ষকের কাছে ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়ন করেন। পাশাপাশি বাবাকে সাহায্য করার জন্য শিক্ষানবিশ কেরানিগিরির কাজ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি আবার এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ও আইন বিভাগে ক্লাস করতে থাকেন। তারপর ১৭৯২ সালে আইন পাস করেন এবং স্কটিশ বারে প্র্যাকটিস করার সুযোগ পান।
তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা জনপ্রিয় স্কটিশ গানের একটি তিন খণ্ডের সংগ্রহ। এ বইটি তাঁকে লোকসাহিত্যবিদ হিসেবে পরিচিতিতে সহায়তা করে। এরপর তিনি ১৮০৫ সালে ‘দ্য লে অব দ্য লাস্ট মিন্সট্রায়েল’, ১৮০৮ সালে ‘মারমিয়ন’ এবং ১৮১০ সালে ‘দ্য লেডি অব দ্য ল্যাক’ কাব্যগ্রন্থগুলো প্রকাশ করে সমগ্র ব্রিটেনে সুপরিচিত কবি হয়ে ওঠেন।
এরপর তিনি প্রকাশনা ব্যবসায় যুক্ত হন। পাশাপাশি গদ্য রচনায় মন দেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘ওয়েভার্লি’। এর পরের ১০ বছর তিনি বেনামে আরও ২০টি উপন্যাস রচনা করেন। বেনামে উপন্যাসগুলো লেখার কারণে আজও অনেক উপন্যাস তাঁর নামে চালানো হয়। তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকর্মগুলোর মধ্যে রয়েছে আইভানহো, রব রয়, দ্য লেডি অব দ্য লেক, ওয়েভারলি এবং দ্য হার্ট অব মিডলোথিয়ান।
তিনি ১৮৩২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
ওয়াল্টার স্কট ছিলেন স্কটল্যান্ডের ঔপন্যাসিক ও কবি। ইউরোপজুড়ে তাঁর সময়ে তিনি ছিলেন সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় লেখক। তিনি প্রথম লেখক, যিনি নিজের জীবদ্দশাতেই আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
ওয়াল্টার স্কট ১৭৭১ সালের ১৫ আগস্ট স্কটল্যান্ডের এডিনবরায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দুই বছর বয়সে পোলিও রোগে আক্রান্ত হন এবং কোনোমতে বেঁচে যান, কিন্তু বাকি জীবন তাঁকে শারীরিক প্রতিবন্ধী হয়ে কাটাতে হয়। ছোটবেলায় তিনি রূপকথা, গান, শেক্সপিয়ারের গল্প, এশীয় কল্পকাহিনি এবং লোককথার ভক্ত পাঠক ছিলেন।
তিনি এডিনবরা কলেজ থেকে পড়াশোনা শেষ করে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হন। কিন্তু ভগ্ন স্বাস্থ্যের কারণে পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। তিনি বাসায় একজন শিক্ষকের কাছে ইংরেজি সাহিত্য অধ্যয়ন করেন। পাশাপাশি বাবাকে সাহায্য করার জন্য শিক্ষানবিশ কেরানিগিরির কাজ করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি আবার এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ও আইন বিভাগে ক্লাস করতে থাকেন। তারপর ১৭৯২ সালে আইন পাস করেন এবং স্কটিশ বারে প্র্যাকটিস করার সুযোগ পান।
তাঁর প্রথম প্রকাশিত রচনা জনপ্রিয় স্কটিশ গানের একটি তিন খণ্ডের সংগ্রহ। এ বইটি তাঁকে লোকসাহিত্যবিদ হিসেবে পরিচিতিতে সহায়তা করে। এরপর তিনি ১৮০৫ সালে ‘দ্য লে অব দ্য লাস্ট মিন্সট্রায়েল’, ১৮০৮ সালে ‘মারমিয়ন’ এবং ১৮১০ সালে ‘দ্য লেডি অব দ্য ল্যাক’ কাব্যগ্রন্থগুলো প্রকাশ করে সমগ্র ব্রিটেনে সুপরিচিত কবি হয়ে ওঠেন।
এরপর তিনি প্রকাশনা ব্যবসায় যুক্ত হন। পাশাপাশি গদ্য রচনায় মন দেন। তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘ওয়েভার্লি’। এর পরের ১০ বছর তিনি বেনামে আরও ২০টি উপন্যাস রচনা করেন। বেনামে উপন্যাসগুলো লেখার কারণে আজও অনেক উপন্যাস তাঁর নামে চালানো হয়। তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকর্মগুলোর মধ্যে রয়েছে আইভানহো, রব রয়, দ্য লেডি অব দ্য লেক, ওয়েভারলি এবং দ্য হার্ট অব মিডলোথিয়ান।
তিনি ১৮৩২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে