বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
মহান মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে ম্যাড থেটারের নতুন নাটক ‘ঘরে ফেরা’। নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হতে যাচ্ছে ভারতের পরিচয় উৎসবে। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার আমতা থানার আনুলিয়া মহামায়া বিদ্যামন্দিরে এ নাট্যোৎসব চলবে ২১ থেকে ২৫ মার্চ। আমতা পরিচয় আয়োজিত পাঁচ দিনের এ উৎসবের দ্বিতীয় দিন ২২ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে বাংলাদেশের নাটক ‘ঘরে ফেরা’। নাটকটি ম্যাড থেটারের চতুর্থ প্রযোজনা। একক চরিত্রের নাটকটিতে যুদ্ধপীড়িত এক লড়াকু নারীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন সোনিয়া হাসান। মোজাফফর হোসেনের কাহিনি অবলম্বনে নাটকটি রচনা, নির্দেশনা ও পরিকল্পনা করেছেন আসাদুল ইসলাম।
নির্দেশক আসাদুল ইসলাম জানান, সব যুদ্ধের একটাই চিত্র, রক্তক্ষয়। সেই চিত্র নিদারুণভাবে ফুটে উঠেছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে। গল্পে দেখা যাবে, ১৯৭১ সাল, বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ চলছে। একদল গ্রামবাসী ভারতে আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে সীমান্তের দিকে ছুটছিল। কিন্তু পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে পড়ে থাকে বিপর্যস্ত মানুষের ঝাঁক। কেউ মৃত, কেউ অর্ধমৃত। বেঁচে যাওয়া গ্রামবাসীরা ফিরতে শুরু করে তাদের জন্মভিটায়। তাদের কারও চোখ নেই, কারও পা নেই, কারও শরীরে মাংস নেই, কারও মাথার মগজ নেই, কারও আবার মাথাটাই নেই। তারা যেন এই পৃথিবীর বাইরের কোনো মানুষ, যুদ্ধ তাদের জীবনকে পরাবাস্তব করে দিয়েছে।
এই মিছিলে অংশ নিয়ে ত্রিশোর্ধ্ব বিপন্ন এক নারী নিজের নাড়িভুঁড়ি হাতে নিয়ে ঘরে ফিরছে। যুদ্ধে সে তার স্বামী ও সন্তানকে হারিয়েছে। তার জিহ্বা কেটে নেওয়া হয়েছে। জীবন ও মৃত্যুর মধ্যে যে ব্যবধান তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে এক নির্বাক নারীর ঘরে ফেরার লড়াই উন্নীত হয়ে ওঠে মনস্তাত্ত্বিক লড়াইয়ে, যেখানে তার চিন্তাকে কেউ আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পরাধীন দেশে এক নারী নিজেকে পরিণত করে স্বাধীন সত্তায়।
মহান মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে ম্যাড থেটারের নতুন নাটক ‘ঘরে ফেরা’। নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হতে যাচ্ছে ভারতের পরিচয় উৎসবে। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার আমতা থানার আনুলিয়া মহামায়া বিদ্যামন্দিরে এ নাট্যোৎসব চলবে ২১ থেকে ২৫ মার্চ। আমতা পরিচয় আয়োজিত পাঁচ দিনের এ উৎসবের দ্বিতীয় দিন ২২ মার্চ সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে বাংলাদেশের নাটক ‘ঘরে ফেরা’। নাটকটি ম্যাড থেটারের চতুর্থ প্রযোজনা। একক চরিত্রের নাটকটিতে যুদ্ধপীড়িত এক লড়াকু নারীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন সোনিয়া হাসান। মোজাফফর হোসেনের কাহিনি অবলম্বনে নাটকটি রচনা, নির্দেশনা ও পরিকল্পনা করেছেন আসাদুল ইসলাম।
নির্দেশক আসাদুল ইসলাম জানান, সব যুদ্ধের একটাই চিত্র, রক্তক্ষয়। সেই চিত্র নিদারুণভাবে ফুটে উঠেছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে। গল্পে দেখা যাবে, ১৯৭১ সাল, বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধ চলছে। একদল গ্রামবাসী ভারতে আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে সীমান্তের দিকে ছুটছিল। কিন্তু পাকিস্তানি বাহিনীর আক্রমণে তারা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে পড়ে থাকে বিপর্যস্ত মানুষের ঝাঁক। কেউ মৃত, কেউ অর্ধমৃত। বেঁচে যাওয়া গ্রামবাসীরা ফিরতে শুরু করে তাদের জন্মভিটায়। তাদের কারও চোখ নেই, কারও পা নেই, কারও শরীরে মাংস নেই, কারও মাথার মগজ নেই, কারও আবার মাথাটাই নেই। তারা যেন এই পৃথিবীর বাইরের কোনো মানুষ, যুদ্ধ তাদের জীবনকে পরাবাস্তব করে দিয়েছে।
এই মিছিলে অংশ নিয়ে ত্রিশোর্ধ্ব বিপন্ন এক নারী নিজের নাড়িভুঁড়ি হাতে নিয়ে ঘরে ফিরছে। যুদ্ধে সে তার স্বামী ও সন্তানকে হারিয়েছে। তার জিহ্বা কেটে নেওয়া হয়েছে। জীবন ও মৃত্যুর মধ্যে যে ব্যবধান তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে এক নির্বাক নারীর ঘরে ফেরার লড়াই উন্নীত হয়ে ওঠে মনস্তাত্ত্বিক লড়াইয়ে, যেখানে তার চিন্তাকে কেউ আর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। পরাধীন দেশে এক নারী নিজেকে পরিণত করে স্বাধীন সত্তায়।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে