গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রাজস্ব প্রশাসনে জনবলসংকট চরম আকার ধারণ করেছে। ফলে শিল্প-অধ্যুষিত গাজীপুরে চাহিদার তুলনায় জনবল কম থাকায় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন রাজস্ব প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
পাঁচটি উপজেলা ও একটি সিটি করপোরেশন নিয়ে গঠিত গাজীপুর জেলা। এখানে প্রায় ৭০ লাখ মানুষের বাস। জেলায় মোট ছয়টি উপজেলা ভূমি কার্যালয় এবং ৩৫টি ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় আছে।
প্রতিটি উপজেলার ভূমি কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মরত আছেন। কিন্তু ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়গুলোয় রয়েছে জনবলসংকট। গাজীপুরে খাসজমি, বন বিভাগের জমি, নদ-নদী-খালসহ সরকারি স্বার্থ রক্ষা করে, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সরকারি জমি দখলের আগ্রাসী ভূমিকাকে নিয়ন্ত্রণ রাখা, বিপুল জনগোষ্ঠীকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেওয়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার মঞ্জুরীকৃত পদের সংখ্যা ৩৫টি। এদের মধ্যে কর্মরত আছেন ২২ জন। এই ২২ কর্মকর্তার মধ্যে সাতজন অবসরকালীন ছুটিতে যাওয়ার প্রস্তুতিতে রয়েছেন। তাই আগামী ১ মাসের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা পদে কর্মরত জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেকের চেয়েও কমে আসবে।
এই শূন্যপদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব। কিন্তু মামলাজনিত জটিলতার কারণে এই পদে দীর্ঘদিন ধরে পদোন্নতি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জেলায় নাজির কাম ক্যাশিয়ার পদে মঞ্জুরীকৃত পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন দুজন এবং শূন্যপদ রয়েছে তিনটি। সার্টিফিকেট পেশকার পদ রয়েছে পাঁচটি, কর্মরত আছেন তিনজন, শূন্যপদ রয়েছে দুটি। সার্টিফিকেট সহকারীর পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন তিনজন, এখানে শূন্য রয়েছে দুটি পদ। ক্রেডিট চেকিং কাম সায়রাত সহকারীর পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন চারজন, শূন্য আছে একটি পদ। মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারীর ছয়টি মঞ্জুরীকৃত পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন চারজন, শূন্যপদ রয়েছে দুটি।
ভূমি ব্যবস্থাপনার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তার মঞ্জুরীকৃত পদ ৬১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ৩৮ জন, এখানে শূন্যপদের সংখ্যা ২৩টি। এ ছাড়া ট্রেসার পদে মঞ্জুরীকৃত দুটি পদের মধ্যে একটি পদ শূন্য আছে। চেইনম্যান পদে মঞ্জুরীকৃত পদের সংখ্যা ১৬টি। এ পদে কর্মরত আছেন সাতজন, শূন্যপদ রয়েছে ৯টি।
নাজির কাম ক্যাশিয়ার থেকে চেইনম্যান পর্যন্ত পদে শূন্যপদ পূরণের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে অনেক আগেই ছাড়পত্র চেয়ে চিঠি লেখা হয়েছে। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে এখনো নিয়োগসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ছাড়পত্র পাওয়া যায়নি। ফলে এসব শূন্যপদে জনবল নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ ছাড়া জারিকারক পদে মঞ্জুরিকৃত পদের সংখ্যা ১২টি। এ পদে কর্মরত আছেন সাতজন, এখানে শূন্য রয়েছে পাঁচটি পদ। অফিস সহায়ক ১১০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১০৮ জন, এখানে শূন্য রয়েছে দুটি পদ।
ভূমি খাতের সেবাদাতা ও গ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্রমবিকাশমান শিল্পসমৃদ্ধ জেলায় বর্তমানে জমি কেনাবেচা, শ্রেণি পরিবর্তন, খাজনা-খারিজ ইত্যাদির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেবাগ্রহীতারাও আগের চেয়ে সচেতন হওয়ায় তাঁদের মধ্যে ভালো মানের সেবা পাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তবে তুলনায় জনবল কম থাকায় মানুষের চাহিদা অনুযায়ী সেবার মান বৃদ্ধি করা সম্ভব হচ্ছে না। রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদগুলো পূরণ করা হলে জনগণ যেমন প্রত্যাশিত সেবা পাবে, তেমনই সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে। জনস্বার্থে রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদ পূরণ করা দরকার বলে মনে করেন সেবাদাতা ও গ্রহীতারা।
গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মামুন সরদার জানান, জেলায় বর্তমানে মিস মোকদ্দমার সংখ্যা অনেক কমে গেছে এবং আগের মামলা-মোকদ্দমা অতি দ্রুত সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া জমি খারিজ কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে অনলাইনভিত্তিক করায়, এ ক্ষেত্রেও জবাবদিহি নিশ্চিত হয়েছে।
মামুন সরদার বলেন, এ ছাড়া সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে মানুষ এখন হয়রানি হচ্ছে না। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে অনুসন্ধান করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু জনবলসংকট থাকায় কাঙ্ক্ষিত মানে মানুষকে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। শূন্যপদ পূরণ করা হলে সেবার মান আরও বেশি উন্নত করা সম্ভব হবে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গাজীপুর অত্যন্ত ব্যস্ততম একটি জেলা। রাজস্ব বিভাগে জনবলসংকট থাকায় কাজের চাপ অনেক বেশি। আমরা সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করছি, মানুষকে উত্তম এবং ভালো সেবা দেওয়ার জন্য। রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদগুলোয় জনবল নিয়োগ করা হলে আরও ভালো সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’
গাজীপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের রাজস্ব প্রশাসনে জনবলসংকট চরম আকার ধারণ করেছে। ফলে শিল্প-অধ্যুষিত গাজীপুরে চাহিদার তুলনায় জনবল কম থাকায় সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন রাজস্ব প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
পাঁচটি উপজেলা ও একটি সিটি করপোরেশন নিয়ে গঠিত গাজীপুর জেলা। এখানে প্রায় ৭০ লাখ মানুষের বাস। জেলায় মোট ছয়টি উপজেলা ভূমি কার্যালয় এবং ৩৫টি ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয় আছে।
প্রতিটি উপজেলার ভূমি কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) কর্মরত আছেন। কিন্তু ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়গুলোয় রয়েছে জনবলসংকট। গাজীপুরে খাসজমি, বন বিভাগের জমি, নদ-নদী-খালসহ সরকারি স্বার্থ রক্ষা করে, বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সরকারি জমি দখলের আগ্রাসী ভূমিকাকে নিয়ন্ত্রণ রাখা, বিপুল জনগোষ্ঠীকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেওয়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলায় ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তার মঞ্জুরীকৃত পদের সংখ্যা ৩৫টি। এদের মধ্যে কর্মরত আছেন ২২ জন। এই ২২ কর্মকর্তার মধ্যে সাতজন অবসরকালীন ছুটিতে যাওয়ার প্রস্তুতিতে রয়েছেন। তাই আগামী ১ মাসের মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা পদে কর্মরত জনবল প্রয়োজনের তুলনায় অর্ধেকের চেয়েও কমে আসবে।
এই শূন্যপদ পদোন্নতির মাধ্যমে পূরণ করা সম্ভব। কিন্তু মামলাজনিত জটিলতার কারণে এই পদে দীর্ঘদিন ধরে পদোন্নতি দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
জেলায় নাজির কাম ক্যাশিয়ার পদে মঞ্জুরীকৃত পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত রয়েছেন দুজন এবং শূন্যপদ রয়েছে তিনটি। সার্টিফিকেট পেশকার পদ রয়েছে পাঁচটি, কর্মরত আছেন তিনজন, শূন্যপদ রয়েছে দুটি। সার্টিফিকেট সহকারীর পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন তিনজন, এখানে শূন্য রয়েছে দুটি পদ। ক্রেডিট চেকিং কাম সায়রাত সহকারীর পাঁচটি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন চারজন, শূন্য আছে একটি পদ। মিউটেশন কাম সার্টিফিকেট সহকারীর ছয়টি মঞ্জুরীকৃত পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন চারজন, শূন্যপদ রয়েছে দুটি।
ভূমি ব্যবস্থাপনার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তার মঞ্জুরীকৃত পদ ৬১টি। এর মধ্যে কর্মরত আছেন ৩৮ জন, এখানে শূন্যপদের সংখ্যা ২৩টি। এ ছাড়া ট্রেসার পদে মঞ্জুরীকৃত দুটি পদের মধ্যে একটি পদ শূন্য আছে। চেইনম্যান পদে মঞ্জুরীকৃত পদের সংখ্যা ১৬টি। এ পদে কর্মরত আছেন সাতজন, শূন্যপদ রয়েছে ৯টি।
নাজির কাম ক্যাশিয়ার থেকে চেইনম্যান পর্যন্ত পদে শূন্যপদ পূরণের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে অনেক আগেই ছাড়পত্র চেয়ে চিঠি লেখা হয়েছে। কিন্তু ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে এখনো নিয়োগসংক্রান্ত বিষয়ে কোনো ছাড়পত্র পাওয়া যায়নি। ফলে এসব শূন্যপদে জনবল নিয়োগ করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ ছাড়া জারিকারক পদে মঞ্জুরিকৃত পদের সংখ্যা ১২টি। এ পদে কর্মরত আছেন সাতজন, এখানে শূন্য রয়েছে পাঁচটি পদ। অফিস সহায়ক ১১০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১০৮ জন, এখানে শূন্য রয়েছে দুটি পদ।
ভূমি খাতের সেবাদাতা ও গ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্রমবিকাশমান শিল্পসমৃদ্ধ জেলায় বর্তমানে জমি কেনাবেচা, শ্রেণি পরিবর্তন, খাজনা-খারিজ ইত্যাদির চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেবাগ্রহীতারাও আগের চেয়ে সচেতন হওয়ায় তাঁদের মধ্যে ভালো মানের সেবা পাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
তবে তুলনায় জনবল কম থাকায় মানুষের চাহিদা অনুযায়ী সেবার মান বৃদ্ধি করা সম্ভব হচ্ছে না। রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদগুলো পূরণ করা হলে জনগণ যেমন প্রত্যাশিত সেবা পাবে, তেমনই সরকারের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাবে। জনস্বার্থে রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদ পূরণ করা দরকার বলে মনে করেন সেবাদাতা ও গ্রহীতারা।
গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মামুন সরদার জানান, জেলায় বর্তমানে মিস মোকদ্দমার সংখ্যা অনেক কমে গেছে এবং আগের মামলা-মোকদ্দমা অতি দ্রুত সম্পন্ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া জমি খারিজ কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে অনলাইনভিত্তিক করায়, এ ক্ষেত্রেও জবাবদিহি নিশ্চিত হয়েছে।
মামুন সরদার বলেন, এ ছাড়া সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে মানুষ এখন হয়রানি হচ্ছে না। কারও বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে অনুসন্ধান করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু জনবলসংকট থাকায় কাঙ্ক্ষিত মানে মানুষকে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। শূন্যপদ পূরণ করা হলে সেবার মান আরও বেশি উন্নত করা সম্ভব হবে।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এস এম তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘গাজীপুর অত্যন্ত ব্যস্ততম একটি জেলা। রাজস্ব বিভাগে জনবলসংকট থাকায় কাজের চাপ অনেক বেশি। আমরা সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করছি, মানুষকে উত্তম এবং ভালো সেবা দেওয়ার জন্য। রাজস্ব বিভাগের শূন্যপদগুলোয় জনবল নিয়োগ করা হলে আরও ভালো সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে