ক্রীড়া ডেস্ক
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে মূল লড়াইটা ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা নিজেদের দখলে নেওয়ার। তবে রিয়াল মাদ্রিদ-লিভারপুলের এই লড়াইয়ের ভেতর লুকিয়ে আছে ছোট-বড় অনেক লড়াই। তবে শিরোপা লড়াইয়ের পর সবচেয়ে বড় লড়াইটা সম্ভবত করিম বেনজেমা ও মোহামেদ সালাহর মধ্যেই হবে। যেকোনো মুহূর্তে ম্যাচের ভাগ্য বদলে দিতে পারেন তাঁরা। ফাইনালেও দলের মূল ভরসা হবেন এ দুজন।
ক্লাব ফুটবলে স্বপ্নের এক মৌসুম পার করেছেন বেনজেমা-সালাহ। ম্যাচের পর ম্যাচে দলকে পথ দেখিয়েছেন তাঁরা। এখন অপেক্ষা শেষ দানের। এই ম্যাচে যিনি বাজিমাত করবেন, তিনিই হবেন এ মৌসুমের রাজা। কে জানে, হয়তো এই ম্যাচ দিয়েই হয়ে যেতে পারে ব্যালন ডি’অরের মীমাংসাও!
প্যারিসে লিভারপুলকে হারিয়ে রিয়াল যদি শিরোপা জেতে, তবে বেনজেমার ব্যালন ডি’অর জয় অনেকটাই নিশ্চিত। এমনকি হারলেও বেনজেমাকে পিছিয়ে রাখার সুযোগ কম।
একইভাবে লিভারপুল যদি আজ রাতে শিরোপা জেতে, তবে সালাহর ব্যালন ডি’অর জয়ের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে সালাহকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হতে পারে দলের ভেতর থেকেই। সালাহর সঙ্গে সাদিও মানেও আছেন শ্রেষ্ঠত্বের দৌড়ে। তবে শেষ মঞ্চে কেউ যদি আলাদাভাবে নায়ক হয়ে উঠে দলকে শিরোপা জেতাতে পারেন, তবে তাঁর সম্ভাবনা নিশ্চিতভাবেই অনেক বেড়ে যাবে।
বেনজেমা এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে বিপদের মুহূর্তে বারবার দলকে পথ দেখিয়েছেন। মৌসুমে সব মিলিয়ে গোল করেছেন ৪৪টি। প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) ও ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে তাঁর দুর্দান্ত নৈপুণ্যই দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে এসেছে। এখন আরেকবার বেনজেমার কাছ থেকে এমন ঝলক দেখতে চাইবে ‘লস ব্লাঙ্কোস’ সমর্থকেরা।
মৌসুমের প্রথম ভাগে দারুণ ছন্দে ছিলেন সালাহ। লিগ ম্যাচগুলোতে লিভারপুলকে দারুণভাবে সহায়তা করেন এই মিসরীয় তারকা। মাঝে কিছুটা ছন্দ হারালেও দৃশ্যপট থেকে কখনোই হারিয়ে যাননি সালাহ। এ মৌসুমে তিনি গোল করেছেন ৩১টি। দলের প্রয়োজনে জ্বলে উঠে জাত চিনিয়েছেন বারবার। তবে সালাহর কাছ থেকে এই ফাইনালেই লিভারপুল সমর্থকদের প্রত্যাশা থাকবে সবচেয়ে বেশি। টটেনহামের বিপক্ষে ২০১৯ সালের ফাইনালে ম্যাচের শুরুতেই পেনাল্টি থেকে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। আজও তেমন কোনো চমকের অপেক্ষায় থাকবে দল।
শিরোপা লড়াইয়ের পাশাপাশি সালাহ-বেনজেমাদের এই ব্যক্তিগত দ্বৈরথ ফাইনালের উত্তেজনা ও রোমাঞ্চকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু এ দুজনের
জ্বলে ওঠার।
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে মূল লড়াইটা ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা নিজেদের দখলে নেওয়ার। তবে রিয়াল মাদ্রিদ-লিভারপুলের এই লড়াইয়ের ভেতর লুকিয়ে আছে ছোট-বড় অনেক লড়াই। তবে শিরোপা লড়াইয়ের পর সবচেয়ে বড় লড়াইটা সম্ভবত করিম বেনজেমা ও মোহামেদ সালাহর মধ্যেই হবে। যেকোনো মুহূর্তে ম্যাচের ভাগ্য বদলে দিতে পারেন তাঁরা। ফাইনালেও দলের মূল ভরসা হবেন এ দুজন।
ক্লাব ফুটবলে স্বপ্নের এক মৌসুম পার করেছেন বেনজেমা-সালাহ। ম্যাচের পর ম্যাচে দলকে পথ দেখিয়েছেন তাঁরা। এখন অপেক্ষা শেষ দানের। এই ম্যাচে যিনি বাজিমাত করবেন, তিনিই হবেন এ মৌসুমের রাজা। কে জানে, হয়তো এই ম্যাচ দিয়েই হয়ে যেতে পারে ব্যালন ডি’অরের মীমাংসাও!
প্যারিসে লিভারপুলকে হারিয়ে রিয়াল যদি শিরোপা জেতে, তবে বেনজেমার ব্যালন ডি’অর জয় অনেকটাই নিশ্চিত। এমনকি হারলেও বেনজেমাকে পিছিয়ে রাখার সুযোগ কম।
একইভাবে লিভারপুল যদি আজ রাতে শিরোপা জেতে, তবে সালাহর ব্যালন ডি’অর জয়ের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। সে ক্ষেত্রে সালাহকে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পড়তে হতে পারে দলের ভেতর থেকেই। সালাহর সঙ্গে সাদিও মানেও আছেন শ্রেষ্ঠত্বের দৌড়ে। তবে শেষ মঞ্চে কেউ যদি আলাদাভাবে নায়ক হয়ে উঠে দলকে শিরোপা জেতাতে পারেন, তবে তাঁর সম্ভাবনা নিশ্চিতভাবেই অনেক বেড়ে যাবে।
বেনজেমা এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে বিপদের মুহূর্তে বারবার দলকে পথ দেখিয়েছেন। মৌসুমে সব মিলিয়ে গোল করেছেন ৪৪টি। প্যারিস সেন্ট জার্মেই (পিএসজি) ও ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে তাঁর দুর্দান্ত নৈপুণ্যই দলকে ফাইনাল পর্যন্ত নিয়ে এসেছে। এখন আরেকবার বেনজেমার কাছ থেকে এমন ঝলক দেখতে চাইবে ‘লস ব্লাঙ্কোস’ সমর্থকেরা।
মৌসুমের প্রথম ভাগে দারুণ ছন্দে ছিলেন সালাহ। লিগ ম্যাচগুলোতে লিভারপুলকে দারুণভাবে সহায়তা করেন এই মিসরীয় তারকা। মাঝে কিছুটা ছন্দ হারালেও দৃশ্যপট থেকে কখনোই হারিয়ে যাননি সালাহ। এ মৌসুমে তিনি গোল করেছেন ৩১টি। দলের প্রয়োজনে জ্বলে উঠে জাত চিনিয়েছেন বারবার। তবে সালাহর কাছ থেকে এই ফাইনালেই লিভারপুল সমর্থকদের প্রত্যাশা থাকবে সবচেয়ে বেশি। টটেনহামের বিপক্ষে ২০১৯ সালের ফাইনালে ম্যাচের শুরুতেই পেনাল্টি থেকে দলকে এগিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। আজও তেমন কোনো চমকের অপেক্ষায় থাকবে দল।
শিরোপা লড়াইয়ের পাশাপাশি সালাহ-বেনজেমাদের এই ব্যক্তিগত দ্বৈরথ ফাইনালের উত্তেজনা ও রোমাঞ্চকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন অপেক্ষা শুধু এ দুজনের
জ্বলে ওঠার।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪