ফারুক হোসেন
জ্ঞান ও দক্ষতার পাশাপাশি প্রযুক্তির উৎকর্ষের কারণে প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে জীবন ও জীবিকা। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ, কর্মসংস্থান এবং জীবনযাপন প্রণালিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে। এতে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে, তেমনি নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। ফলে অদূর ভবিষ্যতে এমন অনেক নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হবে, যা এখনো আমরা জানি না।
অন্যদিকে পৃথিবীজুড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটলেও এখনো রয়ে গেছে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অশিক্ষার মতো মৌলিক সমস্যাবলি। যে কারণে জলবায়ু পরিবর্তন, বায়ুদূষণ, অভিবাসন এবং জাতিগত সহিংসতার মতো সমস্যা আজ অনেক বেশি প্রকট। প্রাত্যহিক জীবনযাত্রায় সংযোজিত হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা। এসব চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে তার টেকসই ও কার্যকর সমাধান এবং আমাদের জনমিতিক সুফলকে সম্পদে রূপান্তর করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ রকম একটি সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পদার্পণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য মানসম্মত শিক্ষার বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রণীত হয়েছে, যেখানে শিক্ষার প্রতিটি স্তরের পরিকল্পনা সুবিন্যস্ত করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ এবং শিখন সামগ্রী প্রণয়ন করা হয়েছে, যেখানে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য শিখন সামগ্রী ব্যবহার করে কীভাবে শ্রেণি কার্যক্রমকে যৌক্তিকভাবে আরও বেশি আনন্দময় এবং শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনকে। এই অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
১. শিক্ষার্থী তার যোগ্যতা অনুযায়ী একটি শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাবে, ২. শিক্ষার্থী নিজেই তার কাজের পরিকল্পনা প্রণয়নে অংশগ্রহণ করবে, ৩. পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষের ভেতরে-বাইরে, একক কাজ, জোড়ায় কাজ, দলগত কাজ ইত্যাদিতে অংশগ্রহণ করবে, ৪. পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রমে অভিভাবকসহ অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণ থাকবে, ৫. স্থানীয় পরিবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিখন সামগ্রী ব্যবহার করবে; অর্থাৎ কোনো বিষয় পাঠের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কী পড়বে, কে পড়াবে, কোথায় পড়বে, কত দিন পড়বে, কীভাবে পড়বে, শিখন সামগ্রী কিরূপ হবে, কী ধরনের শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করবে ও কী শিখন কৌশলের মাধ্যমে শিখবে, তার সমষ্টিগত রূপই হলো শিখন অভিজ্ঞতা। এই শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই শিক্ষার্থীরা দেশপ্রেমিক, উৎপাদনমুখী, অভিযোজনে সক্ষম সুখী ও বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করবে।
বিশ্ব নাগরিকত্ব বলতে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ বোঝায়, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী একটি শান্তিপূর্ণ, সহনশীল, একীভূত, সুরক্ষিত এবং টেকসই বিশ্ব গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ হয়। শিক্ষাক্রমে বিশ্ব নাগরিকত্ববোধকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সমস্যা সম্বন্ধে অবগত হবে। বিভিন্ন দেশ ও জনগণের সঙ্গে পারস্পরিক যোগাযোগ সৃষ্টি করে পারস্পরিক সহমর্মিতা, সংহতি ও শ্রদ্ধাবোধ ধারণ করবে। যাতে তারা বৈচিত্র্যকে সর্বান্তকরণে গ্রহণ করার মানসিকতা অর্জন করতে পারে।
বহুমাত্রিক এই শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার আগে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা দরকার। আমরা যে সময়ে বেঁচে আছি, যে যুগে আমরা জীবনযাপন করছি এবং আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছি, সেই যুগ সম্পর্কে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার সম্যক ধারণা থাকতে হবে। তাহলেই সে শিক্ষা হবে যুগোপযোগী শিক্ষা ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল হাতিয়ার।
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বলতে বোঝায় প্রযুক্তিনির্ভর নির্মল ও স্বচ্ছ তথা নাগরিক হয়রানিবিহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণ-প্রক্রিয়া, যেখানে ভোগান্তি ছাড়া স্বাভাবিকভাবে প্রত্যেক নাগরিক অধিকারের নিশ্চয়তা পাবে এবং কর্তব্য পালনের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখাকে চার ভাগে ভাগ করে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার।
রূপকল্প ২০৪১ চারটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে। ২০৪১ সালে সম্ভাব্য জনসংখ্যা হবে ২১ কোটি ৩ লাখ। স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নেন্স ও স্মার্ট সোসাইটি—এই চারটির ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। এই চারটি মৌলিক উপাদান গড়ার জন্য প্রয়োজন একটি স্মার্ট প্রজন্ম, যে প্রজন্ম একটি স্মার্ট জাতি উপহার দিতে সক্ষম হবে।
একটি আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর, সুখী ও অভিযোজনে সক্ষম বিশ্ব নাগরিক গড়ার জন্য এ প্রজন্মকে তৈরি করতে প্রয়োজন শিক্ষার আধুনিকায়ন। এ জন্যই সরকার জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ প্রণয়ন করেছে, যা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। রূপরেখার আলোকে প্রণীত শিক্ষাক্রমের সফল বাস্তবায়ন ও একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
জ্ঞান ও দক্ষতার পাশাপাশি প্রযুক্তির উৎকর্ষের কারণে প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে জীবন ও জীবিকা। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব পর্যায়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিকাশ, কর্মসংস্থান এবং জীবনযাপন প্রণালিতে পরিবর্তন নিয়ে আসছে। এতে একদিকে যেমন কর্মসংস্থান কমে যাচ্ছে, তেমনি নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। ফলে অদূর ভবিষ্যতে এমন অনেক নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হবে, যা এখনো আমরা জানি না।
অন্যদিকে পৃথিবীজুড়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঘটলেও এখনো রয়ে গেছে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, অশিক্ষার মতো মৌলিক সমস্যাবলি। যে কারণে জলবায়ু পরিবর্তন, বায়ুদূষণ, অভিবাসন এবং জাতিগত সহিংসতার মতো সমস্যা আজ অনেক বেশি প্রকট। প্রাত্যহিক জীবনযাত্রায় সংযোজিত হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা। এসব চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে তার টেকসই ও কার্যকর সমাধান এবং আমাদের জনমিতিক সুফলকে সম্পদে রূপান্তর করাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ রকম একটি সময়ে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পদার্পণ, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পদার্পণের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য মানসম্মত শিক্ষার বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রণীত হয়েছে, যেখানে শিক্ষার প্রতিটি স্তরের পরিকল্পনা সুবিন্যস্ত করা হয়েছে। জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১-এর আলোকে জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২ এবং শিখন সামগ্রী প্রণয়ন করা হয়েছে, যেখানে পাঠ্যপুস্তকের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অন্যান্য শিখন সামগ্রী ব্যবহার করে কীভাবে শ্রেণি কার্যক্রমকে যৌক্তিকভাবে আরও বেশি আনন্দময় এবং শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক করা যায়, তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনকে। এই অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখনের মূল বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
১. শিক্ষার্থী তার যোগ্যতা অনুযায়ী একটি শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাবে, ২. শিক্ষার্থী নিজেই তার কাজের পরিকল্পনা প্রণয়নে অংশগ্রহণ করবে, ৩. পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষার্থী শ্রেণিকক্ষের ভেতরে-বাইরে, একক কাজ, জোড়ায় কাজ, দলগত কাজ ইত্যাদিতে অংশগ্রহণ করবে, ৪. পরিকল্পনা অনুযায়ী শিক্ষা কার্যক্রমে অভিভাবকসহ অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণ থাকবে, ৫. স্থানীয় পরিবেশ থেকে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন শিখন সামগ্রী ব্যবহার করবে; অর্থাৎ কোনো বিষয় পাঠের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কী পড়বে, কে পড়াবে, কোথায় পড়বে, কত দিন পড়বে, কীভাবে পড়বে, শিখন সামগ্রী কিরূপ হবে, কী ধরনের শিক্ষা উপকরণ ব্যবহার করবে ও কী শিখন কৌশলের মাধ্যমে শিখবে, তার সমষ্টিগত রূপই হলো শিখন অভিজ্ঞতা। এই শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়েই শিক্ষার্থীরা দেশপ্রেমিক, উৎপাদনমুখী, অভিযোজনে সক্ষম সুখী ও বৈশ্বিক নাগরিক হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করবে।
বিশ্ব নাগরিকত্ব বলতে একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ বোঝায়, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী একটি শান্তিপূর্ণ, সহনশীল, একীভূত, সুরক্ষিত এবং টেকসই বিশ্ব গড়ে তুলতে উদ্বুদ্ধ হয়। শিক্ষাক্রমে বিশ্ব নাগরিকত্ববোধকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীরা স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সমস্যা সম্বন্ধে অবগত হবে। বিভিন্ন দেশ ও জনগণের সঙ্গে পারস্পরিক যোগাযোগ সৃষ্টি করে পারস্পরিক সহমর্মিতা, সংহতি ও শ্রদ্ধাবোধ ধারণ করবে। যাতে তারা বৈচিত্র্যকে সর্বান্তকরণে গ্রহণ করার মানসিকতা অর্জন করতে পারে।
বহুমাত্রিক এই শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে আলোচনার আগে এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা দরকার। আমরা যে সময়ে বেঁচে আছি, যে যুগে আমরা জীবনযাপন করছি এবং আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছি, সেই যুগ সম্পর্কে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার সম্যক ধারণা থাকতে হবে। তাহলেই সে শিক্ষা হবে যুগোপযোগী শিক্ষা ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল হাতিয়ার।
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বলতে বোঝায় প্রযুক্তিনির্ভর নির্মল ও স্বচ্ছ তথা নাগরিক হয়রানিবিহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণ-প্রক্রিয়া, যেখানে ভোগান্তি ছাড়া স্বাভাবিকভাবে প্রত্যেক নাগরিক অধিকারের নিশ্চয়তা পাবে এবং কর্তব্য পালনের সুবর্ণ সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখাকে চার ভাগে ভাগ করে ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার।
রূপকল্প ২০৪১ চারটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে। ২০৪১ সালে সম্ভাব্য জনসংখ্যা হবে ২১ কোটি ৩ লাখ। স্মার্ট বাংলাদেশ স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নেন্স ও স্মার্ট সোসাইটি—এই চারটির ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। এই চারটি মৌলিক উপাদান গড়ার জন্য প্রয়োজন একটি স্মার্ট প্রজন্ম, যে প্রজন্ম একটি স্মার্ট জাতি উপহার দিতে সক্ষম হবে।
একটি আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর, সুখী ও অভিযোজনে সক্ষম বিশ্ব নাগরিক গড়ার জন্য এ প্রজন্মকে তৈরি করতে প্রয়োজন শিক্ষার আধুনিকায়ন। এ জন্যই সরকার জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০২১ প্রণয়ন করেছে, যা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে। রূপরেখার আলোকে প্রণীত শিক্ষাক্রমের সফল বাস্তবায়ন ও একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজেদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে—এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে