মিজানুর রহমান নয়ন, কুমারখালী (কুষ্টিয়া)
দুই বছর আগে জমির আইল নিয়ে সৃষ্টি হয় পক্ষ-বিপক্ষ। এরপর উভয় পক্ষ গ্রামে আধিপত্য নিয়ে বাড়তে থাকে বিরোধ। শুরু হয় হামলা-পাল্টা হামলা, বাড়ি ভাঙচুর-লুটপাট, মামলা। একপর্যায়ে খুন, পাল্টা খুন। হামলা ও মামলার ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন অনেকেই। দুই বছর ধরে এমন উত্তেজনা আর আতঙ্কে দিন কাটছে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার সদকী ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামে।
অবশেষে এসব বন্ধ করে গ্রামের সবাই মিলে আবার শক্তিতে বসবাসের জন্য গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘শান্তি সমাবেশ’ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। তাঁরা আর মারামারি, খুনোখুনি, হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করবেন না। অন্যান্য গ্রামবাসীর ন্যায় শান্তিতে মিলেমিশে বসবাস করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে তাঁদের গ্রামছাড়া করা হবে বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা।
শান্তি সমাবেশে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার, পরিদর্শক (তদন্ত) আকিবুল ইসলাম, সদকী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপসহ উভয় পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৩০ বছর আগে চরপাড়া গ্রামে বসবাস শুরু করেছিলেন তাঁরা। তখন কোনো পক্ষ-বিপক্ষ, আধিপত্য ছিল না। বর্তমানে গ্রামটিতে শতাধিক পরিবার বাস করছে। সেখানে ভোটার সংখ্যা প্রায় তিন শ। হঠাৎ ২০২০ সালে গ্রামের শাজাহান আলীর জমির আইল নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে গ্রামটিতে তৈরি হয় পক্ষ-বিপক্ষ। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন গ্রামের দুলাল মিস্ত্রি। অপর পক্ষের নেতৃত্ব দেন সাবেক ইউপি সদস্য আনসার আলী।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জমি-সংক্রান্ত ওই বিরোধের জের ধরে ২০২০ সালের ৬ মে দুলাল মিস্ত্রির সমর্থক হুমায়ুন মণ্ডল প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন। তিনি রাতে নামাজ পড়ে মসজি থেকে বের হওয়ার পর কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে ৩৬ জনের নামে একটি মামলা করেন। সে সময় পাল্টা হামলা ও মামলায় গ্রেপ্তারের ভয়ে আনসার আলীর সমর্থকেরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান। এ সুযোগে প্রতিপক্ষরা ঘরবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে।
হুমায়ুন মণ্ডল হত্যার প্রতিশোধ নিতে গত ১ আগস্ট মামলার ৪ নম্বর আসামি মো. সেলিমকে সড়ক থেকে তুলে বাড়িতে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষ। এ ঘটনায়ও মামলা হয়। সেলিমের ভাই শাহীন আলী থানায় ২৯ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ঘটনা পর থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান দুই বছর আগে খুন হওয়া হুমায়ুন মণ্ডলের পক্ষের লোকজন। এরপর আসামিদের বাড়িঘরে ভাঙচুর ও লুটপাটেরও অভিযোগ ওঠে। গ্রামের প্রবেশপথসহ বিভিন্ন স্থানে পাহারা বসায় পুলিশ। সুনসান নীরব হয়ে যায় চরপাড়া গ্রাম।
গত বৃহস্পতিবার চরপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, থমথমে পরিবেশ। বাইরে মানুষের চলাচল নেই বললেই চলে। প্রায় প্রতিটি ঘরবাড়িতেই ভাঙচুরের আলামত ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অধিকাংশ বাড়িতেই কোনো মানুষ। কোনো কোনো বাড়িতে নারীরা থাকলেও পুরুষেরা পলাতক রয়েছে। শূন্য ঘরবাড়িতে নেই আসবাবপত্র, দরজা, জানালা। নেই গৃহপালিত পশুপাখিও।
শুধু ঘরবাড়ি ভাঙচুর আর হতাহতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি বিরোধ। সর্বশেষ খুনের ঘটনায় আসামিপক্ষের লোকজন বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের খেতে নষ্ট হয় পাটসহ নানা সবজি।
গ্রামটির একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেওয়া সাবেক ইউপি সদস্য আনসার আলী বলেন, ‘জমির আইল নিয়ে বিরোধের শুরু। আধিপত্য বিস্তারে প্রথম হুমায়ুন মণ্ডল খুন হয়েছিলেন। এবার খুনের বদলে খুন হন সেলিম। এ নিয়ে উভয় পক্ষই হামলা-মামলার শিকার হন। প্রতিটি ঘরবাড়িতেই ভাঙচুর ও লুটপাট হয়েছে। এতে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আমরা আর মারামারি খুনোখুনি চাই না। এখন শান্তিতে বাস করতে চাই।’
সেলিম হত্যা মামলায় প্রতিপক্ষের নেতা দুলাল মিস্ত্রি আসামি হয়ে পলাতক রয়েছেন। অন্যান্য পুরুষেরাও হামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে পালিয়েছেন। সে জন্য তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তবে তাঁদের সমর্থক হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী কনা খাতুন বলেন, ‘আমরা আর এসব ধ্বংসযজ্ঞ চাই না। পালিয়ে বেড়াতে চাই না। মিলেমিশে বসবাস করতে চাই।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, ‘উভয় পক্ষই মিলেমিশে বসবাসের জন্য শান্তি সমাবেশ করেছেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তাঁরা আর হানাহানি করবেন না। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে গণ পিটিশন করে তাঁদের গ্রামছাড়া করা হবে।’
কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘চরপাড়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারের জের ধরে দুই বছরে দুজন খুন হয়েছেন। সবাই হামলা মামলার শিকার। এখন উভয় পক্ষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে শান্তিতে বসবাস করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। পুলিশ তাঁদের সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ জীবন যাপনে সহযোগিতা করবে।’
দুই বছর আগে জমির আইল নিয়ে সৃষ্টি হয় পক্ষ-বিপক্ষ। এরপর উভয় পক্ষ গ্রামে আধিপত্য নিয়ে বাড়তে থাকে বিরোধ। শুরু হয় হামলা-পাল্টা হামলা, বাড়ি ভাঙচুর-লুটপাট, মামলা। একপর্যায়ে খুন, পাল্টা খুন। হামলা ও মামলার ভয়ে গ্রাম ছেড়েছেন অনেকেই। দুই বছর ধরে এমন উত্তেজনা আর আতঙ্কে দিন কাটছে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার সদকী ইউনিয়নের চরপাড়া গ্রামে।
অবশেষে এসব বন্ধ করে গ্রামের সবাই মিলে আবার শক্তিতে বসবাসের জন্য গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘শান্তি সমাবেশ’ করেছেন সেখানকার বাসিন্দারা। তাঁরা আর মারামারি, খুনোখুনি, হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট করবেন না। অন্যান্য গ্রামবাসীর ন্যায় শান্তিতে মিলেমিশে বসবাস করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে তাঁদের গ্রামছাড়া করা হবে বলেও সাফ জানিয়ে দিয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা।
শান্তি সমাবেশে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার, পরিদর্শক (তদন্ত) আকিবুল ইসলাম, সদকী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপসহ উভয় পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৩০ বছর আগে চরপাড়া গ্রামে বসবাস শুরু করেছিলেন তাঁরা। তখন কোনো পক্ষ-বিপক্ষ, আধিপত্য ছিল না। বর্তমানে গ্রামটিতে শতাধিক পরিবার বাস করছে। সেখানে ভোটার সংখ্যা প্রায় তিন শ। হঠাৎ ২০২০ সালে গ্রামের শাজাহান আলীর জমির আইল নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে গ্রামটিতে তৈরি হয় পক্ষ-বিপক্ষ। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন গ্রামের দুলাল মিস্ত্রি। অপর পক্ষের নেতৃত্ব দেন সাবেক ইউপি সদস্য আনসার আলী।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, জমি-সংক্রান্ত ওই বিরোধের জের ধরে ২০২০ সালের ৬ মে দুলাল মিস্ত্রির সমর্থক হুমায়ুন মণ্ডল প্রতিপক্ষের হাতে খুন হন। তিনি রাতে নামাজ পড়ে মসজি থেকে বের হওয়ার পর কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই সাইদুল ইসলাম বাদী হয়ে ৩৬ জনের নামে একটি মামলা করেন। সে সময় পাল্টা হামলা ও মামলায় গ্রেপ্তারের ভয়ে আনসার আলীর সমর্থকেরা গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান। এ সুযোগে প্রতিপক্ষরা ঘরবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাট করে।
হুমায়ুন মণ্ডল হত্যার প্রতিশোধ নিতে গত ১ আগস্ট মামলার ৪ নম্বর আসামি মো. সেলিমকে সড়ক থেকে তুলে বাড়িতে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষ। এ ঘটনায়ও মামলা হয়। সেলিমের ভাই শাহীন আলী থানায় ২৯ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ঘটনা পর থেকে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যান দুই বছর আগে খুন হওয়া হুমায়ুন মণ্ডলের পক্ষের লোকজন। এরপর আসামিদের বাড়িঘরে ভাঙচুর ও লুটপাটেরও অভিযোগ ওঠে। গ্রামের প্রবেশপথসহ বিভিন্ন স্থানে পাহারা বসায় পুলিশ। সুনসান নীরব হয়ে যায় চরপাড়া গ্রাম।
গত বৃহস্পতিবার চরপাড়ায় গিয়ে দেখা যায়, থমথমে পরিবেশ। বাইরে মানুষের চলাচল নেই বললেই চলে। প্রায় প্রতিটি ঘরবাড়িতেই ভাঙচুরের আলামত ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। অধিকাংশ বাড়িতেই কোনো মানুষ। কোনো কোনো বাড়িতে নারীরা থাকলেও পুরুষেরা পলাতক রয়েছে। শূন্য ঘরবাড়িতে নেই আসবাবপত্র, দরজা, জানালা। নেই গৃহপালিত পশুপাখিও।
শুধু ঘরবাড়ি ভাঙচুর আর হতাহতের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি বিরোধ। সর্বশেষ খুনের ঘটনায় আসামিপক্ষের লোকজন বাড়ি থেকে পালিয়ে যাওয়ায় তাঁদের খেতে নষ্ট হয় পাটসহ নানা সবজি।
গ্রামটির একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেওয়া সাবেক ইউপি সদস্য আনসার আলী বলেন, ‘জমির আইল নিয়ে বিরোধের শুরু। আধিপত্য বিস্তারে প্রথম হুমায়ুন মণ্ডল খুন হয়েছিলেন। এবার খুনের বদলে খুন হন সেলিম। এ নিয়ে উভয় পক্ষই হামলা-মামলার শিকার হন। প্রতিটি ঘরবাড়িতেই ভাঙচুর ও লুটপাট হয়েছে। এতে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। আমরা আর মারামারি খুনোখুনি চাই না। এখন শান্তিতে বাস করতে চাই।’
সেলিম হত্যা মামলায় প্রতিপক্ষের নেতা দুলাল মিস্ত্রি আসামি হয়ে পলাতক রয়েছেন। অন্যান্য পুরুষেরাও হামলা ও গ্রেপ্তারের ভয়ে পালিয়েছেন। সে জন্য তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
তবে তাঁদের সমর্থক হেলাল উদ্দিনের স্ত্রী কনা খাতুন বলেন, ‘আমরা আর এসব ধ্বংসযজ্ঞ চাই না। পালিয়ে বেড়াতে চাই না। মিলেমিশে বসবাস করতে চাই।’
সদকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজুল আবেদীন দ্বীপ বলেন, ‘উভয় পক্ষই মিলেমিশে বসবাসের জন্য শান্তি সমাবেশ করেছেন। প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, তাঁরা আর হানাহানি করবেন না। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলে গণ পিটিশন করে তাঁদের গ্রামছাড়া করা হবে।’
কুমারখালী থানার ওসি কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, ‘চরপাড়া গ্রামে আধিপত্য বিস্তারের জের ধরে দুই বছরে দুজন খুন হয়েছেন। সবাই হামলা মামলার শিকার। এখন উভয় পক্ষ আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে শান্তিতে বসবাস করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। পুলিশ তাঁদের সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ জীবন যাপনে সহযোগিতা করবে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে