দেবাশীষ দত্ত, কুষ্টিয়া
পদ্মা নদীর কূল ঘেঁষে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার একটি গ্রাম চর জগন্নাথপুর। এবার বিস্তীর্ণ চরের মাঠজুড়ে প্রায় ৩২৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। শুধু চর জগন্নাথপুর গ্রামই নয়, উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মাঠে মাঠে এবার সরিষার আবাদ করেছেন কৃষকেরা। তবে সপ্তাহখানেক আগে অসময়ের গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ঝরে গেছে সরিষা ফুল। ফলে গাছ ভালো হলেও ফলন কম হওয়ার শঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বাজারে তেলজাত পণ্যের দাম বেশি এবং অল্প সময় ও কম খরচে ফলন বেশি হওয়ায় এবার উপজেলায় ২ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৫০০ হেক্টর বেশি। এ বছর বিনা সরিষা-৪, ৯, ১৪ ও ১৭ জাতের আবাদ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টর জমিতে প্রায় দেড় টন সরিষা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। চলতি বছরে প্রায় ৪ হাজার ৯৭০ জন কৃষককে প্রণোদনার বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের চর জগন্নাথপুর মাঠে কথা হয় কৃষক জিয়ারুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩৩ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছি। গাছ ও ফুল খুব ভালো হয়েছে। গত বছর প্রতি বিঘায় ছয় থেকে সাড়ে ৭ মণ করে সরিষা উৎপাদন হয়েছিল। তবে বৃষ্টির কারণে এবার ফলন কিছুটা কম হবে বলে ধারণা করছি।’
সোহরাব উদ্দিন নামে আরেক কৃষক বলেন, ‘বাজারে দাম বেশি, ফলন ভালো ও কম সময়ে ফসল ঘরে তোলা যায় বলে সরিষা চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। আমি প্রায় ৪ বিঘা জমিতে বিনা সরিষা-১৪ আবাদ করেছি। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘায় ৬ মণ করে ফলন পাব।’ যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের জয়নাল শেখ বলেন, গেল বছর বৃষ্টিপাত ও পোকার আক্রমণে সরিষা নষ্ট হয়েছিল। এবার এখন পর্যন্ত আবহাওয়া ভালো আছে। সরিষার গাছও ভালো হয়েছে। কৃষকেরা ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারলে লাভবান হবেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীস কুমার দাস বলেন, ‘এবার প্রায় ৪ হাজার ১২৮ টন সরিষা আবাদের প্রত্যাশা করছি। তবে বৃষ্টির কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে।’
পদ্মা নদীর কূল ঘেঁষে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার একটি গ্রাম চর জগন্নাথপুর। এবার বিস্তীর্ণ চরের মাঠজুড়ে প্রায় ৩২৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছে। শুধু চর জগন্নাথপুর গ্রামই নয়, উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের মাঠে মাঠে এবার সরিষার আবাদ করেছেন কৃষকেরা। তবে সপ্তাহখানেক আগে অসময়ের গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে ঝরে গেছে সরিষা ফুল। ফলে গাছ ভালো হলেও ফলন কম হওয়ার শঙ্কা করছেন কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বাজারে তেলজাত পণ্যের দাম বেশি এবং অল্প সময় ও কম খরচে ফলন বেশি হওয়ায় এবার উপজেলায় ২ হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে সরিষা আবাদ হয়েছে, যা গত বছরের চেয়ে ৫০০ হেক্টর বেশি। এ বছর বিনা সরিষা-৪, ৯, ১৪ ও ১৭ জাতের আবাদ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টর জমিতে প্রায় দেড় টন সরিষা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। চলতি বছরে প্রায় ৪ হাজার ৯৭০ জন কৃষককে প্রণোদনার বীজ ও সার প্রদান করা হয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার জগন্নাথপুর ইউনিয়নের চর জগন্নাথপুর মাঠে কথা হয় কৃষক জিয়ারুল ইসলামের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩৩ শতক জমিতে সরিষার আবাদ করেছি। গাছ ও ফুল খুব ভালো হয়েছে। গত বছর প্রতি বিঘায় ছয় থেকে সাড়ে ৭ মণ করে সরিষা উৎপাদন হয়েছিল। তবে বৃষ্টির কারণে এবার ফলন কিছুটা কম হবে বলে ধারণা করছি।’
সোহরাব উদ্দিন নামে আরেক কৃষক বলেন, ‘বাজারে দাম বেশি, ফলন ভালো ও কম সময়ে ফসল ঘরে তোলা যায় বলে সরিষা চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। আমি প্রায় ৪ বিঘা জমিতে বিনা সরিষা-১৪ আবাদ করেছি। আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রতি বিঘায় ৬ মণ করে ফলন পাব।’ যদুবয়রা ইউনিয়নের জোতমোড়া গ্রামের জয়নাল শেখ বলেন, গেল বছর বৃষ্টিপাত ও পোকার আক্রমণে সরিষা নষ্ট হয়েছিল। এবার এখন পর্যন্ত আবহাওয়া ভালো আছে। সরিষার গাছও ভালো হয়েছে। কৃষকেরা ভালোভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারলে লাভবান হবেন।’
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা দেবাশীস কুমার দাস বলেন, ‘এবার প্রায় ৪ হাজার ১২৮ টন সরিষা আবাদের প্রত্যাশা করছি। তবে বৃষ্টির কারণে ফলন কিছুটা কম হতে পারে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে