আমানুর রহমান রনি, ঢাকা
বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন চলাকালে গত দেড় মাসে রেলপথের ১২টি স্থানে এবং ৪টি ট্রেনে আগুন লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া দুটি স্থানে রেলপথ কাটা এবং ফিশপ্লেটের ক্লিপ খুলে নেওয়া হয়। এসব ঘটনায় একজন নিহত এবং দেড় শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। রেলওয়ে পুলিশের ছয়টি অঞ্চলের মধ্যে নাশকতার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঢাকা অঞ্চলে।
তবে চট্টগ্রাম ও খুলনায় নাশকতার কোনো ঘটনা ঘটেনি। রেলওয়ে পুলিশ এসব ঘটনায় ১৭টি মামলায় ৭৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মী। তবে কয়েকজন ভাড়াটিয়া নাশকতাকারীকেও ধরেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া তিনজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
সর্বশেষ গত বুধবার রাতে নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় রেলপথের ৭২টি ফিশপ্লেট ক্লিপ খুলে নেয় দুর্বৃত্তরা। তবে এলাকাবাসীর ধাওয়ায় দুর্বৃত্তরা চলে যায়। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পায় সীমান্ত এক্সপ্রেস। এই ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
এর আগে বুধবার ভোরের আগে গাজীপুরের শ্রীপুরে দুর্বৃত্তরা ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের কিছু অংশ কেটে রাখে। এতে ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনসহ সাতটি বগি লাইনচ্যুত হলে একজন নিহত এবং ১০ জন আহত হন। ঘটনার পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ওই এলাকা চষে বেড়াচ্ছে। তবে এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ওই ঘটনায় রেলওয়ে বিভাগ একটি তদন্ত কমিটি করেছে।
এ বিষয়ে ঢাকা অঞ্চলের রেলওয়ে পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা হয়েছে। এই ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার নেই। তবে বিভিন্ন বাহিনী অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করছে। রেলপথের নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে।
রেলওয়ে পুলিশের একটি সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে রেলপথ এলাকায় রেলওয়ে পুলিশের ছয়টি অঞ্চল রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা অঞ্চলে সর্বোচ্চ ১০টি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া সৈয়দপুর অঞ্চলের একটি মামলায় ২ জন, পাকশী অঞ্চলে ৪টি মামলায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিলেট অঞ্চলে দুটি নাশকতার ঘটনা থাকলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
সূত্রমতে, গত ২৯ নভেম্বর রাতে কমলাপুরে নারায়ণগঞ্জফেরত কমিউটার ট্রেনে আগুন দেওয়ার সময় আল-আমিন নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে রেলওয়ে পুলিশ। আল-আমিন আদালতে জবানবন্দিতে জানান, ২০ হাজার টাকার চুক্তিতে তিনি ট্রেনে আগুন দিতে এসেছিলেন। রেলওয়ে পুলিশ জানায়, ওই ঘটনায় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীর নাম এসেছে।
পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন বলেন, আল-আমিন বাসচালকের সহকারী, মাঝেমধ্যে নিজেও বাস চালান। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে। তাঁর সঙ্গে থাকা তিনজনের মধ্যে দলনেতার নাম সোহাগ। তিনি একই বাসের চালক। সোহাগই আগুন দেওয়ার জন্য আল-আমিনের সঙ্গে ২০ হাজার টাকায় চুক্তি করেন।
এর আগে ১৯ নভেম্বর রাত ১টার দিকে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে আন্তনগর যমুনা এক্সপ্রেসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে তিনটি বগি পুড়ে যায় এবং ১০ জন যাত্রী আহত হন। এ ছাড়া সিলেট, পাবনার ঈশ্বরদী ও টাঙ্গাইলে ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশের দাবি, সব ঘটনার নেপথ্যে বিএনপি-জামায়াতের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৭ নভেম্বর ঈশ্বরদীতে ট্রেনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় বিএনপির কর্মী সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি আদালতকে জানিয়েছেন, ঈশ্বরদী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব মেহেদী হাসান ও পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েলের নির্দেশে তিনি ট্রেনে আগুন দেন।
পাকশী অঞ্চলের রেলওয়ে পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘আমার অঞ্চলে চারটি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঈশ্বরদীর ঘটনায় গ্রেপ্তার সুমন জবানবন্দি দিয়েছেন।’
রেলওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, রেলপথে নাশকতার ১৭টি মামলায় গ্রেপ্তার ৭৪ জনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতের লোক ছাড়াও তাদের ভাড়াটিয়া কর্মীও আছে।
রেলওয়ে পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দিদার আহম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় কারা নাশকতা করে, এটা সবাই জানে। আমরা এ ধরনের নাশকতা প্রতিরোধে কাজ করছি। রেলওয়ে পুলিশ, থানা-পুলিশ, আনসার, র্যাব, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী, বিজিবি ও জেলা পুলিশ সমন্বয় করে নিরাপত্তা দিচ্ছি। একটা যৌথ টিম করে রেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি যারা নাশকতা করেছে, তাদের ধরতেও অভিযান চলছে।’
রেল-নৌযোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘আমাদের রেলপথের নিরাপত্তাব্যবস্থা পর্যাপ্ত না। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাব, রেলপথের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হোক। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। রেলপথ যেন অরক্ষিত না থাকে।’
বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন চলাকালে গত দেড় মাসে রেলপথের ১২টি স্থানে এবং ৪টি ট্রেনে আগুন লাগানো হয়েছে। এ ছাড়া দুটি স্থানে রেলপথ কাটা এবং ফিশপ্লেটের ক্লিপ খুলে নেওয়া হয়। এসব ঘটনায় একজন নিহত এবং দেড় শতাধিক যাত্রী আহত হয়েছেন। রেলওয়ে পুলিশের ছয়টি অঞ্চলের মধ্যে নাশকতার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঢাকা অঞ্চলে।
তবে চট্টগ্রাম ও খুলনায় নাশকতার কোনো ঘটনা ঘটেনি। রেলওয়ে পুলিশ এসব ঘটনায় ১৭টি মামলায় ৭৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের মধ্যে বেশির ভাগই বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মী। তবে কয়েকজন ভাড়াটিয়া নাশকতাকারীকেও ধরেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া তিনজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
সর্বশেষ গত বুধবার রাতে নীলফামারীর ডোমার উপজেলায় রেলপথের ৭২টি ফিশপ্লেট ক্লিপ খুলে নেয় দুর্বৃত্তরা। তবে এলাকাবাসীর ধাওয়ায় দুর্বৃত্তরা চলে যায়। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পায় সীমান্ত এক্সপ্রেস। এই ঘটনায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
এর আগে বুধবার ভোরের আগে গাজীপুরের শ্রীপুরে দুর্বৃত্তরা ঢাকা-ময়মনসিংহ রেলপথের কিছু অংশ কেটে রাখে। এতে ঢাকাগামী মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনসহ সাতটি বগি লাইনচ্যুত হলে একজন নিহত এবং ১০ জন আহত হন। ঘটনার পর থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ওই এলাকা চষে বেড়াচ্ছে। তবে এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। ওই ঘটনায় রেলওয়ে বিভাগ একটি তদন্ত কমিটি করেছে।
এ বিষয়ে ঢাকা অঞ্চলের রেলওয়ে পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। এ ছাড়া বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা হয়েছে। এই ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার নেই। তবে বিভিন্ন বাহিনী অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার চেষ্টা করছে। রেলপথের নিরাপত্তাও বাড়ানো হয়েছে।
রেলওয়ে পুলিশের একটি সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশে রেলপথ এলাকায় রেলওয়ে পুলিশের ছয়টি অঞ্চল রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকা অঞ্চলে সর্বোচ্চ ১০টি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ৬৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ছাড়া সৈয়দপুর অঞ্চলের একটি মামলায় ২ জন, পাকশী অঞ্চলে ৪টি মামলায় ৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সিলেট অঞ্চলে দুটি নাশকতার ঘটনা থাকলেও কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।
সূত্রমতে, গত ২৯ নভেম্বর রাতে কমলাপুরে নারায়ণগঞ্জফেরত কমিউটার ট্রেনে আগুন দেওয়ার সময় আল-আমিন নামের একজনকে গ্রেপ্তার করে রেলওয়ে পুলিশ। আল-আমিন আদালতে জবানবন্দিতে জানান, ২০ হাজার টাকার চুক্তিতে তিনি ট্রেনে আগুন দিতে এসেছিলেন। রেলওয়ে পুলিশ জানায়, ওই ঘটনায় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মীর নাম এসেছে।
পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন বলেন, আল-আমিন বাসচালকের সহকারী, মাঝেমধ্যে নিজেও বাস চালান। তাঁর বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে। তাঁর সঙ্গে থাকা তিনজনের মধ্যে দলনেতার নাম সোহাগ। তিনি একই বাসের চালক। সোহাগই আগুন দেওয়ার জন্য আল-আমিনের সঙ্গে ২০ হাজার টাকায় চুক্তি করেন।
এর আগে ১৯ নভেম্বর রাত ১টার দিকে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে আন্তনগর যমুনা এক্সপ্রেসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে তিনটি বগি পুড়ে যায় এবং ১০ জন যাত্রী আহত হন। এ ছাড়া সিলেট, পাবনার ঈশ্বরদী ও টাঙ্গাইলে ট্রেনে আগুন দেওয়া হয়। পুলিশের দাবি, সব ঘটনার নেপথ্যে বিএনপি-জামায়াতের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৭ নভেম্বর ঈশ্বরদীতে ট্রেনে আগুন দেওয়ার ঘটনায় বিএনপির কর্মী সুমনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি আদালতে দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন। তিনি আদালতকে জানিয়েছেন, ঈশ্বরদী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব মেহেদী হাসান ও পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাকির হোসেন জুয়েলের নির্দেশে তিনি ট্রেনে আগুন দেন।
পাকশী অঞ্চলের রেলওয়ে পুলিশ সুপার শাহাব উদ্দিন বলেন, ‘আমার অঞ্চলে চারটি নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে ঈশ্বরদীর ঘটনায় গ্রেপ্তার সুমন জবানবন্দি দিয়েছেন।’
রেলওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, রেলপথে নাশকতার ১৭টি মামলায় গ্রেপ্তার ৭৪ জনের মধ্যে বিএনপি-জামায়াতের লোক ছাড়াও তাদের ভাড়াটিয়া কর্মীও আছে।
রেলওয়ে পুলিশের প্রধান ও অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মো. দিদার আহম্মদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সময় কারা নাশকতা করে, এটা সবাই জানে। আমরা এ ধরনের নাশকতা প্রতিরোধে কাজ করছি। রেলওয়ে পুলিশ, থানা-পুলিশ, আনসার, র্যাব, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনী, বিজিবি ও জেলা পুলিশ সমন্বয় করে নিরাপত্তা দিচ্ছি। একটা যৌথ টিম করে রেলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। পাশাপাশি যারা নাশকতা করেছে, তাদের ধরতেও অভিযান চলছে।’
রেল-নৌযোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘আমাদের রেলপথের নিরাপত্তাব্যবস্থা পর্যাপ্ত না। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাব, রেলপথের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হোক। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। রেলপথ যেন অরক্ষিত না থাকে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে