শাকিলা ববি, সিলেট
‘নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্ড ঘসিটুলায় আমার বাসায় হাঁটুপানি। তাই দর্শনদেওরি এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে উঠেছি পরিবার নিয়ে। ২০০৪ সালের পর সিলেটে এমন বন্যা আর হয়নি। গত ১৮ বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে বড় বন্যা হয়েছে।’ বলছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক সামির মাহমুদ। তাঁর মতো অনেকেই নিজ বাড়ি ছেড়ে অন্যর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নগরীর ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুরমাসহ জেলার দুই নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ১২৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি সিলেট সদর পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ৪২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত সোমবার থেকে নদীর পানি উপচে তলিয়ে যেতে শুরু করে নগরের বিভিন্ন এলাকা। নগরের উপশহর, তেররতন, মেন্দিবাগ, ছড়ার পাড়, সোবহানিঘাট, মাছিমপুর, তালতলা, কালিঘাট, কাজিরবাজার, শেখঘাট, লালাদীঘির পাড়, জামতলাসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। গত মঙ্গলবার প্লাবিত এলাকার পানি আরও বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া সিলেটের ৬টি উপজেলা বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছ জেলা প্রশাসন।
গতকাল বুধবার সুরমা নদীর পানি নাড়তে থাকায় শহরের বন্যা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটেছে। যে সব বাসা-বাড়িতে পানি প্রবেশ করে, রাস্তাঘাট তলিয়েছে কিংবা অফিস ও দোকানপাটে পানি ঢুকেছে সেসব জায়গার মানুষ ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৪.৩৪ সেন্টিমিটার, সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি দুপুর ১২টায় ছিল ১১.১২ সেন্টিমিটার, বিকেল ৩টায় ছিল ১১.২৭ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৭.০৩ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৩.৫১ সেন্টিমিটার, বিকেল ৩টায় ছিল ১৩.৫৮ সেন্টিমিটার।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেট কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে যে পরিমাণ বেড়েছে সেটা গত ১৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। গত ১৮ বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে বড় বন্যা হয়েছে সিলেটে। উজানে বৃষ্টি না থামলে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে।
এদিকে নগরীর উপশহর ও দক্ষিণ সুরমাসহ কয়েকটি এলাকার বিদ্যুতের সাব স্টেশন পানিতে তলিতে গেছে। যার ফলে এসব এলাকায় মঙ্গলবার থেকে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
‘নগরীর ১০ নম্বর ওয়ার্ড ঘসিটুলায় আমার বাসায় হাঁটুপানি। তাই দর্শনদেওরি এলাকায় এক আত্মীয়ের বাসায় এসে উঠেছি পরিবার নিয়ে। ২০০৪ সালের পর সিলেটে এমন বন্যা আর হয়নি। গত ১৮ বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে বড় বন্যা হয়েছে।’ বলছিলেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) সিলেটের যুগ্ম সম্পাদক সাংবাদিক সামির মাহমুদ। তাঁর মতো অনেকেই নিজ বাড়ি ছেড়ে অন্যর বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটে সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। নগরীর ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুরমাসহ জেলার দুই নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ১২৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি সিলেট সদর পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ৪২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্ট দিয়ে বিপৎসীমার ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
গত সোমবার থেকে নদীর পানি উপচে তলিয়ে যেতে শুরু করে নগরের বিভিন্ন এলাকা। নগরের উপশহর, তেররতন, মেন্দিবাগ, ছড়ার পাড়, সোবহানিঘাট, মাছিমপুর, তালতলা, কালিঘাট, কাজিরবাজার, শেখঘাট, লালাদীঘির পাড়, জামতলাসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। গত মঙ্গলবার প্লাবিত এলাকার পানি আরও বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া সিলেটের ৬টি উপজেলা বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছ জেলা প্রশাসন।
গতকাল বুধবার সুরমা নদীর পানি নাড়তে থাকায় শহরের বন্যা পরিস্থিতিরও অবনতি ঘটেছে। যে সব বাসা-বাড়িতে পানি প্রবেশ করে, রাস্তাঘাট তলিয়েছে কিংবা অফিস ও দোকানপাটে পানি ঢুকেছে সেসব জায়গার মানুষ ভোগান্তি পোহাচ্ছেন।
সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বুধবার সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৪.৩৪ সেন্টিমিটার, সিলেট পয়েন্টে সুরমার পানি দুপুর ১২টায় ছিল ১১.১২ সেন্টিমিটার, বিকেল ৩টায় ছিল ১১.২৭ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৭.০৩ সেন্টিমিটার। কুশিয়ারা নদীর পানি শেওলা পয়েন্টে দুপুর ১২টায় ছিল ১৩.৫১ সেন্টিমিটার, বিকেল ৩টায় ছিল ১৩.৫৮ সেন্টিমিটার।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেট কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী নিলয় পাশা বলেন, কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশিদ পয়েন্টে যে পরিমাণ বেড়েছে সেটা গত ১৮ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। গত ১৮ বছরের মধ্যে এবারই সবচেয়ে বড় বন্যা হয়েছে সিলেটে। উজানে বৃষ্টি না থামলে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হবে।
এদিকে নগরীর উপশহর ও দক্ষিণ সুরমাসহ কয়েকটি এলাকার বিদ্যুতের সাব স্টেশন পানিতে তলিতে গেছে। যার ফলে এসব এলাকায় মঙ্গলবার থেকে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৫ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪