ঝুলন দত্ত, কাপ্তাই (রাঙামাটি)
দেশের বৃহত্তম কাগজকল ‘কর্ণফুলী পেপার মিলস’ বা সংক্ষেপে কেপিএম। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় কর্ণফুলী নদীর তীরে ৪৪২ দশমিক ৩ একর জায়গার ওপর এ মিলটি স্থাপিত হয় ১৯৫৩ সালে। একসময় খুব জাঁকজমকের সঙ্গে চলা এই প্রতিষ্ঠানের সে অবস্থা এখন আর নেই। কিন্তু পুরোনো মানুষদের মধ্যে থেকে গেছে কেপিএমকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা স্বাদ-স্মৃতি!
মিলে কাজ করা মানুষদের সুবিধার জন্য তৈরি করা হয়েছিল একটি ক্যানটিন। যেখানে ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি, ১ টাকায় ২০টি বরফি এবং এক প্লেট গরুর মাংস পাওয়া যেত ৩০ পয়সায়।
সম্প্রতি কেপিএম ক্যানটিনের সামনে কথা হয় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা নাট্যব্যক্তিত্ব আনিছুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর আগে ক্যানটিনটি বন্ধ হয়ে গেছে, আমিও এই ক্যানটিনে ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি, ১ টাকায় ২০টি বরফি এবং গরুর মাংস খেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, রোজার মাসে মাত্র ২ টাকায় যে ইফতারসামগ্রী দেওয়া হতো, তা দিয়ে পাঁচজনের ইফতার হতো। মিলের কর্মকর্তা, শ্রমিক ও কর্মচারীরাই শুধু এই সুযোগ পেতেন।
কেপিএম ক্যানটিনে পাওয়া যেত ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি এবং ৩০ পয়সায় এক প্লেট গরুর মাংস।
মিলগেটে দেখা পাওয়া যায় কেপিএমের বিদ্যুৎ শাখায় কর্মরত শ্রমিক আবদুস সোবহান, শ্রমিক সিরাজুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন ও নুরুল আমিনের। তাঁরা জানান, ১৯৮৪-৮৫ সালের দিকে ক্যানটিনটি বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে তাঁরাও খুবই অল্প দামে এই ক্যানটিনে খাওয়াদাওয়া করেছেন।
মিলের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, একসময় কেপিএম আবাসিক এলাকার বারঘোনিয়ায় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিনোদনের জন্য ছিল একটি সিনেমা হল। তার নাম চান্দিমা সিনেমা হল। কর্তৃপক্ষ সেই সিনেমা হলের লাভের অর্থ দিয়ে ক্যানটিন পরিচালনা করতেন।
দেশের বৃহত্তম কাগজকল ‘কর্ণফুলী পেপার মিলস’ বা সংক্ষেপে কেপিএম। রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় কর্ণফুলী নদীর তীরে ৪৪২ দশমিক ৩ একর জায়গার ওপর এ মিলটি স্থাপিত হয় ১৯৫৩ সালে। একসময় খুব জাঁকজমকের সঙ্গে চলা এই প্রতিষ্ঠানের সে অবস্থা এখন আর নেই। কিন্তু পুরোনো মানুষদের মধ্যে থেকে গেছে কেপিএমকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা স্বাদ-স্মৃতি!
মিলে কাজ করা মানুষদের সুবিধার জন্য তৈরি করা হয়েছিল একটি ক্যানটিন। যেখানে ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি, ১ টাকায় ২০টি বরফি এবং এক প্লেট গরুর মাংস পাওয়া যেত ৩০ পয়সায়।
সম্প্রতি কেপিএম ক্যানটিনের সামনে কথা হয় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা নাট্যব্যক্তিত্ব আনিছুর রহমানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর আগে ক্যানটিনটি বন্ধ হয়ে গেছে, আমিও এই ক্যানটিনে ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি, ১ টাকায় ২০টি বরফি এবং গরুর মাংস খেয়েছি।’ তিনি আরও জানান, রোজার মাসে মাত্র ২ টাকায় যে ইফতারসামগ্রী দেওয়া হতো, তা দিয়ে পাঁচজনের ইফতার হতো। মিলের কর্মকর্তা, শ্রমিক ও কর্মচারীরাই শুধু এই সুযোগ পেতেন।
কেপিএম ক্যানটিনে পাওয়া যেত ১০ পয়সায় এক কাপ চা, ১ টাকায় ২০টি নানরুটি এবং ৩০ পয়সায় এক প্লেট গরুর মাংস।
মিলগেটে দেখা পাওয়া যায় কেপিএমের বিদ্যুৎ শাখায় কর্মরত শ্রমিক আবদুস সোবহান, শ্রমিক সিরাজুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন ও নুরুল আমিনের। তাঁরা জানান, ১৯৮৪-৮৫ সালের দিকে ক্যানটিনটি বন্ধ হয়ে যায়। এর আগে তাঁরাও খুবই অল্প দামে এই ক্যানটিনে খাওয়াদাওয়া করেছেন।
মিলের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, একসময় কেপিএম আবাসিক এলাকার বারঘোনিয়ায় কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিনোদনের জন্য ছিল একটি সিনেমা হল। তার নাম চান্দিমা সিনেমা হল। কর্তৃপক্ষ সেই সিনেমা হলের লাভের অর্থ দিয়ে ক্যানটিন পরিচালনা করতেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪