আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মিয়ানমারে জান্তার সামরিক বাহিনী, পুলিশ ও অন্য নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি ক্রমেই বাড়ছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারির সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে অন্তত ৯০টি পুলিশ ফাঁড়ি বা সেনাঘাঁটি দখলে নিয়েছে বিদ্রোহী ও প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
মিয়ানমারের অনলাইন গণমাধ্যম ইরাবতী সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বলেছে, অভ্যুত্থানের পর ১৭ মাসে অন্তত ৮০টি ফাঁড়ি বা ঘাঁটি দখলে নিয়েছে মিয়ানমারের জাতিগত সশস্ত্র সংগঠন (ইএও) ও জান্তাবিরোধী যোদ্ধারা। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এসব ঘাঁটি হারিয়ে দুর্গম অঞ্চলে রসদ ও অস্ত্রের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সেনা ও অন্য নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
রাখাইন রাজ্য: জান্তা সবচেয়ে বেশি ফাঁড়ি বা ঘাঁটি হারিয়েছে রাখাইন রাজ্যে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের এই রাজ্যে আরাকান আর্মির (এএ) হাতে অন্তত ৩৬টি ফাঁড়ি হারিয়েছে সেনাবাহিনী। এসব ফাঁড়ির মধ্যে ৩০টি মংডু টাউনশিপে। আর ছয়টি পার্শ্ববর্তী চিন রাজ্যের পালেতোয়া টাউনশিপে। পালেতোয়া টাউনশিপ চিন রাজ্যে হলেও এটাকে রাখাইন রাজ্যের অংশ বলে মনে করে এএ।
কাচিন রাজ্য: চীনের সীমান্তবর্তী কাচিন রাজ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০টি পুলিশ ফাঁড়ি বা সেনাঘাঁটি হারিয়েছে জান্তা। অভ্যুত্থানের পর গত বছরের মাঝামাঝি চীন সীমান্তের কাছে আলাও বানে পাহাড়ের চূড়ায় সর্বপ্রথম একটি সেনাঘাঁটি দখলে নেয় কাচিন ইন্ডিপেনন্ডেন্স আর্মি। এরপর আরও ১৯টি ফাঁড়ি দখলে নেওয়া হয়।
কায়াহ রাজ্য: থাইল্যান্ড সীমান্তবর্তী কায়াহ রাজ্যে ১৪টি সেনাঘাঁটি ও পাঁচটি পুলিশের তল্লাশি চৌকি দখলে নিয়েছে কারেন ন্যাশনাল প্রগ্রেসিভ পার্টি।। এখানে যেসব ঘাঁটি বা চৌকি দখলে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগে সেনার সংখ্যা ছিল ১২ জন। শুধু দুটিতে ছিল ৩০ ও ৪০ জন সেনা বা পুলিশ সদস্য।
কারেন রাজ্য: উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কারেন পাহাড়ের পর থেকে শুরু হওয়া রাজ্যটি কায়িন রাজ্য নামেও পরিচিত। এ রাজ্য ও পার্শ্ববর্তী ব্যাগো অঞ্চলে কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়নের হাতে অন্তত ১২টি ঘাঁটি হারিয়েছে সেনাবাহিনী।
চিন রাজ্য: বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী এ রাজ্যে চিন ন্যাশনাল আর্মি ও চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স অন্তত তিনটি সেনাঘাঁটি দখলে নিয়েছে।
মিয়ানমারে জান্তার সামরিক বাহিনী, পুলিশ ও অন্য নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি ক্রমেই বাড়ছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারির সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে অন্তত ৯০টি পুলিশ ফাঁড়ি বা সেনাঘাঁটি দখলে নিয়েছে বিদ্রোহী ও প্রতিরোধ যোদ্ধারা।
মিয়ানমারের অনলাইন গণমাধ্যম ইরাবতী সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে বলেছে, অভ্যুত্থানের পর ১৭ মাসে অন্তত ৮০টি ফাঁড়ি বা ঘাঁটি দখলে নিয়েছে মিয়ানমারের জাতিগত সশস্ত্র সংগঠন (ইএও) ও জান্তাবিরোধী যোদ্ধারা। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এসব ঘাঁটি হারিয়ে দুর্গম অঞ্চলে রসদ ও অস্ত্রের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সেনা ও অন্য নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
রাখাইন রাজ্য: জান্তা সবচেয়ে বেশি ফাঁড়ি বা ঘাঁটি হারিয়েছে রাখাইন রাজ্যে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের এই রাজ্যে আরাকান আর্মির (এএ) হাতে অন্তত ৩৬টি ফাঁড়ি হারিয়েছে সেনাবাহিনী। এসব ফাঁড়ির মধ্যে ৩০টি মংডু টাউনশিপে। আর ছয়টি পার্শ্ববর্তী চিন রাজ্যের পালেতোয়া টাউনশিপে। পালেতোয়া টাউনশিপ চিন রাজ্যে হলেও এটাকে রাখাইন রাজ্যের অংশ বলে মনে করে এএ।
কাচিন রাজ্য: চীনের সীমান্তবর্তী কাচিন রাজ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০টি পুলিশ ফাঁড়ি বা সেনাঘাঁটি হারিয়েছে জান্তা। অভ্যুত্থানের পর গত বছরের মাঝামাঝি চীন সীমান্তের কাছে আলাও বানে পাহাড়ের চূড়ায় সর্বপ্রথম একটি সেনাঘাঁটি দখলে নেয় কাচিন ইন্ডিপেনন্ডেন্স আর্মি। এরপর আরও ১৯টি ফাঁড়ি দখলে নেওয়া হয়।
কায়াহ রাজ্য: থাইল্যান্ড সীমান্তবর্তী কায়াহ রাজ্যে ১৪টি সেনাঘাঁটি ও পাঁচটি পুলিশের তল্লাশি চৌকি দখলে নিয়েছে কারেন ন্যাশনাল প্রগ্রেসিভ পার্টি।। এখানে যেসব ঘাঁটি বা চৌকি দখলে নেওয়া হয়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগে সেনার সংখ্যা ছিল ১২ জন। শুধু দুটিতে ছিল ৩০ ও ৪০ জন সেনা বা পুলিশ সদস্য।
কারেন রাজ্য: উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের কারেন পাহাড়ের পর থেকে শুরু হওয়া রাজ্যটি কায়িন রাজ্য নামেও পরিচিত। এ রাজ্য ও পার্শ্ববর্তী ব্যাগো অঞ্চলে কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়নের হাতে অন্তত ১২টি ঘাঁটি হারিয়েছে সেনাবাহিনী।
চিন রাজ্য: বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী এ রাজ্যে চিন ন্যাশনাল আর্মি ও চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্স অন্তত তিনটি সেনাঘাঁটি দখলে নিয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে