নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪ সালে সরকারের সামনে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। তাঁর মতে, এগুলো হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলারের বিনিময় হার এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয়। তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি গরিবের শত্রু। মূল্যস্ফীতি মধ্যবিত্তের পকেট কাটে। সুতরাং, মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসাটাই আমাদের ১ নম্বর চ্যালেঞ্জ।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ‘বছর শুরুর ভাবনা: বাংলাদেশের অর্থনীতি কোন পথে?’ শীর্ষক অনলাইন গণবক্তৃতায় এসব কথা বলেন ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়। এতে তিনি মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন। তিনি এই সংস্থার চেয়ারম্যান।
আতিউর রহমান বলেন, ২০২৪ সালের মূল চ্যালেঞ্জ হিসেবে আসছে মূল্যস্ফীতি। এটা ২০২৩ সালেও ছিল। এটাকে বাগে আনতে হবে। অন্তত আগামী ছয় মাসের মধ্যে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। মূল্যস্ফীতি বাগে আনার জন্য মুদ্রানীতি, রাজস্বনীতি এবং সামাজিক সুরক্ষানীতি—তিনটাকে একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজে লাগাতে হবে।
প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক কমাতে হবে, যাতে পণ্য আমদানি ব্যয় কমে। তিনি বলেন, দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ ডলারের বিনিময় হার। এখনো অনিয়ন্ত্রিত ডলারের মূল্য। এ জন্য বিনিময় হার একটি বান্ডেলের মধ্যে আনতে হবে। সুদের হারের মতো বিনিময় হারও একটি স্থিতিশীল ব্যবস্থার মধ্যে আনতে হবে; যাতে ভবিষ্যতে বিনিময় হারে অস্থিরতা কমে আসে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নরের মতে, চলতি বছরে তৃতীয় চ্যালেঞ্জ রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি। তিনি বলেন, প্রতিবছরে বিপুলসংখ্যক মানুষ বিদেশে গেলেও সে হারে আয় দেশে আসছে না। দুটি কারণে প্রবাসী আয় আনা যাচ্ছে না। তা হলো দক্ষ শ্রমিক পাঠানো যাচ্ছে না। এ ছাড়া প্রবাসী আয়ের ডলারের মূল্য ও প্রণোদনা বাড়াতে হবে। প্রবাসীরা বিমানবন্দরে যেন অযথা হয়রানির শিকার না হন, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
২০২৩ সালের শেষের দিকে রপ্তানি কমেছে। রপ্তানি আয় বাড়াতে পুরোনো বাজার ধরে রাখার পাশাপাশি নতুন বাজারে মনোযোগ দিতে পরামর্শ দেন আতিউর রহমান। তিনি বলেন, পণ্যের বহুমুখীকরণের দিকেও মনোযোগ দিতে হবে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, চট্টগ্রামে টানেল ও রাজধানীতে মেট্রোরেলের মাধ্যমে যে উপযোগিতা তৈরি হয়েছে, জিডিপিতে ইতিমধ্যে ১ থেকে ১ দশমিক ৫ শতাংশ যোগ হয়েছে। এখন সময় এসেছে এগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগানো।
এক প্রশ্নের জবাবে আতিউর রহমান বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যথেষ্ট কর্মমুখী নয়; যে কারণে শিক্ষিত হওয়ার পরও বিপুলসংখ্যক মানুষ বেকার থাকে।
শিক্ষাব্যবস্থা এমন হতে হবে, যেন লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে কর্মসংস্থান হয়। প্রয়োজনে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে করে কারিকুলাম তৈরি করতে হবে।
দেশের ব্যয়ের ক্ষেত্রে আয়ের সঙ্গে সংগতি রাখার তাগিদ দেন সাবেক এই গভর্নর।
২০২৪ সালে সরকারের সামনে তিনটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান। তাঁর মতে, এগুলো হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলারের বিনিময় হার এবং রপ্তানি ও প্রবাসী আয়। তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি গরিবের শত্রু। মূল্যস্ফীতি মধ্যবিত্তের পকেট কাটে। সুতরাং, মূল্যস্ফীতিকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসাটাই আমাদের ১ নম্বর চ্যালেঞ্জ।’
গতকাল বৃহস্পতিবার ‘বছর শুরুর ভাবনা: বাংলাদেশের অর্থনীতি কোন পথে?’ শীর্ষক অনলাইন গণবক্তৃতায় এসব কথা বলেন ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন সমন্বয়। এতে তিনি মূল প্রবন্ধ তুলে ধরেন। তিনি এই সংস্থার চেয়ারম্যান।
আতিউর রহমান বলেন, ২০২৪ সালের মূল চ্যালেঞ্জ হিসেবে আসছে মূল্যস্ফীতি। এটা ২০২৩ সালেও ছিল। এটাকে বাগে আনতে হবে। অন্তত আগামী ছয় মাসের মধ্যে অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে। মূল্যস্ফীতি বাগে আনার জন্য মুদ্রানীতি, রাজস্বনীতি এবং সামাজিক সুরক্ষানীতি—তিনটাকে একসঙ্গে সমন্বয় করে কাজে লাগাতে হবে।
প্রয়োজনে আমদানি শুল্ক কমাতে হবে, যাতে পণ্য আমদানি ব্যয় কমে। তিনি বলেন, দ্বিতীয় চ্যালেঞ্জ ডলারের বিনিময় হার। এখনো অনিয়ন্ত্রিত ডলারের মূল্য। এ জন্য বিনিময় হার একটি বান্ডেলের মধ্যে আনতে হবে। সুদের হারের মতো বিনিময় হারও একটি স্থিতিশীল ব্যবস্থার মধ্যে আনতে হবে; যাতে ভবিষ্যতে বিনিময় হারে অস্থিরতা কমে আসে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নরের মতে, চলতি বছরে তৃতীয় চ্যালেঞ্জ রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি। তিনি বলেন, প্রতিবছরে বিপুলসংখ্যক মানুষ বিদেশে গেলেও সে হারে আয় দেশে আসছে না। দুটি কারণে প্রবাসী আয় আনা যাচ্ছে না। তা হলো দক্ষ শ্রমিক পাঠানো যাচ্ছে না। এ ছাড়া প্রবাসী আয়ের ডলারের মূল্য ও প্রণোদনা বাড়াতে হবে। প্রবাসীরা বিমানবন্দরে যেন অযথা হয়রানির শিকার না হন, সে ব্যবস্থা করতে হবে।
২০২৩ সালের শেষের দিকে রপ্তানি কমেছে। রপ্তানি আয় বাড়াতে পুরোনো বাজার ধরে রাখার পাশাপাশি নতুন বাজারে মনোযোগ দিতে পরামর্শ দেন আতিউর রহমান। তিনি বলেন, পণ্যের বহুমুখীকরণের দিকেও মনোযোগ দিতে হবে। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু, চট্টগ্রামে টানেল ও রাজধানীতে মেট্রোরেলের মাধ্যমে যে উপযোগিতা তৈরি হয়েছে, জিডিপিতে ইতিমধ্যে ১ থেকে ১ দশমিক ৫ শতাংশ যোগ হয়েছে। এখন সময় এসেছে এগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগানো।
এক প্রশ্নের জবাবে আতিউর রহমান বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যথেষ্ট কর্মমুখী নয়; যে কারণে শিক্ষিত হওয়ার পরও বিপুলসংখ্যক মানুষ বেকার থাকে।
শিক্ষাব্যবস্থা এমন হতে হবে, যেন লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে কর্মসংস্থান হয়। প্রয়োজনে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে করে কারিকুলাম তৈরি করতে হবে।
দেশের ব্যয়ের ক্ষেত্রে আয়ের সঙ্গে সংগতি রাখার তাগিদ দেন সাবেক এই গভর্নর।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে