নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বয়সভিত্তিক ফুটবলে বাংলাদেশ বরাবরই আশা জাগানো এক দল। সাত বছর আগে অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাও জিতেছিল যুবারা। এর পর ফাইনালে খেলেছিল ২০১৯ সালের অনূর্ধ্ব-১৮ চ্যাম্পিয়নশিপেও। এবার আরও একটি শিরোপা লড়াইয়ে বাংলাদেশ। আজ ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ভারতকে হারাতে পারলে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা উৎসবে মাতবে বাংলাদেশ।
এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে দারুণ খেলেছে বাংলাদেশের যুবারা। প্রথম রাউন্ডে একমাত্র অপরাজিত দলও ছিল তারা। ফাইনালের প্রতিপক্ষ ভারতকেও এরই মধ্যে হারানোর স্বাদও পেয়েছে তারা। ফাইনালেও একই প্রতিপক্ষকে হারানোর ব্যাপারে দারুণ আত্মবিশ্বাসী দলের অধিনায়ক তানভীর হোসেন ও কোচ পল স্মলি।
নিজেদের শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে না জিততে পারলেও টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজেদের পরিকল্পনামতো খেলেছে বাংলাদেশ। ফাইনালেও চাপ দূরে সরিয়ে নিজেদের সেরাটা খেলার ব্যাপারে দারুণ আশাবাদী অধিনায়ক তানভীর। তিনি বলেছেন, ‘যেভাবে আমাদের ফাইনালে পৌঁছানোর পরিকল্পনা ছিল, সেভাবে আমরা পৌঁছেছি। এর আগে গ্রুপ পর্বে আমরা ভারতকে ২-১ গোলে হারিয়েছি। এটা আমাদের কাছে কোনো চাপ নয়। টুর্নামেন্টে যে খেলাটা আমরা খেলেছি, সেটা যদি আল্লাহর রহমতে খেলতে পারি, আশা করি ভালো কিছুই হবে।’
ফাইনালের কঠিন চ্যালেঞ্জ নিতে দল প্রস্তুত কি না, জানতে চাইলে অধিনায়ক তানভীর আরও বলেছেন, ‘আমাদের দলে কোনো চোট সমস্যা নেই। সব চেয়ে বড় কথা হচ্ছে, সবাই এখন বেশ আত্মবিশ্বাসী। কোনো চাপ বা মনের মধ্যে কিছু (নেতিবাচক) নাই। আমরা এখন খেলার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি।’
ফুটবলে বড় শিরোপা বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য বরাবরই সোনার হরিণ। তবে সামনে আসা সুযোগ কাজে লাগিয়ে এবার দেশকে আনন্দে ভাসাতে চান তানভীর, ‘দেশবাসী দোয়া করেছে বলেই আমরা ফাইনালে আসতে পেরেছি। দোয়া ছাড়া এটা কখনোই সম্ভব হতো না। আপনারা দোয়া করবেন, আমরা যেন শিরোপাটা দেশবাসীকে উপহার দিতে পারি।’
ফাইনালে রোমাঞ্চিত দলের কোচ স্মলিও। তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, সবাই খুব রোমাঞ্চিত। বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরাও রোমাঞ্চিত। ভারতের সঙ্গে ছেলেরা ফাইনাল খেলছে, তাদের অভিনন্দন জানানো উচিত।’
ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে খেলোয়াড়েরা চাপে আছে কি না, জানতে চাইলে স্মলি বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা, দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা সব সময় চাপের। এই পর্যায়ের খেলোয়াড়দের চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। খেলোয়াড়রা খুব ভালোভাবেই এটা করেছে। কোনো ম্যাচ না হেরেই আমরা ফাইনালে উঠেছি। ম্যাচের কঠিন সময় আমরা পার করে এসেছি।’
তবে এই ম্যাচের আগে বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ মিডফিল্ডার শহীদুল ইসলামকে না পাওয়া। দারুণ ছন্দে থাকা শহীদুল নেপাল ম্যাচে লাল কার্ড দেখেছেন। চোটাঘাতকে অবশ্য ফুটবলের অংশ হিসেবেই দেখছেন স্মলি, ‘তাঁকে (শহীদুল) অভিনন্দন জানানো উচিত, সে দারুণ খেলেছে। তবে দুর্ভাগ্য, সে ফাইনালে খেলতে পারবে না। ফুটবলে এমনটা হয়েই থাকে। যেখানে চোট এবং নিষেধাজ্ঞার কারণে খেলোয়াড় হারাতে হয়। এটার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। এটা আবার আরেকজনকে সুযোগ করে দেয়। দলে কোনো সমস্যা নাই। সবাই ইতিবাচক মানসিকতা নিয়েই খেলবে। আমরা এখন ফাইনালের অপেক্ষায় আছি।’
বয়সভিত্তিক ফুটবলে বাংলাদেশ বরাবরই আশা জাগানো এক দল। সাত বছর আগে অনূর্ধ্ব-১৬ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপাও জিতেছিল যুবারা। এর পর ফাইনালে খেলেছিল ২০১৯ সালের অনূর্ধ্ব-১৮ চ্যাম্পিয়নশিপেও। এবার আরও একটি শিরোপা লড়াইয়ে বাংলাদেশ। আজ ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে ভারতকে হারাতে পারলে অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা উৎসবে মাতবে বাংলাদেশ।
এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে দারুণ খেলেছে বাংলাদেশের যুবারা। প্রথম রাউন্ডে একমাত্র অপরাজিত দলও ছিল তারা। ফাইনালের প্রতিপক্ষ ভারতকেও এরই মধ্যে হারানোর স্বাদও পেয়েছে তারা। ফাইনালেও একই প্রতিপক্ষকে হারানোর ব্যাপারে দারুণ আত্মবিশ্বাসী দলের অধিনায়ক তানভীর হোসেন ও কোচ পল স্মলি।
নিজেদের শেষ ম্যাচে নেপালের বিপক্ষে না জিততে পারলেও টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত নিজেদের পরিকল্পনামতো খেলেছে বাংলাদেশ। ফাইনালেও চাপ দূরে সরিয়ে নিজেদের সেরাটা খেলার ব্যাপারে দারুণ আশাবাদী অধিনায়ক তানভীর। তিনি বলেছেন, ‘যেভাবে আমাদের ফাইনালে পৌঁছানোর পরিকল্পনা ছিল, সেভাবে আমরা পৌঁছেছি। এর আগে গ্রুপ পর্বে আমরা ভারতকে ২-১ গোলে হারিয়েছি। এটা আমাদের কাছে কোনো চাপ নয়। টুর্নামেন্টে যে খেলাটা আমরা খেলেছি, সেটা যদি আল্লাহর রহমতে খেলতে পারি, আশা করি ভালো কিছুই হবে।’
ফাইনালের কঠিন চ্যালেঞ্জ নিতে দল প্রস্তুত কি না, জানতে চাইলে অধিনায়ক তানভীর আরও বলেছেন, ‘আমাদের দলে কোনো চোট সমস্যা নেই। সব চেয়ে বড় কথা হচ্ছে, সবাই এখন বেশ আত্মবিশ্বাসী। কোনো চাপ বা মনের মধ্যে কিছু (নেতিবাচক) নাই। আমরা এখন খেলার জন্য উন্মুখ হয়ে আছি।’
ফুটবলে বড় শিরোপা বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য বরাবরই সোনার হরিণ। তবে সামনে আসা সুযোগ কাজে লাগিয়ে এবার দেশকে আনন্দে ভাসাতে চান তানভীর, ‘দেশবাসী দোয়া করেছে বলেই আমরা ফাইনালে আসতে পেরেছি। দোয়া ছাড়া এটা কখনোই সম্ভব হতো না। আপনারা দোয়া করবেন, আমরা যেন শিরোপাটা দেশবাসীকে উপহার দিতে পারি।’
ফাইনালে রোমাঞ্চিত দলের কোচ স্মলিও। তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয়, সবাই খুব রোমাঞ্চিত। বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীরাও রোমাঞ্চিত। ভারতের সঙ্গে ছেলেরা ফাইনাল খেলছে, তাদের অভিনন্দন জানানো উচিত।’
ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে খেলোয়াড়েরা চাপে আছে কি না, জানতে চাইলে স্মলি বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ফুটবল খেলা, দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা সব সময় চাপের। এই পর্যায়ের খেলোয়াড়দের চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। খেলোয়াড়রা খুব ভালোভাবেই এটা করেছে। কোনো ম্যাচ না হেরেই আমরা ফাইনালে উঠেছি। ম্যাচের কঠিন সময় আমরা পার করে এসেছি।’
তবে এই ম্যাচের আগে বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ মিডফিল্ডার শহীদুল ইসলামকে না পাওয়া। দারুণ ছন্দে থাকা শহীদুল নেপাল ম্যাচে লাল কার্ড দেখেছেন। চোটাঘাতকে অবশ্য ফুটবলের অংশ হিসেবেই দেখছেন স্মলি, ‘তাঁকে (শহীদুল) অভিনন্দন জানানো উচিত, সে দারুণ খেলেছে। তবে দুর্ভাগ্য, সে ফাইনালে খেলতে পারবে না। ফুটবলে এমনটা হয়েই থাকে। যেখানে চোট এবং নিষেধাজ্ঞার কারণে খেলোয়াড় হারাতে হয়। এটার সঙ্গে মানিয়ে নিতে হয়। এটা আবার আরেকজনকে সুযোগ করে দেয়। দলে কোনো সমস্যা নাই। সবাই ইতিবাচক মানসিকতা নিয়েই খেলবে। আমরা এখন ফাইনালের অপেক্ষায় আছি।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪