নিজস্ব প্রতিবেদক, যশোর
যশোরের আড়াই লক্ষাধিক শিশুশিক্ষার্থীর অভিভাবক তাঁদের সন্তানের করোনার টিকার নিবন্ধন নিয়ে ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন। টিকা নেওয়ার জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, দাখিল মাদ্রাসা, কওমি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার এসব শিশুর সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়নি বললেই চলে। মৌখিকভাবে এসব শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার কথা বলা হলেও অধিকাংশ অভিভাবক অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধন করতে পারছেন না। তাঁরা তাকিয়ে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিকে।
অন্যদিকে শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এ কারণে তাঁরা স্ব-উদ্যোগে নিবন্ধন কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে করতে পারছেন না। ফলে জেলার প্রাথমিক পর্যায়ের এসব শিশুর করোনার টিকা সময়মতো নিতে না পারার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে অনেক শিশু সঠিক সময়ে টিকা নেওয়া থেকে বঞ্চিত হতে পারে বলে মনে করছেন শিক্ষক ও অভিভাবকেরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৫ আগস্ট থেকে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের এই টিকা নিতে সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে। এই নিবন্ধন কে কীভাবে করবেন সে বিষয়টি গ্রামের বিদ্যালয়গুলোর অভিভাবকদের কাছে এখনো পরিষ্কার না। তাঁরা মনে করছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এগুলো করে দেবেন।
শিশুশিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা তাকিয়ে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিকে। শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এ কারণে তাঁরা স্ব-উদ্যোগে নিবন্ধন কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে করতে পারছেন না।
তবে শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধনের বিষয়ে তাঁদের স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। আর শিক্ষা কর্মকর্তারা বলছেন, নিবন্ধন করতে হবে অভিভাবকদের। শিক্ষকেরা কেবলমাত্র অভিভাবকদের নিবন্ধনের বিষয়টি জানিয়ে দেবেন। যা ইতিমধ্যে মৌখিকভাবে শিক্ষকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি শিক্ষা কর্মকর্তাদের। তবে শিক্ষা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন এ বিষয়ে তাঁদের কাছে লিখিত কোনো নির্দেশনা আসেনি।
বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে টিকা গ্রহণের জন্য নিবন্ধন কাজ এখনো শুরু হয়নি। অন্যদিকে ইবতেদায়ি, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখা এবং কওমি ও হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জানেনই না তাঁদের টিকা দেওয়া হবে কিনা। বা হলেও কীভাবে দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে গ্রামের শিশু শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা বলেন, তাঁরা গ্রামে বসে বা ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে টিকা নিয়েছেন। ফলে বাচ্চাদের কীভাবে নিবন্ধন করতে হবে তা তাঁরা জানেন না। এসব কারণে তাঁরা এ বিষয়ে শিক্ষকদের দিকেই তাকিয়ে আছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, যশোরের আট উপজেলায় ১ হাজার ২৮৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার ৪১ জন। যাদের বয়স ১২ বছরের নিচে।
এ ছাড়া জেলার আট উপজেলায় ইবতেদায়ি, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখায় রয়েছে ১০ থেকে ১৫ হাজার শিক্ষার্থী। একইভাবে জেলার আট উপজেলার অসংখ্য কওমি ও হাফেজি মাদ্রাসায় রয়েছে প্রায় ১০ থেকে ২০ হাজার শিক্ষার্থী। এসব শিশু প্রথমে টিকার আওতায় ছিল না। সম্প্রতি ৫ বছর থেকে ১১ বছর বয়সী শিশু শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক বলেন, সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার বিষয়ে শিক্ষকদের স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। শিক্ষকদের বিষয়টি অভিভাবকদের জানাতে বলায় তাঁরা সেটি করেছেন। তবে বাস্তবতা হলো, প্রাথমিকের অধিকাংশ অভিভাবকের পক্ষে অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধন করা অসম্ভব।
শেষ পর্যন্ত শিক্ষকদেরই করে দিতে হবে। সেই নির্দেশনা আগেভাগে দিলে সবারই চাপ কমে যেত। দু-একজন অভিভাবক সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছেন। কারণ তাঁদের সন্তানের ১৭ সংখ্যার জন্মনিবন্ধন না থাকায় সফটওয়্যার কোনো কিছু নিচ্ছে না।
চৌগাছা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে তাঁরা এখনো লিখিত কোনো নির্দেশনা পাননি। মৌখিকভাবে শিক্ষকদের জানানো হয়েছে, অভিভাবকদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার জন্য বলা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ঠিক কবে থেকে তাঁদের ওখানে টিকা দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে তাঁরা শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করে রাখার জন্য বলছেন।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ ওয়াহিদুল আলম বলেন, তাঁদের যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাঁরাও সেভাবে শিক্ষকদের জানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।
যশোরের আড়াই লক্ষাধিক শিশুশিক্ষার্থীর অভিভাবক তাঁদের সন্তানের করোনার টিকার নিবন্ধন নিয়ে ধোঁয়াশার মধ্যে আছেন। টিকা নেওয়ার জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, দাখিল মাদ্রাসা, কওমি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার এসব শিশুর সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়নি বললেই চলে। মৌখিকভাবে এসব শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার কথা বলা হলেও অধিকাংশ অভিভাবক অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধন করতে পারছেন না। তাঁরা তাকিয়ে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিকে।
অন্যদিকে শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এ কারণে তাঁরা স্ব-উদ্যোগে নিবন্ধন কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে করতে পারছেন না। ফলে জেলার প্রাথমিক পর্যায়ের এসব শিশুর করোনার টিকা সময়মতো নিতে না পারার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। দ্রুত যথাযথ পদক্ষেপ না নিলে অনেক শিশু সঠিক সময়ে টিকা নেওয়া থেকে বঞ্চিত হতে পারে বলে মনে করছেন শিক্ষক ও অভিভাবকেরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী ২৫ আগস্ট থেকে প্রাথমিক পর্যায়ের শিশু শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের এই টিকা নিতে সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে হবে। এই নিবন্ধন কে কীভাবে করবেন সে বিষয়টি গ্রামের বিদ্যালয়গুলোর অভিভাবকদের কাছে এখনো পরিষ্কার না। তাঁরা মনে করছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এগুলো করে দেবেন।
শিশুশিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা তাকিয়ে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দিকে। শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। এ কারণে তাঁরা স্ব-উদ্যোগে নিবন্ধন কার্যক্রম পুরোপুরিভাবে করতে পারছেন না।
তবে শিক্ষকেরা বলছেন, নিবন্ধনের বিষয়ে তাঁদের স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। আর শিক্ষা কর্মকর্তারা বলছেন, নিবন্ধন করতে হবে অভিভাবকদের। শিক্ষকেরা কেবলমাত্র অভিভাবকদের নিবন্ধনের বিষয়টি জানিয়ে দেবেন। যা ইতিমধ্যে মৌখিকভাবে শিক্ষকদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি শিক্ষা কর্মকর্তাদের। তবে শিক্ষা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন এ বিষয়ে তাঁদের কাছে লিখিত কোনো নির্দেশনা আসেনি।
বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে, সুরক্ষা অ্যাপের মাধ্যমে টিকা গ্রহণের জন্য নিবন্ধন কাজ এখনো শুরু হয়নি। অন্যদিকে ইবতেদায়ি, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখা এবং কওমি ও হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা জানেনই না তাঁদের টিকা দেওয়া হবে কিনা। বা হলেও কীভাবে দেওয়া হবে।
এ বিষয়ে গ্রামের শিশু শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা বলেন, তাঁরা গ্রামে বসে বা ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে টিকা নিয়েছেন। ফলে বাচ্চাদের কীভাবে নিবন্ধন করতে হবে তা তাঁরা জানেন না। এসব কারণে তাঁরা এ বিষয়ে শিক্ষকদের দিকেই তাকিয়ে আছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, যশোরের আট উপজেলায় ১ হাজার ২৮৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার ৪১ জন। যাদের বয়স ১২ বছরের নিচে।
এ ছাড়া জেলার আট উপজেলায় ইবতেদায়ি, দাখিল, আলিম ও কামিল মাদ্রাসার ইবতেদায়ি শাখায় রয়েছে ১০ থেকে ১৫ হাজার শিক্ষার্থী। একইভাবে জেলার আট উপজেলার অসংখ্য কওমি ও হাফেজি মাদ্রাসায় রয়েছে প্রায় ১০ থেকে ২০ হাজার শিক্ষার্থী। এসব শিশু প্রথমে টিকার আওতায় ছিল না। সম্প্রতি ৫ বছর থেকে ১১ বছর বয়সী শিশু শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রধান শিক্ষক বলেন, সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার বিষয়ে শিক্ষকদের স্পষ্ট কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। শিক্ষকদের বিষয়টি অভিভাবকদের জানাতে বলায় তাঁরা সেটি করেছেন। তবে বাস্তবতা হলো, প্রাথমিকের অধিকাংশ অভিভাবকের পক্ষে অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধন করা অসম্ভব।
শেষ পর্যন্ত শিক্ষকদেরই করে দিতে হবে। সেই নির্দেশনা আগেভাগে দিলে সবারই চাপ কমে যেত। দু-একজন অভিভাবক সুরক্ষা অ্যাপে ঢুকে নিবন্ধনের চেষ্টা করে ব্যর্থ হচ্ছেন। কারণ তাঁদের সন্তানের ১৭ সংখ্যার জন্মনিবন্ধন না থাকায় সফটওয়্যার কোনো কিছু নিচ্ছে না।
চৌগাছা উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে তাঁরা এখনো লিখিত কোনো নির্দেশনা পাননি। মৌখিকভাবে শিক্ষকদের জানানো হয়েছে, অভিভাবকদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করার জন্য বলা হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মোছা. লুৎফুন্নাহার বলেন, ঠিক কবে থেকে তাঁদের ওখানে টিকা দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে তাঁরা শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করে রাখার জন্য বলছেন।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শেখ ওয়াহিদুল আলম বলেন, তাঁদের যেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তাঁরাও সেভাবে শিক্ষকদের জানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে