সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলার ভূল্লি নদীর পুনঃখননের কাজ চলছে। ৪৫ কিলোমিটার নদীর খননকাজ শেষ হলে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা পাবেন কৃষকেরা। অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে ১৬ হাজার মেট্রিক টন। এ ছাড়া নদীতে সারা বছর পানি থাকলে স্থানীয়দের মাছের চাহিদা পূরণ হবে।
ঠাকুরগাঁও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের জুলাই মাসের শুরুতে জেলার টাঙ্গন ব্যারেজ, বুড়ি বাঁধ ও ভূল্লি বাঁধ সেচ নদীতীর সংরক্ষণ ও সম্মিলিত পানি নিয়ন্ত্রণ অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ওই নদীটির খননকাজ শুরু হয়। ৪৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদীটি খনন ও ৩ দশমিক ৩০ কিলোমিটার নদীতীর সংরক্ষণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পাউবো। প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বাড়বে। এতে বছরে প্রায় ১৫ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে, যার বাজার দাম প্রায় ৫৫ কোটি টাকা।
সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের ভূল্লি বাঁধ এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে এই এলাকার জমিগুলোতে পানি থাকে না। এ অবস্থায় নদী খননের ফলে শুষ্ক মৌসুমে পানি জমে থাকবে। এতে আমাদের বিভিন্ন খাদ্যশস্য ফলানোর ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
একই এলাকার স্কুলশিক্ষক হারিস উদ্দিন বলেন, ‘আগে এই নদীতে বেশির ভাগ সময় কোনো পানি থাকত না। এখন নদী খননে বারো মাস পানি থাকবে। এতে আমিষের চাহিদা যেমন পূরণ হবে, তেমনি নদীর পানি নিয়ে আমরা বিভিন্ন ফসল চাষ করতে পারব।’
স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা আলী হোসেন বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি না থাকায় কৃষকদের শীতকালীন ও রবি ফসল চাষাবাদ করতে শ্যালোমেশিনের সেচের ওপর নির্ভর করতে হয়। এখন নদীটি খননের ফলে সারা বছর পানির প্রবাহ থাকবে। শীতকালীন ও রবি মৌসুমে কৃষকেরা স্বল্প খরচে সেচ সুবিধা পাবেন। নদী ফিরে পাবে প্রাণ।’
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘নদী খননের কাজ শেষ হলে এলাকার কৃষকেরা ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবহার করে সহজে তিনটি ফসল আবাদ করতে পারবেন একদম কম খরচে। প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবহারের ফলে একদিকে যেমন ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমবে, তেমনি সেচের জন্য অতিরিক্ত জ্বালানির প্রয়োজন পড়বে না।। অন্যদিকে নদীতে মৎস্য চাষ বৃদ্ধি ও জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় এ প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের সদর উপজেলার ভূল্লি নদীর পুনঃখননের কাজ চলছে। ৪৫ কিলোমিটার নদীর খননকাজ শেষ হলে ১ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা পাবেন কৃষকেরা। অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে ১৬ হাজার মেট্রিক টন। এ ছাড়া নদীতে সারা বছর পানি থাকলে স্থানীয়দের মাছের চাহিদা পূরণ হবে।
ঠাকুরগাঁও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের জুলাই মাসের শুরুতে জেলার টাঙ্গন ব্যারেজ, বুড়ি বাঁধ ও ভূল্লি বাঁধ সেচ নদীতীর সংরক্ষণ ও সম্মিলিত পানি নিয়ন্ত্রণ অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ওই নদীটির খননকাজ শুরু হয়। ৪৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের নদীটি খনন ও ৩ দশমিক ৩০ কিলোমিটার নদীতীর সংরক্ষণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পাউবো। প্রকল্পের কাজ শেষ হলে সেচ ব্যবস্থার মাধ্যমে ফসলের উৎপাদন বাড়বে। এতে বছরে প্রায় ১৫ হাজার ৮০০ মেট্রিক টন অতিরিক্ত খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে, যার বাজার দাম প্রায় ৫৫ কোটি টাকা।
সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের ভূল্লি বাঁধ এলাকার বাসিন্দা শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে এই এলাকার জমিগুলোতে পানি থাকে না। এ অবস্থায় নদী খননের ফলে শুষ্ক মৌসুমে পানি জমে থাকবে। এতে আমাদের বিভিন্ন খাদ্যশস্য ফলানোর ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’
একই এলাকার স্কুলশিক্ষক হারিস উদ্দিন বলেন, ‘আগে এই নদীতে বেশির ভাগ সময় কোনো পানি থাকত না। এখন নদী খননে বারো মাস পানি থাকবে। এতে আমিষের চাহিদা যেমন পূরণ হবে, তেমনি নদীর পানি নিয়ে আমরা বিভিন্ন ফসল চাষ করতে পারব।’
স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তা আলী হোসেন বলেন, ‘শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি না থাকায় কৃষকদের শীতকালীন ও রবি ফসল চাষাবাদ করতে শ্যালোমেশিনের সেচের ওপর নির্ভর করতে হয়। এখন নদীটি খননের ফলে সারা বছর পানির প্রবাহ থাকবে। শীতকালীন ও রবি মৌসুমে কৃষকেরা স্বল্প খরচে সেচ সুবিধা পাবেন। নদী ফিরে পাবে প্রাণ।’
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘নদী খননের কাজ শেষ হলে এলাকার কৃষকেরা ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবহার করে সহজে তিনটি ফসল আবাদ করতে পারবেন একদম কম খরচে। প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ভূ-উপরিস্থ পানি ব্যবহারের ফলে একদিকে যেমন ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমবে, তেমনি সেচের জন্য অতিরিক্ত জ্বালানির প্রয়োজন পড়বে না।। অন্যদিকে নদীতে মৎস্য চাষ বৃদ্ধি ও জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় এ প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪