মো. রনি মিয়াজী,তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়)
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়াসহ রংপুর জেলার উত্তর অংশ থেকে দেখা যাচ্ছে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। মেঘমুক্ত হেমন্তের নীল আকাশের পটভূমিতে দেখা মিলছে হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম ও পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম এ পর্বতশৃঙ্গের!
সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকেরা পঞ্চগড়ে এসে ভিড় করেন। তবে আকাশে মেঘ ও কুয়াশার কারণে শুরুতে দেখা না গেলেও সপ্তাহখানেক থেকে দেখা দিচ্ছে পর্বতচূড়াটি। আর এ দৃশ্য দেখতে প্রতিদিনই পর্যটকদের আগমন ঘটছে এ জেলায়। দেশ থেকে খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার আদর্শ জায়গা সীমান্ত নদী মহানন্দাতীরের তেঁতুলিয়া।
তেঁতুলিয়া জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, পিকনিক কর্নারসহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে দেখা যায়, পর্যটকেরা মুগ্ধ চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপ উপভোগ করছেন। কেউ এসেছেন পরিবার নিয়ে, কেউ বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে। ডাকবাংলোর সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছেন অনেকে। এ ছাড়া ছবি তুলে ও ভিডিও করে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
জানা যায়, সূর্যের আলোর কারণে কখনো সাদা, কখনো গোলাপি, কখনো লাল রং নিয়ে হাজির হয় বরফাচ্ছাদিত এই পর্বতচূড়া। এর সৌন্দর্য উপভোগ করার মোক্ষম সময় ভোর ও বিকেলবেলা। তখন পর্বতটি পোড়ামাটির রূপ নেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা ঝাপসা হয়ে এলে তখন রং হয় সাদা।
প্রতিবছর নভেম্বর মাসে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে উঁকি দিতে শুরু করেছে শৃঙ্গটি। বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আকাশ মেঘমুক্ত থাকায় অনেক পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে সেটি। এ বছর পর্যটকদের আগমনও বেশি হচ্ছে বলে জানা যায়।
শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, পঞ্চগড় থেকে সন্ধ্যায় দেখা মেলে ভারতের দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি অঞ্চল। সন্ধ্যায় তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোয় দাঁড়িয়ে উত্তরের পাহাড়ের দিকে তাকালে যেসব আলো দেখা যায়, তা শিলিগুড়ি শহরের।
তেঁতুলিয়া থেকে মাত্র দেড় শ কিলোমিটার দূরে তুষারাচ্ছাদিত শ্বেতশুভ্র হিমালয় পর্বত ও কাঞ্চনজঙ্ঘার অবস্থান। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে নেপালের দূরত্ব মাত্র ৬১ কিলোমিটার, ভুটানের দূরত্ব ৬৪, দার্জিলিংয়ের দূরত্ব ৫৮ এবং শিলিগুড়ির দূরত্ব ৮ কিলোমিটার।
কথা হয় রংপুর থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা নবদম্পতি ফিরোজ-মিথিলার সঙ্গে। তাঁরা জানান, ফেসবুক ও ইউটিউবে বিষয়টি সম্পর্কে জেনে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এসেছেন তাঁরা। তবে কুয়াশা ও মেঘের কারণে ৭ থেকে ৮ দিন দেখা পাওয়া না গেলেও গত দুই দিন তাঁরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখেছেন।
একই কথা জানান রাজশাহী থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা আবদুল্লাহ আল মামুন। ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা সাইদুর রহমান জানান, গত বছর এসে দেখা না পেলেও এবার পরিবার নিয়ে এসে দেখার সুযোগ হয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়ে অনেক খুশি লাগছে বলে জানান ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে আসা জান্নাতুল কলি।
তেঁতুলিয়া ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, সারা বছর এখানে পর্যটকদের আগমন ঘটলেও শীতের সময় সংখ্যাটা বেশি থাকে। এবারও পর্যটকেরা আসছেন। তাঁদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ, থানা-পুলিশসহ প্রশাসন তৎপর রয়েছে।
দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়াসহ রংপুর জেলার উত্তর অংশ থেকে দেখা যাচ্ছে শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘা। মেঘমুক্ত হেমন্তের নীল আকাশের পটভূমিতে দেখা মিলছে হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম ও পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম এ পর্বতশৃঙ্গের!
সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা দিলে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকেরা পঞ্চগড়ে এসে ভিড় করেন। তবে আকাশে মেঘ ও কুয়াশার কারণে শুরুতে দেখা না গেলেও সপ্তাহখানেক থেকে দেখা দিচ্ছে পর্বতচূড়াটি। আর এ দৃশ্য দেখতে প্রতিদিনই পর্যটকদের আগমন ঘটছে এ জেলায়। দেশ থেকে খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখার আদর্শ জায়গা সীমান্ত নদী মহানন্দাতীরের তেঁতুলিয়া।
তেঁতুলিয়া জেলা পরিষদ ডাকবাংলো, পিকনিক কর্নারসহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে দেখা যায়, পর্যটকেরা মুগ্ধ চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপ উপভোগ করছেন। কেউ এসেছেন পরিবার নিয়ে, কেউ বা বন্ধুবান্ধব নিয়ে। ডাকবাংলোর সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছেন অনেকে। এ ছাড়া ছবি তুলে ও ভিডিও করে ছড়িয়ে দিচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
জানা যায়, সূর্যের আলোর কারণে কখনো সাদা, কখনো গোলাপি, কখনো লাল রং নিয়ে হাজির হয় বরফাচ্ছাদিত এই পর্বতচূড়া। এর সৌন্দর্য উপভোগ করার মোক্ষম সময় ভোর ও বিকেলবেলা। তখন পর্বতটি পোড়ামাটির রূপ নেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা ঝাপসা হয়ে এলে তখন রং হয় সাদা।
প্রতিবছর নভেম্বর মাসে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা গেলেও সেপ্টেম্বরের শেষ দিক থেকে উঁকি দিতে শুরু করেছে শৃঙ্গটি। বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছর আকাশ মেঘমুক্ত থাকায় অনেক পরিষ্কার দেখা যাচ্ছে সেটি। এ বছর পর্যটকদের আগমনও বেশি হচ্ছে বলে জানা যায়।
শুধু কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়, পঞ্চগড় থেকে সন্ধ্যায় দেখা মেলে ভারতের দার্জিলিংয়ের বিভিন্ন পাহাড়ি অঞ্চল। সন্ধ্যায় তেঁতুলিয়া ডাকবাংলোয় দাঁড়িয়ে উত্তরের পাহাড়ের দিকে তাকালে যেসব আলো দেখা যায়, তা শিলিগুড়ি শহরের।
তেঁতুলিয়া থেকে মাত্র দেড় শ কিলোমিটার দূরে তুষারাচ্ছাদিত শ্বেতশুভ্র হিমালয় পর্বত ও কাঞ্চনজঙ্ঘার অবস্থান। বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর থেকে নেপালের দূরত্ব মাত্র ৬১ কিলোমিটার, ভুটানের দূরত্ব ৬৪, দার্জিলিংয়ের দূরত্ব ৫৮ এবং শিলিগুড়ির দূরত্ব ৮ কিলোমিটার।
কথা হয় রংপুর থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা নবদম্পতি ফিরোজ-মিথিলার সঙ্গে। তাঁরা জানান, ফেসবুক ও ইউটিউবে বিষয়টি সম্পর্কে জেনে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে এসেছেন তাঁরা। তবে কুয়াশা ও মেঘের কারণে ৭ থেকে ৮ দিন দেখা পাওয়া না গেলেও গত দুই দিন তাঁরা কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখেছেন।
একই কথা জানান রাজশাহী থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা আবদুল্লাহ আল মামুন। ঢাকা থেকে ঘুরতে আসা সাইদুর রহমান জানান, গত বছর এসে দেখা না পেলেও এবার পরিবার নিয়ে এসে দেখার সুযোগ হয়েছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়ে অনেক খুশি লাগছে বলে জানান ঢাকা থেকে পরিবার নিয়ে আসা জান্নাতুল কলি।
তেঁতুলিয়া ট্যুরিস্ট পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বলেন, সারা বছর এখানে পর্যটকদের আগমন ঘটলেও শীতের সময় সংখ্যাটা বেশি থাকে। এবারও পর্যটকেরা আসছেন। তাঁদের নিরাপত্তায় ট্যুরিস্ট পুলিশ, থানা-পুলিশসহ প্রশাসন তৎপর রয়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪