মো. ফরিদ রায়হান, অষ্টগ্রাম
কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা অষ্টগ্রামে সুপেয়ে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ নলকূপে পানি উঠছে না। যে সব নলকূপে পানি উঠছে সেখান থেকে পানি সংগ্রহে লম্বা সারি পড়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছরের অর্ধেক সময় পানিবেষ্টিত অষ্টগ্রাম উপজেলায় কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিচ্ছে। এ সময় ৭০-৮৫ ভাগ অগভীর নলকূপ ও বেশ কিছু গভীর নলকূপেও পানি ওঠে না। এ সময় খাবার পানি ও গৃহস্থালি কাজের পানি সংগ্রহে দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
অন্যদিকে বিনা মূল্যে বিতরণ করা প্রায় ৬৫ ভাগ গভীর নলকূপ বাড়ি মালিকেরা নিজেদের বাড়ি বা বেষ্টনী দিয়ে ব্যবহার করায় সাধারণ মানুষ খাবার পানি নিতে পারে না।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শুষ্ক মৌসুমে প্রাকৃতিক ও বোরো সেচে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার করায় সুপেয় পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। যে কারণে প্রায় ৬০ ভাগ অগভীর নলকূপে পানি উঠছে না। তবে, গভীর নলকূপের পানি না ওঠার কোনো তথ্য জানা নেই বলে দায়িত্বশীলেরা জানান।
ইটনা উপজেলা সদর ইউনিয়নের হালিমা খাতুন বলেন, কী কমু বুঝি না, সারা বছর পানিতে থাকে। ফাল্গুন-চৈত্র মাস এলে নলকূপগুলো বন্ধ হয়ে যায়। খাবার ও গোসলের পানির অভাবে অশান্তি লাগে।
অষ্টগ্রাম উপজেলার খয়েরপুর-আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের রোজিনা খাতুন বলেন, ‘পানির দেশে পানির অভাব, এটা বিশ্বাস করার মতো না। কিন্তু এটাই সত্যি। আমরা খাবার পানি ও ঘরের কাজে পানির কষ্ট করি।’
অষ্টগ্রাম সদর ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান বাবু বলেন, উপজেলার অধিকাংশ নলকূপ ও মোটরে পানি উঠছে না। এমনকি ৭০০ ফুট গভীর নলকূপেও পানি ওঠে না। খাবার পানির সমস্যা দিন দিন প্রকট হচ্ছে। আরও বেশি গভীর নলকূপ স্থাপন করতে হবে। সঙ্গে হাওরাঞ্চলের নদী, খাল পুনঃখনন করে কৃষি সেচে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার রোধ করতে হবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য সহকারী প্রকৌশলী মো. আবু জাকারিয়া বলেন, বৃষ্টিপাত কম হওয়া ও অগভীর নলকূপের মাধ্যমে সেচের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় হাওর অঞ্চলে অনেক অগভীর নলকূপে বর্তমানে পানি উঠছে না। তবে জনস্বাস্থ্যের স্থাপিত গভীর নলকূপগুলো চালু আছে এবং লোকজন এগুলো থেকে পানি সংগ্রহ করছে। হাওরাঞ্চলে গভীর নলকূপের ব্যাপক চাহিদা থাকায় আরও বেশি পরিমাণে গভীর নলকূপ বরাদ্দ প্রয়োজন।
কিশোরগঞ্জের হাওর উপজেলা অষ্টগ্রামে সুপেয়ে পানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। অধিকাংশ নলকূপে পানি উঠছে না। যে সব নলকূপে পানি উঠছে সেখান থেকে পানি সংগ্রহে লম্বা সারি পড়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বছরের অর্ধেক সময় পানিবেষ্টিত অষ্টগ্রাম উপজেলায় কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে সুপেয় পানির তীব্র সংকট দেখা দিচ্ছে। এ সময় ৭০-৮৫ ভাগ অগভীর নলকূপ ও বেশ কিছু গভীর নলকূপেও পানি ওঠে না। এ সময় খাবার পানি ও গৃহস্থালি কাজের পানি সংগ্রহে দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
অন্যদিকে বিনা মূল্যে বিতরণ করা প্রায় ৬৫ ভাগ গভীর নলকূপ বাড়ি মালিকেরা নিজেদের বাড়ি বা বেষ্টনী দিয়ে ব্যবহার করায় সাধারণ মানুষ খাবার পানি নিতে পারে না।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শুষ্ক মৌসুমে প্রাকৃতিক ও বোরো সেচে ভূগর্ভস্থ পানি ব্যবহার করায় সুপেয় পানির স্তর নিচে নেমে যাচ্ছে। যে কারণে প্রায় ৬০ ভাগ অগভীর নলকূপে পানি উঠছে না। তবে, গভীর নলকূপের পানি না ওঠার কোনো তথ্য জানা নেই বলে দায়িত্বশীলেরা জানান।
ইটনা উপজেলা সদর ইউনিয়নের হালিমা খাতুন বলেন, কী কমু বুঝি না, সারা বছর পানিতে থাকে। ফাল্গুন-চৈত্র মাস এলে নলকূপগুলো বন্ধ হয়ে যায়। খাবার ও গোসলের পানির অভাবে অশান্তি লাগে।
অষ্টগ্রাম উপজেলার খয়েরপুর-আবদুল্লাহপুর ইউনিয়নের রোজিনা খাতুন বলেন, ‘পানির দেশে পানির অভাব, এটা বিশ্বাস করার মতো না। কিন্তু এটাই সত্যি। আমরা খাবার পানি ও ঘরের কাজে পানির কষ্ট করি।’
অষ্টগ্রাম সদর ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান বাবু বলেন, উপজেলার অধিকাংশ নলকূপ ও মোটরে পানি উঠছে না। এমনকি ৭০০ ফুট গভীর নলকূপেও পানি ওঠে না। খাবার পানির সমস্যা দিন দিন প্রকট হচ্ছে। আরও বেশি গভীর নলকূপ স্থাপন করতে হবে। সঙ্গে হাওরাঞ্চলের নদী, খাল পুনঃখনন করে কৃষি সেচে ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার রোধ করতে হবে।
উপজেলা জনস্বাস্থ্য সহকারী প্রকৌশলী মো. আবু জাকারিয়া বলেন, বৃষ্টিপাত কম হওয়া ও অগভীর নলকূপের মাধ্যমে সেচের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় হাওর অঞ্চলে অনেক অগভীর নলকূপে বর্তমানে পানি উঠছে না। তবে জনস্বাস্থ্যের স্থাপিত গভীর নলকূপগুলো চালু আছে এবং লোকজন এগুলো থেকে পানি সংগ্রহ করছে। হাওরাঞ্চলে গভীর নলকূপের ব্যাপক চাহিদা থাকায় আরও বেশি পরিমাণে গভীর নলকূপ বরাদ্দ প্রয়োজন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে