যশোর প্রতিনিধি
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে গণসমাবেশ করেছে যশোর বিএনপি। গতকাল বুধবার বিকেলে সদরের টাউন হল ময়দানে সাত বছর পর এই কোনো সমাবেশ করে দলটি। গণসমাবেশ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসনের কারামুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবি জানানো হয়।
পুলিশের অনুমতি না পেলেও ভোর থেকে ময়দান দখলে নেয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা–কর্মীরা। সমাবেশে কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেন। প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘খালেদা জিয়া মেগা প্রকল্পের নামে মেগা ডাকাতি করেননি। তাঁর বিরুদ্ধে মাত্র ২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তোলা হয়েছে। কিন্তু সেই টাকাতো সোনালী ব্যাংকেই আছে। তাহলে আত্মসাৎ হলো কোথায়? সরকার সেটাকে এখন ৮ কোটি টাকা বানিয়েছে। তাঁদের মূল উদ্দেশ্য খালেদা জিয়াকে আটকে রাখা। কারণ তারা জানে খালেদা জিয়াকে বাইরে রাখলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সন্ত্রাসী, চোর-বাটপার মুক্তি পায় কিন্তু খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন না, এটা হতে পারে না। আজ দেশ জুড়ে খুন, গুম, লুণ্ঠন বেড়েছে। এটা শুধু আমাদের কথা নয়, বিশ্বব্যাপী সব মানুষই এ কথা আজ জানেন। এর ফলস্বরূপ সরকারের শীর্ষ নেতারা আজ বিদেশে যেতে পারছেন না।’
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. মুরাদ হাসানের মতো নেতারা বিদেশে যেতে পারেননি। সরকারের প্রভাবশালীরা কালো তালিকাভুক্ত হচ্ছেন। এখন তাঁরা অনেকটাই একঘরে হয়ে পড়েছেন। তাই ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য তাঁরা প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের পদলেহন করছেন।’
সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য সার্চ কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি দিয়ে তাঁরা আজ ছাগল খুঁজছে। কিন্তু আমরা নির্বাচন কমিশন তো দূরের কথা, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। তবে ঘরে বসেও থাকব না। সেই নির্বাচন আমরা প্রতিরোধ করব। দেশের মানুষ আর একদলীয় শাসন গ্রহণ করবে না।’
গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জয়ন্ত কুণ্ডু প্রমুখ।
গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি নেতা অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ, সাবিরা নাজমুন মুন্নী, যশোর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, কেন্দ্রীয় যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, বিএনপি নেতা মফিকুল হাসান তৃপ্তি। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন খোকন, গোলাম রেজা দুলু, নুরুন্নবী, মিজানুর রহমান খান প্রমুখ।
ভোর থেকে মাঠ দখল: বিএনপির জনসমাবেশ সফল করতে শীতের ভোরে মাঠ দখলে নেন দলীয় নেতা–কর্মীরা। সকাল সাড়ে ছয়টা থেকেই একে একে নেতা–কর্মীরা শহরের টাউন হল ময়দানে আসতে শুরু করেন। পরে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের নেতৃত্বে জেলার শীর্ষ নেতারা বড় মিছিল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করে। এর পর থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে আসতে শুরু করেন বিএনপির নেতা কর্মীরা।
যশোর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, ‘জনসমাবেশের জন্য আমরা পুলিশের কাছে অনুমোদন চেয়েছিলাম। এ জন্য যশোর টাউন হল ময়দান, ঈদগাহ ও উপশহর মাঠকে পছন্দ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ আমাদের জনসমাবেশ করার অনুমোদন দেয়নি। পরে শীর্ষ নেতাদের পরামর্শে আমরা ঐতিহাসিক টাউন হল ময়দানেই জনসমাবেশের আয়োজন করি।’
সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু আরও বলেন, ‘৫০ হাজার নেতা-কর্মীকে জনসমাবেশে আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল আমাদের। কিন্তু শহরের প্রবেশ পথগুলোতে পুলিশ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়। এ সময় তাঁরা আমাদের নেতা–কর্মীদের জনসমাবেশে আসতে বাঁধা দেন। তার পরও সমাবেশ শুরুর আগেই টাউন হল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।’
৭ বছর পর প্রকাশ্য সমাবেশ: যশোর জেলা বিএনপি প্রকাশ্য জনসমাবেশ করেছিল ৭ বছর আগে। দীর্ঘ এই সময় পর গতকাল বুধবার টাউন হল ময়দানে জেলা কমিটির আয়োজনে কোনো সমাবেশ হলো।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ২০১৪ সালে শহরের টাউন হল ময়দানে সর্বশেষ প্রকাশ্য ও বৃহৎ পরিসরে জনসমাবেশ করেছিল জেলা বিএনপি।
এরপর থেকে জেলার কোথাও আর জনসমাবেশের সুযোগ পায়নি দলটি। এমনকি সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে সম্ভব হয়নি তা। এ সময়ে দলটি বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করলেও তা ছিল কেবল দলীয় কার্যালয়কেন্দ্রিক এবং অভ্যন্তরীণ।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি দাবিতে গণসমাবেশ করেছে যশোর বিএনপি। গতকাল বুধবার বিকেলে সদরের টাউন হল ময়দানে সাত বছর পর এই কোনো সমাবেশ করে দলটি। গণসমাবেশ থেকে বিএনপি চেয়ারপারসনের কারামুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবি জানানো হয়।
পুলিশের অনুমতি না পেলেও ভোর থেকে ময়দান দখলে নেয় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা–কর্মীরা। সমাবেশে কয়েক হাজার মানুষ অংশ নেন। প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘খালেদা জিয়া মেগা প্রকল্পের নামে মেগা ডাকাতি করেননি। তাঁর বিরুদ্ধে মাত্র ২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তোলা হয়েছে। কিন্তু সেই টাকাতো সোনালী ব্যাংকেই আছে। তাহলে আত্মসাৎ হলো কোথায়? সরকার সেটাকে এখন ৮ কোটি টাকা বানিয়েছে। তাঁদের মূল উদ্দেশ্য খালেদা জিয়াকে আটকে রাখা। কারণ তারা জানে খালেদা জিয়াকে বাইরে রাখলে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সন্ত্রাসী, চোর-বাটপার মুক্তি পায় কিন্তু খালেদা জিয়া মুক্তি পাবেন না, এটা হতে পারে না। আজ দেশ জুড়ে খুন, গুম, লুণ্ঠন বেড়েছে। এটা শুধু আমাদের কথা নয়, বিশ্বব্যাপী সব মানুষই এ কথা আজ জানেন। এর ফলস্বরূপ সরকারের শীর্ষ নেতারা আজ বিদেশে যেতে পারছেন না।’
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি জাহাঙ্গীর কবির নানক, ডা. মুরাদ হাসানের মতো নেতারা বিদেশে যেতে পারেননি। সরকারের প্রভাবশালীরা কালো তালিকাভুক্ত হচ্ছেন। এখন তাঁরা অনেকটাই একঘরে হয়ে পড়েছেন। তাই ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য তাঁরা প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের পদলেহন করছেন।’
সাবেক মন্ত্রী মির্জা আব্বাস বলেন, ‘সরকার নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য সার্চ কমিটি গঠন করেছে। ওই কমিটি দিয়ে তাঁরা আজ ছাগল খুঁজছে। কিন্তু আমরা নির্বাচন কমিশন তো দূরের কথা, এই সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। তবে ঘরে বসেও থাকব না। সেই নির্বাচন আমরা প্রতিরোধ করব। দেশের মানুষ আর একদলীয় শাসন গ্রহণ করবে না।’
গণসমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মশিউর রহমান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জয়ন্ত কুণ্ডু প্রমুখ।
গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি নেতা অমলেন্দু দাস অপু, আবুল হোসেন আজাদ, সাবিরা নাজমুন মুন্নী, যশোর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, কেন্দ্রীয় যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, বিএনপি নেতা মফিকুল হাসান তৃপ্তি। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি নেতা দেলোয়ার হোসেন খোকন, গোলাম রেজা দুলু, নুরুন্নবী, মিজানুর রহমান খান প্রমুখ।
ভোর থেকে মাঠ দখল: বিএনপির জনসমাবেশ সফল করতে শীতের ভোরে মাঠ দখলে নেন দলীয় নেতা–কর্মীরা। সকাল সাড়ে ছয়টা থেকেই একে একে নেতা–কর্মীরা শহরের টাউন হল ময়দানে আসতে শুরু করেন। পরে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিতের নেতৃত্বে জেলার শীর্ষ নেতারা বড় মিছিল নিয়ে মাঠে প্রবেশ করে। এর পর থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিভিন্ন স্থান থেকে আসতে শুরু করেন বিএনপির নেতা কর্মীরা।
যশোর জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, ‘জনসমাবেশের জন্য আমরা পুলিশের কাছে অনুমোদন চেয়েছিলাম। এ জন্য যশোর টাউন হল ময়দান, ঈদগাহ ও উপশহর মাঠকে পছন্দ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ আমাদের জনসমাবেশ করার অনুমোদন দেয়নি। পরে শীর্ষ নেতাদের পরামর্শে আমরা ঐতিহাসিক টাউন হল ময়দানেই জনসমাবেশের আয়োজন করি।’
সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু আরও বলেন, ‘৫০ হাজার নেতা-কর্মীকে জনসমাবেশে আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল আমাদের। কিন্তু শহরের প্রবেশ পথগুলোতে পুলিশ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়। এ সময় তাঁরা আমাদের নেতা–কর্মীদের জনসমাবেশে আসতে বাঁধা দেন। তার পরও সমাবেশ শুরুর আগেই টাউন হল মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়।’
৭ বছর পর প্রকাশ্য সমাবেশ: যশোর জেলা বিএনপি প্রকাশ্য জনসমাবেশ করেছিল ৭ বছর আগে। দীর্ঘ এই সময় পর গতকাল বুধবার টাউন হল ময়দানে জেলা কমিটির আয়োজনে কোনো সমাবেশ হলো।
বিএনপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ২০১৪ সালে শহরের টাউন হল ময়দানে সর্বশেষ প্রকাশ্য ও বৃহৎ পরিসরে জনসমাবেশ করেছিল জেলা বিএনপি।
এরপর থেকে জেলার কোথাও আর জনসমাবেশের সুযোগ পায়নি দলটি। এমনকি সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে সম্ভব হয়নি তা। এ সময়ে দলটি বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করলেও তা ছিল কেবল দলীয় কার্যালয়কেন্দ্রিক এবং অভ্যন্তরীণ।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে