তামান্না তাসকীন
বাংলাদেশের নব-অভ্যুদয়ে শিক্ষার্থীসমাজের আন্দোলনের প্রতিচ্ছবি আজ বিশ্বজুড়ে প্রচণ্ড আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, এ বিষয় কারও অজানা নয়। নতুন বাংলাদেশকে কে কীভাবে দেখতে চায়, তা নিয়ে ভাবার অবকাশের আগেই বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে, বঞ্চনার করুণ ইতিহাস নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর একটার পর একটা চাপ যখন সৃষ্টি করেই চলেছে, তখন শিক্ষকসমাজে চলছে পদত্যাগের হিড়িক। সরকারি-বেসরকারি, আধা সরকারিসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই এই পদত্যাগের বিষয়টি প্রযোজ্য হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুনির্দিষ্ট দাবিদাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই যে সব পদত্যাগ হয়েছে, তা কিন্তু বলা ঠিক হবে না। পদত্যাগের নামে শিক্ষকদের অনেকেই ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হয়েছেন এবং এসব ভিডিও ফেসবুকের কল্যাণে সবার হাতে হাতে ঘুরছে।
একজন শিক্ষক হিসেবে আমার কাছে বিষয়টিকে সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিতে কোনোভাবেই জাতির জন্য কল্যাণকর মনে হয়নি। আবার ভিডিওতে এসব কাজে যে শিক্ষার্থীদের দেখেছি, তাদের কাছ থেকে জাতি কী প্রত্যাশা রাখবে জানি না, তবে আমার কাছে এ ঘটনাকে কোনো দিক থেকেই শোভনীয় মনে হয়নি। একজন শিক্ষকের কাছে অর্থের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তাঁর আত্মসম্মানবোধ। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত মানসিক শক্তি তাঁর শিক্ষকতা জীবনের অর্জন। আমার একজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বলেছিলেন—শিক্ষকতা জীবনের সার্থকতা হচ্ছে তাঁর ছাত্র-ছাত্রীদের অর্জনে।
আমরা শিক্ষকসমাজ জাতি গঠনে কাজ করব, নাকি জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধারদের কাছে অপমানিত হব, তা ঠিক করে দেওয়া দরকার। বর্তমানে অনেক শিক্ষকই ক্লাসে পাঠদান করতে কিছুটা হলেও ভয় পাচ্ছেন। এই ভয় অসম্মানিত হওয়ার ভয় ছাড়া আর কিছুই না। তবে এ কথাও ঠিক যে এই আন্দোলনে সব শিক্ষকের ভূমিকা ইতিবাচক ছিল না। আবার অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে অনিয়ম, দুর্নীতিসহ নানান ধরনের হয়রানির অভিযোগ। শিক্ষকেরাও মানুষ। তাই তাঁদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আছে তা কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে তার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত হবে, বর্তমানে এই আশা শিক্ষার্থীরা রাখতে পারে। কেননা, এই দেশ তাদের এবং এই দেশ তাদের আন্দোলনের ফসল, আত্মত্যাগের ফসল।
বাংলাদেশের শিক্ষকসমাজের অবস্থা বিশেষ করে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কতটুকু স্বাধীন, তা নিয়ে কোনো বুদ্ধিজীবীসমাজ গবেষণা করেছে কি না জানি না। তবে এই আন্দোলন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন মেলবন্ধনে আবদ্ধ করেছে, অন্যদিকে আবার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। তারই ফলাফল হলো এসব পদত্যাগ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর এই মধুর সম্পর্ক যতটুকু প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, তা সত্যিই দুঃখজনক। এর মূল কারণই হলো রাজনীতি। রাজনীতি করা দোষের কিছু নয়, কিন্তু রাজনীতিতে লেজুড়বৃত্তি করা অবশ্যই জঘন্য অপরাধ। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতির চর্চা করার নামে আসলে করা হয়েছে লেজুড়বৃত্তি। তাই এখন সময় এসেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি করা কতটুকু প্রয়োজন, তা ভেবে দেখার। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করবেন। শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে কাছে থাকবেন তিনি। তাদের ভালোমন্দ নিয়ে মতামত দেবেন, দোয়া করবেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরাও শিক্ষককে সম্মান করবে। তাঁদের কাছে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখবে। শিক্ষককে অসম্মান করে এমন কোনো কথা বা কাজ তারা করবে না।
অথচ সব হিসাব উল্টে গেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি প্রবেশের কারণে। রাজনীতি হয়ে গেছে ব্যক্তিগত উন্নতির এক স্বর্গীয় (!) সিঁড়ি, যেখানে ভালো পদ পাওয়া যায়, টক শোতে চেহারা দেখানো যায়—আমি অমুক দলের আদর্শ বহন করি, তাই আমার যোগ্যতা অন্যদের থেকে বেশি—বলে উচ্চ পদে আসীন হওয়া যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বিনা পয়সায় হলে সিট পাওয়া, দলীয় পদ পাওয়া, বাকিতে অনবরত খেয়ে যাওয়া, অর্থের বিনিময়ে হলে সিট বরাদ্দ দেওয়া, সাধারণ শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানিসহ অনেক কিছু শুধু রাজনীতি করলেই করা সম্ভব হয়েছিল। বিগত সরকারের আমলে বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে হত্যার পর এই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার জন্য সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবি করলেও কোনো ফল তো হয়ইনি, বরং শিক্ষকদের দলীয় চেহারা প্রকাশিত হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যকার সম্পর্ককে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়।
আসলে রাজনীতিকে রাজনীতির জায়গায়ই মানায়। জনগণের কল্যাণ করার কাজ যাঁরা করতে চান, তাঁদের জন্য রাজনীতি। যে রাজনীতি মানুষকে টাকার কুমির করেছে, তাকে রাজনীতি নয়, দমননীতি বলা ভালো। মন্দির-মসজিদের মতোই পবিত্র স্থান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একে পাঠদানের সঙ্গেই সম্পৃক্ত থাকতে দেওয়া উচিত। আবার ভালো রাজনীতিবিদ হতেও সুশিক্ষার প্রয়োজন। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের যোগ্য মানুষ হতে পথ দেখানোকেই আমার কাছে সবচেয়ে প্রধান কাজ হিসেবে মনে হয়। আর সেটাই করতে চাই, লেজুড়বৃত্তি করে পেশাকে কলঙ্কিত করতে চাই না।
লেখক: তামান্না তাসকীন
সহকারী অধ্যাপক, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা
বাংলাদেশের নব-অভ্যুদয়ে শিক্ষার্থীসমাজের আন্দোলনের প্রতিচ্ছবি আজ বিশ্বজুড়ে প্রচণ্ড আলোড়ন সৃষ্টি করেছে, এ বিষয় কারও অজানা নয়। নতুন বাংলাদেশকে কে কীভাবে দেখতে চায়, তা নিয়ে ভাবার অবকাশের আগেই বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠন তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে, বঞ্চনার করুণ ইতিহাস নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর একটার পর একটা চাপ যখন সৃষ্টি করেই চলেছে, তখন শিক্ষকসমাজে চলছে পদত্যাগের হিড়িক। সরকারি-বেসরকারি, আধা সরকারিসহ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই এই পদত্যাগের বিষয়টি প্রযোজ্য হয়েছে। শিক্ষার্থীদের সুনির্দিষ্ট দাবিদাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই যে সব পদত্যাগ হয়েছে, তা কিন্তু বলা ঠিক হবে না। পদত্যাগের নামে শিক্ষকদের অনেকেই ব্যক্তিগত আক্রমণের শিকার হয়েছেন এবং এসব ভিডিও ফেসবুকের কল্যাণে সবার হাতে হাতে ঘুরছে।
একজন শিক্ষক হিসেবে আমার কাছে বিষয়টিকে সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিতে কোনোভাবেই জাতির জন্য কল্যাণকর মনে হয়নি। আবার ভিডিওতে এসব কাজে যে শিক্ষার্থীদের দেখেছি, তাদের কাছ থেকে জাতি কী প্রত্যাশা রাখবে জানি না, তবে আমার কাছে এ ঘটনাকে কোনো দিক থেকেই শোভনীয় মনে হয়নি। একজন শিক্ষকের কাছে অর্থের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তাঁর আত্মসম্মানবোধ। জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত মানসিক শক্তি তাঁর শিক্ষকতা জীবনের অর্জন। আমার একজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষক বলেছিলেন—শিক্ষকতা জীবনের সার্থকতা হচ্ছে তাঁর ছাত্র-ছাত্রীদের অর্জনে।
আমরা শিক্ষকসমাজ জাতি গঠনে কাজ করব, নাকি জাতির ভবিষ্যৎ কর্ণধারদের কাছে অপমানিত হব, তা ঠিক করে দেওয়া দরকার। বর্তমানে অনেক শিক্ষকই ক্লাসে পাঠদান করতে কিছুটা হলেও ভয় পাচ্ছেন। এই ভয় অসম্মানিত হওয়ার ভয় ছাড়া আর কিছুই না। তবে এ কথাও ঠিক যে এই আন্দোলনে সব শিক্ষকের ভূমিকা ইতিবাচক ছিল না। আবার অনেকের বিরুদ্ধে রয়েছে অনিয়ম, দুর্নীতিসহ নানান ধরনের হয়রানির অভিযোগ। শিক্ষকেরাও মানুষ। তাই তাঁদের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আছে তা কর্তৃপক্ষকে জানানো হলে তার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত হবে, বর্তমানে এই আশা শিক্ষার্থীরা রাখতে পারে। কেননা, এই দেশ তাদের এবং এই দেশ তাদের আন্দোলনের ফসল, আত্মত্যাগের ফসল।
বাংলাদেশের শিক্ষকসমাজের অবস্থা বিশেষ করে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে কতটুকু স্বাধীন, তা নিয়ে কোনো বুদ্ধিজীবীসমাজ গবেষণা করেছে কি না জানি না। তবে এই আন্দোলন শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একদিকে যেমন মেলবন্ধনে আবদ্ধ করেছে, অন্যদিকে আবার মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। তারই ফলাফল হলো এসব পদত্যাগ। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর এই মধুর সম্পর্ক যতটুকু প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, তা সত্যিই দুঃখজনক। এর মূল কারণই হলো রাজনীতি। রাজনীতি করা দোষের কিছু নয়, কিন্তু রাজনীতিতে লেজুড়বৃত্তি করা অবশ্যই জঘন্য অপরাধ। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতির চর্চা করার নামে আসলে করা হয়েছে লেজুড়বৃত্তি। তাই এখন সময় এসেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি করা কতটুকু প্রয়োজন, তা ভেবে দেখার। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে পাঠদান করবেন। শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে কাছে থাকবেন তিনি। তাদের ভালোমন্দ নিয়ে মতামত দেবেন, দোয়া করবেন। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরাও শিক্ষককে সম্মান করবে। তাঁদের কাছে প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখবে। শিক্ষককে অসম্মান করে এমন কোনো কথা বা কাজ তারা করবে না।
অথচ সব হিসাব উল্টে গেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতি প্রবেশের কারণে। রাজনীতি হয়ে গেছে ব্যক্তিগত উন্নতির এক স্বর্গীয় (!) সিঁড়ি, যেখানে ভালো পদ পাওয়া যায়, টক শোতে চেহারা দেখানো যায়—আমি অমুক দলের আদর্শ বহন করি, তাই আমার যোগ্যতা অন্যদের থেকে বেশি—বলে উচ্চ পদে আসীন হওয়া যায় ইত্যাদি ইত্যাদি। আবার শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বিনা পয়সায় হলে সিট পাওয়া, দলীয় পদ পাওয়া, বাকিতে অনবরত খেয়ে যাওয়া, অর্থের বিনিময়ে হলে সিট বরাদ্দ দেওয়া, সাধারণ শিক্ষার্থীদের নানাভাবে হয়রানিসহ অনেক কিছু শুধু রাজনীতি করলেই করা সম্ভব হয়েছিল। বিগত সরকারের আমলে বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে হত্যার পর এই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার জন্য সাধারণ শিক্ষার্থীরা দাবি করলেও কোনো ফল তো হয়ইনি, বরং শিক্ষকদের দলীয় চেহারা প্রকাশিত হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যকার সম্পর্ককে প্রশ্নবিদ্ধ করে দেয়।
আসলে রাজনীতিকে রাজনীতির জায়গায়ই মানায়। জনগণের কল্যাণ করার কাজ যাঁরা করতে চান, তাঁদের জন্য রাজনীতি। যে রাজনীতি মানুষকে টাকার কুমির করেছে, তাকে রাজনীতি নয়, দমননীতি বলা ভালো। মন্দির-মসজিদের মতোই পবিত্র স্থান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একে পাঠদানের সঙ্গেই সম্পৃক্ত থাকতে দেওয়া উচিত। আবার ভালো রাজনীতিবিদ হতেও সুশিক্ষার প্রয়োজন। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের যোগ্য মানুষ হতে পথ দেখানোকেই আমার কাছে সবচেয়ে প্রধান কাজ হিসেবে মনে হয়। আর সেটাই করতে চাই, লেজুড়বৃত্তি করে পেশাকে কলঙ্কিত করতে চাই না।
লেখক: তামান্না তাসকীন
সহকারী অধ্যাপক, বিসিএস সাধারণ শিক্ষা
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে