ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হলেও ধান কাটার শ্রমিক সংকট এবং টানা বৃষ্টির কারণে ফসল ঘরে তুলতে না পারছেন না কৃষকেরা। অনেকের ধান পেকে খেতেই নষ্ট হচ্ছে। শ্রমিক পেলেও দিতে হচ্ছে চড়া মূল্য। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফলানো ফসলে খরচই উঠছে না কৃষকদের।
বোরো ধান কাটার মৌসুম পুরোদমে শুরু হলেও শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষকেরা ধান কাটতে পারছেন না। এর মধ্যে রয়েছে বৃষ্টির বাগড়া। অনেকের খেতের ধান পেকে খেতেই নষ্ট হচ্ছে। শ্রমিক পেলেও ১০ শতাংশ জমির ধান কাটতে গুনতে হচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। এরপর রয়েছে মাড়াই খরচ। এত কিছুর পরেও প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে ৫০০-৬০০ টাকায়। যার ফলে কৃষকদের উৎপাদন খরচই উঠছে না। বাধ্য হয়ে অনেকে নিজের খেত নিজেই কাটছেন।
তারাকান্দা উপজেলার বালিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রশিদ বলেন, গত বছর ভালো দাম পেয়ে এ বছর পাঁচ একর জমিতে বোরো চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। ঈদের আগে ঝড়-বৃষ্টিতে আটাশ ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন শ্রমিক সংকটের কারণে নিজের ধান নিজেই কাটছেন। প্রায় দিনই বৃষ্টি থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ১০ শতাংশ জমির ধান কাটতে শ্রমিক ১ হাজার টাকার মতো চান। তাহলে কীভাবে পোষাবে?
আরেক কৃষক হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘ধানের বাজার খুব খারাপ অবস্থা। এক মণ ধান বিক্রি করে দুই কেজি সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। এ বছর কৃষকদের খুব নাজেহাল অবস্থা। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নজরদারি প্রয়োজন। ধানের দাম বৃদ্ধি না করলে কোনোভাবেই কৃষককে রক্ষা করা যাবে না।’
বালিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর ধানের দাম বেশি পেয়ে এ বছর চাষ বেশি করেছি। এখন আমাদের এমন অবস্থা একটা শ্রমিকের মজুরি দিতে হচ্ছে ১ হাজার টাকা। এর মধ্যে একটু বৃষ্টিতে ধান ভিজলে কোনো ব্যাপারী কিনতে চায় না। সর্বোচ্চ ভালো ধানের দাম ৬০০-৭০০ টাকা। সরকার যেভাবে ধান কিনছে সেভাবে আমাদের দেওয়া সম্ভব না।’
ময়মনসিংহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মতিউজ্জামান বলেন, জেলায় এ বছর ২ লাখ ৬২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। ইতিমধ্যে ৪০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সব ধান কাটা হবে।
ময়মনসিংহে এবার বোরো ধানের বাম্পার ফলন হলেও ধান কাটার শ্রমিক সংকট এবং টানা বৃষ্টির কারণে ফসল ঘরে তুলতে না পারছেন না কৃষকেরা। অনেকের ধান পেকে খেতেই নষ্ট হচ্ছে। শ্রমিক পেলেও দিতে হচ্ছে চড়া মূল্য। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফলানো ফসলে খরচই উঠছে না কৃষকদের।
বোরো ধান কাটার মৌসুম পুরোদমে শুরু হলেও শ্রমিক সংকটের কারণে কৃষকেরা ধান কাটতে পারছেন না। এর মধ্যে রয়েছে বৃষ্টির বাগড়া। অনেকের খেতের ধান পেকে খেতেই নষ্ট হচ্ছে। শ্রমিক পেলেও ১০ শতাংশ জমির ধান কাটতে গুনতে হচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা। এরপর রয়েছে মাড়াই খরচ। এত কিছুর পরেও প্রতি মণ ধান বিক্রি করতে হচ্ছে ৫০০-৬০০ টাকায়। যার ফলে কৃষকদের উৎপাদন খরচই উঠছে না। বাধ্য হয়ে অনেকে নিজের খেত নিজেই কাটছেন।
তারাকান্দা উপজেলার বালিয়া গ্রামের কৃষক আব্দুর রশিদ বলেন, গত বছর ভালো দাম পেয়ে এ বছর পাঁচ একর জমিতে বোরো চাষ করেছেন। ফলনও ভালো হয়েছে। ঈদের আগে ঝড়-বৃষ্টিতে আটাশ ধানের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এখন শ্রমিক সংকটের কারণে নিজের ধান নিজেই কাটছেন। প্রায় দিনই বৃষ্টি থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। ১০ শতাংশ জমির ধান কাটতে শ্রমিক ১ হাজার টাকার মতো চান। তাহলে কীভাবে পোষাবে?
আরেক কৃষক হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘ধানের বাজার খুব খারাপ অবস্থা। এক মণ ধান বিক্রি করে দুই কেজি সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না। এ বছর কৃষকদের খুব নাজেহাল অবস্থা। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের নজরদারি প্রয়োজন। ধানের দাম বৃদ্ধি না করলে কোনোভাবেই কৃষককে রক্ষা করা যাবে না।’
বালিয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর ধানের দাম বেশি পেয়ে এ বছর চাষ বেশি করেছি। এখন আমাদের এমন অবস্থা একটা শ্রমিকের মজুরি দিতে হচ্ছে ১ হাজার টাকা। এর মধ্যে একটু বৃষ্টিতে ধান ভিজলে কোনো ব্যাপারী কিনতে চায় না। সর্বোচ্চ ভালো ধানের দাম ৬০০-৭০০ টাকা। সরকার যেভাবে ধান কিনছে সেভাবে আমাদের দেওয়া সম্ভব না।’
ময়মনসিংহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মতিউজ্জামান বলেন, জেলায় এ বছর ২ লাখ ৬২ হাজার ৮২৫ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে। ইতিমধ্যে ৪০ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সব ধান কাটা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে