আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় কয়েক দিন ধরে বিপর্যস্ত ছিল ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা ও শেরপুর। তবে নামতে শুরু করেছে সেই পানি। এর মধ্য দিয়ে ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। সরেজমিনে দেখা গেছে, প্লাবিত গ্রামগুলোর অধিকাংশ সড়কই ভেঙে গেছে। পচে গেছে খেতের ফসল। ভেসে গেছে খামারের মাছ। এদিকে গতকাল কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। এতে তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক শ হেক্টর জমির ফসল।
শেরপুরে বন্যায় ভেসে গেছে সাড়ে ৬ হাজার ঘরবাড়ি: বন্যায় শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্তত সাড়ে ছয় হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে হাজারো পরিবার। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মাটির ঘরে থাকা পরিবারগুলো। প্রশাসন বলছে, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করাসহ টিন ও অর্থ বরাদ্দ চেয়ে ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত সময়ের মধ্যেই সেগুলো বিতরণ করা হবে।
ঝিনাইগাতী উপজেলার ব্রিজপাড় এলাকার বাসিন্দা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ঢলে আমার তিনটা ঘর ভেঙে গেছে। আমি গরিব মানুষ। এখন কীভাবে এই ঘর ঠিক করমু, চিন্তা করে কূল পাইতাছি না।’
নালিতাবাড়ী উপজেলার খলিশাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ঢলের দিন আমার ছোট মেয়েটাকে কোনোরকমে ঘাড়ে নিয়ে ঘরের খুঁটি ধইরা গলাসমান পানিতে সারা রাত দাঁড়ায়া ছিলাম। মনে করছিলাম, নিজেও বাঁচমুনা আর মাইয়াটারেও বাঁচাতে পারমু না। চোখের সামনে ঘরের সব জিনিস ভাসায়া নিয়ে গেছে, কিচ্ছু বাঁচাইতে পারি নাই। অটো চালায়া সংসার চালাইতাম, সেইটাও নষ্ট হয়ে গেছে গা। এহন কী যে করমু, বুঝতাছি না।’
পানি ঢুকে ৩৫৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষয়ক্ষতি
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর উপজেলার ৩৫৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৪ অক্টোবর পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষণে ময়মনসিংহের তিন উপজেলায় পানিবন্দী হয়ে পড়ে দুই লক্ষাধিক মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হয় জমির আমন ধান, মাছের ঘের, রাস্তা, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা। তিন উপজেলায় পানি প্রবেশ করে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় ২৭৪ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮৩টি মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৯ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোয় পূজার বন্ধ রয়েছে। শিক্ষকেরা বলছেন, ছুটি শেষে প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করবেন। তবে এখনো পুরোপুরি পানি না কমায় ছুটি শেষ হলেও শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানে আসতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
ফুলপুর উপজেলার সঞ্চুর গ্রামের বাসিন্দা রাকিব হাসান বলেন, ‘বন্যায় কৃষক যেভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন, ঠিক একইভাবে আমাদের এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি হয়েছে। টানা ৪-৫ দিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ছিল। এই দুর্যোগে আমরা শিক্ষায়ও পিছিয়ে পড়ব।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান খান বলেন, হালুয়াঘাটে ১৬৫টি, ধোবাউড়ায় ৯০, ফুলপুরে ১৯ বিদ্যালয়সহ তিন উপজেলায় ২৭৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করে। এর মধ্যে ৬৩টি বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়। সেগুলোতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ২১ অক্টোবর স্কুল খোলা হলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি জানা যাবে। তাৎক্ষণিকভাবে স্লিপের টাকায় মেরামতকাজ শুরু হবে। পরে বরাদ্দ চাওয়া হবে।
নেত্রকোনায় ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
নেত্রকোনায় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে জনজীবন। তবে পানি নামতে থাকায় ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। পানির স্রোতে ভেঙে গেছে জেলার প্লাবিত ৫ উপজেলার অনেকগুলো ছোট-বড় সড়ক। এসব সড়কে যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এদিকে বন্যায় জেলার ২২ হাজার ৬৪১ হেক্টর জমির রোপা আমন ধান তলিয়ে যায়। এতে ২৯৩ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. নুরুজ্জামান। এ ছাড়া ১ হাজার ৭০০-এর বেশি ফিশারির মাছ বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে ক্ষতির পরিমাণ ৮ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।
পূর্বধলা উপজেলার জারিয়া এলাকার কৃষক হাফিজ মিয়া বলেন, ‘৮ একর জমির ধান পানিতে চলে গেছে। পোলাপানের পড়ালেখা ও সংসারের খরচ চালানো দায় হবে।’
নদ-নদীর পানি বেড়ে তলিয়েছে ফসলি জমি
কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকলেও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, জিঞ্জিরাম, কালোর ও ধরনী নদীর পানি বেড়েছে। এতে করে এই নদীগুলোর অববাহিকার নিম্নাঞ্চলের কয়েক শ হেক্টর ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। আরও এক দিন পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
রৌমারীর যাদুরচর ইউনিয়নের শ্রীফলগাছি গ্রামের কৃষক গাজিবর রহমান বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে আমন ধান লাগাইছিলাম। নদী দিয়া পাহাড়ি লাল পানি আইসা সব ধান তলায় গেছে।’ কাদাযুক্ত পানিতে তলিয়ে থাকায় খেতের ধান পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানান এই কৃষক।
এদিকে ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে এর নিম্নাঞ্চলের হাজারো হেক্টর ফসলি জমি ও চর ডুবে গেছে। আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে ফসল হারিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কয়েক শ কৃষক।
ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যায় কয়েক দিন ধরে বিপর্যস্ত ছিল ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা ও শেরপুর। তবে নামতে শুরু করেছে সেই পানি। এর মধ্য দিয়ে ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন। সরেজমিনে দেখা গেছে, প্লাবিত গ্রামগুলোর অধিকাংশ সড়কই ভেঙে গেছে। পচে গেছে খেতের ফসল। ভেসে গেছে খামারের মাছ। এদিকে গতকাল কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির খবর পাওয়া গেছে। এতে তলিয়ে গেছে নিম্নাঞ্চলের কয়েক শ হেক্টর জমির ফসল।
শেরপুরে বন্যায় ভেসে গেছে সাড়ে ৬ হাজার ঘরবাড়ি: বন্যায় শেরপুরের নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্তত সাড়ে ছয় হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে মাথা গোঁজার ঠাঁই হারিয়ে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে হাজারো পরিবার। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মাটির ঘরে থাকা পরিবারগুলো। প্রশাসন বলছে, ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করাসহ টিন ও অর্থ বরাদ্দ চেয়ে ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বরাদ্দ পেলে দ্রুত সময়ের মধ্যেই সেগুলো বিতরণ করা হবে।
ঝিনাইগাতী উপজেলার ব্রিজপাড় এলাকার বাসিন্দা রাশেদা বেগম বলেন, ‘ঢলে আমার তিনটা ঘর ভেঙে গেছে। আমি গরিব মানুষ। এখন কীভাবে এই ঘর ঠিক করমু, চিন্তা করে কূল পাইতাছি না।’
নালিতাবাড়ী উপজেলার খলিশাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ঢলের দিন আমার ছোট মেয়েটাকে কোনোরকমে ঘাড়ে নিয়ে ঘরের খুঁটি ধইরা গলাসমান পানিতে সারা রাত দাঁড়ায়া ছিলাম। মনে করছিলাম, নিজেও বাঁচমুনা আর মাইয়াটারেও বাঁচাতে পারমু না। চোখের সামনে ঘরের সব জিনিস ভাসায়া নিয়ে গেছে, কিচ্ছু বাঁচাইতে পারি নাই। অটো চালায়া সংসার চালাইতাম, সেইটাও নষ্ট হয়ে গেছে গা। এহন কী যে করমু, বুঝতাছি না।’
পানি ঢুকে ৩৫৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্ষয়ক্ষতি
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া ও ফুলপুর উপজেলার ৩৫৭ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৪ অক্টোবর পাহাড়ি ঢল ও টানা বর্ষণে ময়মনসিংহের তিন উপজেলায় পানিবন্দী হয়ে পড়ে দুই লক্ষাধিক মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হয় জমির আমন ধান, মাছের ঘের, রাস্তা, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা। তিন উপজেলায় পানি প্রবেশ করে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয় ২৭৪ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮৩টি মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ৯ অক্টোবর থেকে ১৭ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠাগুলোয় পূজার বন্ধ রয়েছে। শিক্ষকেরা বলছেন, ছুটি শেষে প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করবেন। তবে এখনো পুরোপুরি পানি না কমায় ছুটি শেষ হলেও শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানে আসতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
ফুলপুর উপজেলার সঞ্চুর গ্রামের বাসিন্দা রাকিব হাসান বলেন, ‘বন্যায় কৃষক যেভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন, ঠিক একইভাবে আমাদের এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষতি হয়েছে। টানা ৪-৫ দিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ছিল। এই দুর্যোগে আমরা শিক্ষায়ও পিছিয়ে পড়ব।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান খান বলেন, হালুয়াঘাটে ১৬৫টি, ধোবাউড়ায় ৯০, ফুলপুরে ১৯ বিদ্যালয়সহ তিন উপজেলায় ২৭৪টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পানি প্রবেশ করে। এর মধ্যে ৬৩টি বিদ্যালয়ে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়। সেগুলোতে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ২১ অক্টোবর স্কুল খোলা হলে ক্ষয়ক্ষতির বিষয়টি জানা যাবে। তাৎক্ষণিকভাবে স্লিপের টাকায় মেরামতকাজ শুরু হবে। পরে বরাদ্দ চাওয়া হবে।
নেত্রকোনায় ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
নেত্রকোনায় ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে জনজীবন। তবে পানি নামতে থাকায় ভেসে উঠছে ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন। পানির স্রোতে ভেঙে গেছে জেলার প্লাবিত ৫ উপজেলার অনেকগুলো ছোট-বড় সড়ক। এসব সড়কে যান চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এদিকে বন্যায় জেলার ২২ হাজার ৬৪১ হেক্টর জমির রোপা আমন ধান তলিয়ে যায়। এতে ২৯৩ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান জেলা কৃষি সম্প্রসারণ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. নুরুজ্জামান। এ ছাড়া ১ হাজার ৭০০-এর বেশি ফিশারির মাছ বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে ক্ষতির পরিমাণ ৮ কোটি টাকা বলে জানিয়েছে মৎস্য বিভাগ।
পূর্বধলা উপজেলার জারিয়া এলাকার কৃষক হাফিজ মিয়া বলেন, ‘৮ একর জমির ধান পানিতে চলে গেছে। পোলাপানের পড়ালেখা ও সংসারের খরচ চালানো দায় হবে।’
নদ-নদীর পানি বেড়ে তলিয়েছে ফসলি জমি
কয়েক দিন ধরে ভারী বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকলেও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, জিঞ্জিরাম, কালোর ও ধরনী নদীর পানি বেড়েছে। এতে করে এই নদীগুলোর অববাহিকার নিম্নাঞ্চলের কয়েক শ হেক্টর ফসলি জমি তলিয়ে গেছে। আরও এক দিন পানি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।
রৌমারীর যাদুরচর ইউনিয়নের শ্রীফলগাছি গ্রামের কৃষক গাজিবর রহমান বলেন, ‘দুই বিঘা জমিতে আমন ধান লাগাইছিলাম। নদী দিয়া পাহাড়ি লাল পানি আইসা সব ধান তলায় গেছে।’ কাদাযুক্ত পানিতে তলিয়ে থাকায় খেতের ধান পুরোপুরি নষ্ট হয়ে গেছে বলে জানান এই কৃষক।
এদিকে ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়ে এর নিম্নাঞ্চলের হাজারো হেক্টর ফসলি জমি ও চর ডুবে গেছে। আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে ফসল হারিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কয়েক শ কৃষক।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে