আয়নাল হোসেন, ঢাকা
‘গরিব মানুষ। দুটো ডাল-ভাত খেয়ে দিন কেটে যায়’—কুশলাদি জানতে চাইলে এমন উত্তর প্রায় শোনা যায় গ্রামবাংলায়। কিন্তু এখন বাজারের যে পরিস্থিতি, তাতে ‘ডাল-ভাতে’ দিন কাটানোরও জো নেই। চাল, ডাল, সবজি থেকে শুরু করে সবকিছুর দামই নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে।
শীতকালে বাজারে নানা সবজি পাওয়া যায়। তাই ডালের ওপর চাপ কম থাকে। কিন্তু এ বছর শীতেও ডালের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত এক থেকে দেড় সপ্তাহের ব্যবধানে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
রাজধানীর খুচরা বাজারে কয়েক দিন আগেও প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল ১১০ টাকা বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে তা ১২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি মোটা দানার (বোল্ডার) মসুর ডাল আগে ৮৩-৮৫ টাকায় কিনতে পাওয়া গেলেও বর্তমানে তা ৯০-৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি উন্নতমানের বুটের ডালের দাম ছিল ৮০-৮২ টাকা। বর্তমানে তা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে দাম চড়া থাকায় খুচরা বাজারেও দাম বাড়ছে বলে জানিয়েছেন রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মুদি ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘পাইকারি বাজার থেকে এক সপ্তাহ আগে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা দেশি মসুর ডাল ৪ হাজার ৬৫০ টাকায় কিনেছিলাম। গত শনিবার তা ৫ হাজার ২০০ টাকায় কিনতে হয়েছে।’
যেভাবে দাম বাড়ছে, তাতে ডাল-ভাত এখন গরিবের খাবার নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ডালের দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা কর্তৃপক্ষ অনুধাবন করতে পারছে না। এটা একটি অশনিসংকেত। ডাল এখন আর গরিবের নয়, মধ্যবিত্তের খাবারে পরিণত হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে ২৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ। মাঝারি মানের ডালে ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে মুগ ডালে দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে বছরে মসুর ডালের আনুমানিক চাহিদা ৫ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে দেশে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৬৬ হাজার মেট্রিক টন। গত মার্চ পর্যন্ত আমদানি হয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার মেট্রিক টন।
বর্তমানে সিটি গ্রুপ, এসিআই, পুষ্টি, বসুন্ধরা গ্রুপ, হেলথকেয়ার, ইটিজি, টি কে গ্রুপ ও ইসমাইল গ্রুপসহ বিভিন্ন কোম্পানি ডাল আমদানি করছে। ডালের দামের ঊর্ধ্বগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় ডালের দাম বেড়েছে।
‘গরিব মানুষ। দুটো ডাল-ভাত খেয়ে দিন কেটে যায়’—কুশলাদি জানতে চাইলে এমন উত্তর প্রায় শোনা যায় গ্রামবাংলায়। কিন্তু এখন বাজারের যে পরিস্থিতি, তাতে ‘ডাল-ভাতে’ দিন কাটানোরও জো নেই। চাল, ডাল, সবজি থেকে শুরু করে সবকিছুর দামই নিম্ন আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে।
শীতকালে বাজারে নানা সবজি পাওয়া যায়। তাই ডালের ওপর চাপ কম থাকে। কিন্তু এ বছর শীতেও ডালের দাম বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গত এক থেকে দেড় সপ্তাহের ব্যবধানে পণ্যটির দাম কেজিপ্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
রাজধানীর খুচরা বাজারে কয়েক দিন আগেও প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল ১১০ টাকা বিক্রি হয়েছে। বর্তমানে তা ১২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি মোটা দানার (বোল্ডার) মসুর ডাল আগে ৮৩-৮৫ টাকায় কিনতে পাওয়া গেলেও বর্তমানে তা ৯০-৯৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি উন্নতমানের বুটের ডালের দাম ছিল ৮০-৮২ টাকা। বর্তমানে তা ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে দাম চড়া থাকায় খুচরা বাজারেও দাম বাড়ছে বলে জানিয়েছেন রাজধানীর বনশ্রী এলাকার মুদি ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান। তিনি বলেন, ‘পাইকারি বাজার থেকে এক সপ্তাহ আগে ৫০ কেজি ওজনের এক বস্তা দেশি মসুর ডাল ৪ হাজার ৬৫০ টাকায় কিনেছিলাম। গত শনিবার তা ৫ হাজার ২০০ টাকায় কিনতে হয়েছে।’
যেভাবে দাম বাড়ছে, তাতে ডাল-ভাত এখন গরিবের খাবার নয় বলে জানিয়েছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান। তিনি বলেন, ডালের দাম যেভাবে বাড়ছে, তাতে পরিস্থিতি কী দাঁড়াবে তা কর্তৃপক্ষ অনুধাবন করতে পারছে না। এটা একটি অশনিসংকেত। ডাল এখন আর গরিবের নয়, মধ্যবিত্তের খাবারে পরিণত হয়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। এক বছরের ব্যবধানে ২৯ দশমিক ৬৩ শতাংশ। মাঝারি মানের ডালে ১৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। এক মাসের ব্যবধানে মুগ ডালে দাম বেড়েছে ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দেশে বছরে মসুর ডালের আনুমানিক চাহিদা ৫ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে দেশে উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৬৬ হাজার মেট্রিক টন। গত মার্চ পর্যন্ত আমদানি হয়েছে ১ লাখ ৮৩ হাজার মেট্রিক টন।
বর্তমানে সিটি গ্রুপ, এসিআই, পুষ্টি, বসুন্ধরা গ্রুপ, হেলথকেয়ার, ইটিজি, টি কে গ্রুপ ও ইসমাইল গ্রুপসহ বিভিন্ন কোম্পানি ডাল আমদানি করছে। ডালের দামের ঊর্ধ্বগতি সম্পর্কে জানতে চাইলে সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় ডালের দাম বেড়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে