শচীন দেববর্মন কীভাবে গান তৈরি করতেন, শিল্পীদের সবাই তা জানতেন। তাই শিল্পীরা যখন তার কাছে গান তুলতে যাইতেন তখন কেউই জানতেন না আসলে কাকে দিয়ে শচীনকত্তা গান করাবেন।
মুম্বাইতে হেমন্ত একদিন হাসতে হাসতে বলেছিলেন, ‘যাচ্ছি শচীনদার গান তুলতে। কিন্তু কে গাইবে কেউ জানে না।’
দেখা গেল মান্না দে, তালাত মাহমুদ, মুকেশ, মোহাম্মদ রফি সবাই তাঁর গান তুলবে। যার কণ্ঠে গানটি ভালো লাগবে, তাঁকে দিয়েই সেটি করাবেন তিনি। এ ব্যাপারে কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আপস করতেন না।
মান্না দে যখন বোম্বেতে পায়ের নিচে মাটি খুঁজছিলেন, সে সময়কার একটি ঘটনা। ‘তালাশ’ ছবির গান করা হচ্ছে। সংগীত পরিচালক শচীন দেববর্মন। সেই ছবিতে ‘তেরি নেয়না তালাশ কারকে’ গানটি মান্না দেকে দিয়ে গাওয়াবেন বলে ঠিক করেছিলেন শচীনকত্তা। শচীন মান্নাকে বললেন, ‘মানা তুই গেয়ে শোনা।’
শচীনকত্তা মান্না দেকে আজীবন ‘মানা’ বলে ডেকেছেন। মিউজিক রুমে সেদিন ছবির পরিচালক উপস্থিত ছিলেন। মান্না দের সামনেই পরিচালক শচীন দেবকে বললেন, ‘মান্না দে গাইবেন নাকি? মুকেশ কি হলো?’
শচীন দেববর্মন বললেন, ‘মুকেশ এ গান গাইতে পারবে না।’
পরিচালক সোজাসুজি বললেন, ‘এমন গান কেন বানালেন, যা মুকেশ গাইতে পারবেন না?’
তখন নিজস্ব স্টাইলে হিন্দিতে উত্তর দিলেন শচীনকত্তা, যার বাংলা করলে দাঁড়ায়, তালাশ ছবি যদি এস ডি বর্মন করে, তবে এই গানের সুরটাই থাকবে, আর মানাই গাইবে। পরিচালক যদি মনে করেন সেটা ভালো হবে না, তাহলে তিনি অন্য সংগীত পরিচালক নিতে পারেন।
শচীন দেববর্মন মান্না দেকে দিয়েই এই গানটি গাইয়েছিলেন এবং এরপর কী হয়েছিল, সে কথা ইতিহাস জানে। ছবিটি যখন সিলভার জুবিলিতে পৌঁছাল, তখন সেই পরিচালক বলেছিলেন, ‘এস ডি বর্মন সাব, আপনি আমাদের দাদা। আপনি চিরদিনের দাদা।’
সূত্র: পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়, কথায় কথায় রাত হয়ে যায়, পৃষ্ঠা ৮৫
শচীন দেববর্মন কীভাবে গান তৈরি করতেন, শিল্পীদের সবাই তা জানতেন। তাই শিল্পীরা যখন তার কাছে গান তুলতে যাইতেন তখন কেউই জানতেন না আসলে কাকে দিয়ে শচীনকত্তা গান করাবেন।
মুম্বাইতে হেমন্ত একদিন হাসতে হাসতে বলেছিলেন, ‘যাচ্ছি শচীনদার গান তুলতে। কিন্তু কে গাইবে কেউ জানে না।’
দেখা গেল মান্না দে, তালাত মাহমুদ, মুকেশ, মোহাম্মদ রফি সবাই তাঁর গান তুলবে। যার কণ্ঠে গানটি ভালো লাগবে, তাঁকে দিয়েই সেটি করাবেন তিনি। এ ব্যাপারে কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আপস করতেন না।
মান্না দে যখন বোম্বেতে পায়ের নিচে মাটি খুঁজছিলেন, সে সময়কার একটি ঘটনা। ‘তালাশ’ ছবির গান করা হচ্ছে। সংগীত পরিচালক শচীন দেববর্মন। সেই ছবিতে ‘তেরি নেয়না তালাশ কারকে’ গানটি মান্না দেকে দিয়ে গাওয়াবেন বলে ঠিক করেছিলেন শচীনকত্তা। শচীন মান্নাকে বললেন, ‘মানা তুই গেয়ে শোনা।’
শচীনকত্তা মান্না দেকে আজীবন ‘মানা’ বলে ডেকেছেন। মিউজিক রুমে সেদিন ছবির পরিচালক উপস্থিত ছিলেন। মান্না দের সামনেই পরিচালক শচীন দেবকে বললেন, ‘মান্না দে গাইবেন নাকি? মুকেশ কি হলো?’
শচীন দেববর্মন বললেন, ‘মুকেশ এ গান গাইতে পারবে না।’
পরিচালক সোজাসুজি বললেন, ‘এমন গান কেন বানালেন, যা মুকেশ গাইতে পারবেন না?’
তখন নিজস্ব স্টাইলে হিন্দিতে উত্তর দিলেন শচীনকত্তা, যার বাংলা করলে দাঁড়ায়, তালাশ ছবি যদি এস ডি বর্মন করে, তবে এই গানের সুরটাই থাকবে, আর মানাই গাইবে। পরিচালক যদি মনে করেন সেটা ভালো হবে না, তাহলে তিনি অন্য সংগীত পরিচালক নিতে পারেন।
শচীন দেববর্মন মান্না দেকে দিয়েই এই গানটি গাইয়েছিলেন এবং এরপর কী হয়েছিল, সে কথা ইতিহাস জানে। ছবিটি যখন সিলভার জুবিলিতে পৌঁছাল, তখন সেই পরিচালক বলেছিলেন, ‘এস ডি বর্মন সাব, আপনি আমাদের দাদা। আপনি চিরদিনের দাদা।’
সূত্র: পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়, কথায় কথায় রাত হয়ে যায়, পৃষ্ঠা ৮৫
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে