রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রামে বৌদ্ধদের দানোত্তম কঠিন চীবর দান ২০ অক্টোবর শুরু হবে। ভারত-বাংলাদেশের মোট ৭৩টি বনবিহারে টানা এক মাস চলবে এ অনুষ্ঠান। পরিনির্বাপিত বনভান্তের শিষ্য সংঘ এই সূচি ঘোষণা করেছে।
চীবর দান অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় জমায়েত হয় রাঙামাটি শহরের রাজবন বিহারে। এ বিহারে ১১-১২ নভেম্বর চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে।
বৌদ্ধভিক্ষুরা আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথিতে বর্ষাবাস শুরু করেন। তিন মাস বর্ষাবাসের সময় ভিক্ষুরা ধর্ম চর্চা করেন। প্রবারণার মধ্য দিয়ে এ বর্ষাবাস শেষ হয়। এ দিন থেকে কঠিন চীবর দানের মধ্য দিয়ে ধর্ম প্রচারে বেরিয়ে পড়েন ভিক্ষুরা।
বৌদ্ধভিক্ষুরা আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথিতে বর্ষাবাস শুরু করেন। আশ্বিনী পূর্ণিমায় এর সমাপ্ত করেন, যা প্রবারণা পূর্ণিমা নামে পরিচিত। এ দিন থেকে কঠিন চীবর দানের মধ্যে দিয়ে ধর্ম প্রচারে বেরিয়ে পড়েন বৌদ্ধভিক্ষুরা।
তথাগত গৌতম বুদ্ধের সময়কালীন পুণ্যবতী বিশাখা চীবর (ভিক্ষুদের পরিধেয় বস্ত্র) দান করেন। সে নিয়ম অনুসরণ করে পরিনির্বাপিত বনভান্তে ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম পার্বত্য চট্টগ্রামে এ রীতি অনুসরণ করে চীবর দান প্রচলন করেন। এ থেকে তাঁর শিষ্যমণ্ডলীর বন বিহারগুলোতে কঠিন চীবর দান করা হয়।
অন্যান্য বিহারেও দুই দিন করে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে। ২০ অক্টোবর থেকে রাঙামাটির লংগদু উপজেলার প্রশান্তি অরণ্য কুটির চীবর দান হবে। একইভাবে ২১ অক্টোবর বান্দরবানের বালাঘাটার করুণাপুর বনবিহার, খাগড়াছড়ির ধর্মপুরের আর্যবন বিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির শান্তিপুর অরণ্য কুটির, চট্টগ্রামের মৈত্রী বনবিহার, রাঙামাটির বালুখালীর মরিশ্যাবিল বনবিহার ও কাউখালীর অজর অমর বনবিহার। ২২ অক্টোবর থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ির শান্তিপুর বনবিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির হারুবিল বনবিহার, রাঙামাটির জুরাছড়ির সুবলং শাখা বনবিহার।
২৩ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর রস্যাবিলি বনবিহার ও বাঘাইছড়ির মেদিনীপুর বনবিহার। ২৪ অক্টোবরে রাঙামাটির বাঘাইছড়ির নব করুণা বনবিহার ও নানিয়ারচর মৈত্রী কল্যাণ বৌদ্ধ বিহার। ২৫ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির পানছড়ির লোগাং বনবিহার। ২৬ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ির আর্য কল্যাণ বনবিহার, ভাইবোনছড়ার দেওয়ানপাড়া বনবিহার ও মহালছড়ির জ্ঞানদয় বনবিহার।
২৭ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর বৈজয়ন্ত বনবিহার, বরকলের অপর্ণাচরণ বনবিহার, সদর উপজেলার কাটাছড়ি বনবিহার ও হাজারিবাকের সাধনানন্দ বনবিহার। ২৮ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির পানছড়ির তারাবন ভাবনা কেন্দ্র, রাঙামাটির ধনপাতা বনবিহার, বাঘাইছড়ির আর্যপুর ধর্মোজ্জ্বল বনবিহার ও নানিয়ারচরে রত্নাঙ্কুর বনবিহার। ২৯ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর ত্রিরত্নাঙ্কুর বনবিহার ও সুবলংয়ে শ্রাবস্তী বনবিহার, খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে মুবাছড়ি বনবিহার ও রাঙাপানিছড়ার শান্তিগিরি বনবিহার।
৩০ অক্টোবরে রাঙামাটির নানিয়ারচরে শাসনোদয় বনবিহার। ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পুণ্যগিরি বনবিহার, রাঙামাটির নানিয়ারচরে বনশাখা চিত্তারাম বৌদ্ধ বিহার, বন্দুকভাঙার ইন্দ্রপুর শাখা বনবিহার। ১-২ নভেম্বরে রাঙামাটির কান্দেবছড়ায় মুনিরত্ন জেতবন বনবিহার, ৩ নভেম্বরে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে শাক্য সিংহ বিশুদ্ধ সাধনা বনবিহার।
৪ নভেম্বর খাগড়াছড়ি জেলার লক্ষ্মীছড়ির কুশীনগর বনবিহার, পানছড়ির দেবগিরি বনবিহার ও মহালছড়ির ত্রিশিক্ষা বনবিহার; রাঙামাটি জেলার লংগদুতে আর্যগিরি বনবিহার, ফুরমোন আন্তর্জাতিক সাধনাতীর্থ বনধ্যানকেন্দ্র, নানিয়ারচরে রাজগিরি বনবিহার, বন্দুকভাঙায় ভারবোয়াচাপ বনবিহার ও নানিয়ারচরে তক্ষশিলা বনবিহার। ৫ নভেম্বর খাগড়াছড়ির গড়গয্যাছড়ির ক্ষান্তিপুর বনকুটির, ৬ নভেম্বর রাঙামাটির বালুখালীতে জয়দ্বীপ বনবিহার ও নানিয়ারচরের চৌধুরীপাড়ায় আর্যবিমুক্তি বনবিহার।
৭ নভেম্বর রাঙামাটির তৈমিদুং বনভাবনা কুটির। ৮ নভেম্বরে রাঙামাটি জেলার পেরাছড়ায় সারনাথ বনবিহার, কাউখালীতে বিনয়াঙ্কুর বনবিহার ও বন্দুকভাঙায় খারিক্ষ্যং শাক্য বনবিহার। ৯ নভেম্বর রাঙামাটির বিলাইছড়িতে রাইখ্যং শাখা বনবিহার ও কুতুকছড়িতে জীবকল্যাণ বনবিহার। ১০ নভেম্বর রাঙামাটির পুটিখালীতে টিখালী ফল বনবিহার ও বরকলে আইমাছড়া বনবিহার। ১২ নভেম্বর রাঙামাটির নানিয়ারচরে বেনুবন অরণ্য কুটির, বাঘাইছড়িতে বনানী বনবিহার ও জুরাছড়িতে ধর্মোদয় বনবিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির শীলাচার বনবিহার।
১৩ নভেম্বর খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে মিলনপুর বন বিহার। ১৪ নভেম্বর রাঙামাটির বরকলে লুম্বিনী বনবিহার ও জুরাছড়িতে ঐক্য বনবিহার। ১৫ নভেম্বর রাঙামাটির লংগদুতে তিনটিলা বনবিহার। ১৬ নভেম্বর কক্সবাজারের মহেশখালীতে শীলরক্ষিত প্রজ্ঞা বিমুক্তি বনবিহার। ১৭-১৮ নভেম্বর খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে সারনাথ বনবিহার, রাঙামাটি জেলার বোধিপুরে বোধিপুর বনবিহার, নানিয়ারচরের বেতছড়িমুখ ধর্মোদয় বনবিহার, বরকলের বরকল শাখা বনবিহার ও কুসুমছড়ির ধর্মগিরি বনকুটির।
পার্বত্য চট্টগ্রামে বৌদ্ধদের দানোত্তম কঠিন চীবর দান ২০ অক্টোবর শুরু হবে। ভারত-বাংলাদেশের মোট ৭৩টি বনবিহারে টানা এক মাস চলবে এ অনুষ্ঠান। পরিনির্বাপিত বনভান্তের শিষ্য সংঘ এই সূচি ঘোষণা করেছে।
চীবর দান অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় জমায়েত হয় রাঙামাটি শহরের রাজবন বিহারে। এ বিহারে ১১-১২ নভেম্বর চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে।
বৌদ্ধভিক্ষুরা আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথিতে বর্ষাবাস শুরু করেন। তিন মাস বর্ষাবাসের সময় ভিক্ষুরা ধর্ম চর্চা করেন। প্রবারণার মধ্য দিয়ে এ বর্ষাবাস শেষ হয়। এ দিন থেকে কঠিন চীবর দানের মধ্য দিয়ে ধর্ম প্রচারে বেরিয়ে পড়েন ভিক্ষুরা।
বৌদ্ধভিক্ষুরা আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথিতে বর্ষাবাস শুরু করেন। আশ্বিনী পূর্ণিমায় এর সমাপ্ত করেন, যা প্রবারণা পূর্ণিমা নামে পরিচিত। এ দিন থেকে কঠিন চীবর দানের মধ্যে দিয়ে ধর্ম প্রচারে বেরিয়ে পড়েন বৌদ্ধভিক্ষুরা।
তথাগত গৌতম বুদ্ধের সময়কালীন পুণ্যবতী বিশাখা চীবর (ভিক্ষুদের পরিধেয় বস্ত্র) দান করেন। সে নিয়ম অনুসরণ করে পরিনির্বাপিত বনভান্তে ১৯৭৪ সালে সর্বপ্রথম পার্বত্য চট্টগ্রামে এ রীতি অনুসরণ করে চীবর দান প্রচলন করেন। এ থেকে তাঁর শিষ্যমণ্ডলীর বন বিহারগুলোতে কঠিন চীবর দান করা হয়।
অন্যান্য বিহারেও দুই দিন করে কঠিন চীবর দান অনুষ্ঠিত হবে। ২০ অক্টোবর থেকে রাঙামাটির লংগদু উপজেলার প্রশান্তি অরণ্য কুটির চীবর দান হবে। একইভাবে ২১ অক্টোবর বান্দরবানের বালাঘাটার করুণাপুর বনবিহার, খাগড়াছড়ির ধর্মপুরের আর্যবন বিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির শান্তিপুর অরণ্য কুটির, চট্টগ্রামের মৈত্রী বনবিহার, রাঙামাটির বালুখালীর মরিশ্যাবিল বনবিহার ও কাউখালীর অজর অমর বনবিহার। ২২ অক্টোবর থেকে রাঙামাটির বাঘাইছড়ির শান্তিপুর বনবিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির হারুবিল বনবিহার, রাঙামাটির জুরাছড়ির সুবলং শাখা বনবিহার।
২৩ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর রস্যাবিলি বনবিহার ও বাঘাইছড়ির মেদিনীপুর বনবিহার। ২৪ অক্টোবরে রাঙামাটির বাঘাইছড়ির নব করুণা বনবিহার ও নানিয়ারচর মৈত্রী কল্যাণ বৌদ্ধ বিহার। ২৫ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির পানছড়ির লোগাং বনবিহার। ২৬ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ির আর্য কল্যাণ বনবিহার, ভাইবোনছড়ার দেওয়ানপাড়া বনবিহার ও মহালছড়ির জ্ঞানদয় বনবিহার।
২৭ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর বৈজয়ন্ত বনবিহার, বরকলের অপর্ণাচরণ বনবিহার, সদর উপজেলার কাটাছড়ি বনবিহার ও হাজারিবাকের সাধনানন্দ বনবিহার। ২৮ অক্টোবরে খাগড়াছড়ির পানছড়ির তারাবন ভাবনা কেন্দ্র, রাঙামাটির ধনপাতা বনবিহার, বাঘাইছড়ির আর্যপুর ধর্মোজ্জ্বল বনবিহার ও নানিয়ারচরে রত্নাঙ্কুর বনবিহার। ২৯ অক্টোবরে রাঙামাটির কাউখালীর ত্রিরত্নাঙ্কুর বনবিহার ও সুবলংয়ে শ্রাবস্তী বনবিহার, খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে মুবাছড়ি বনবিহার ও রাঙাপানিছড়ার শান্তিগিরি বনবিহার।
৩০ অক্টোবরে রাঙামাটির নানিয়ারচরে শাসনোদয় বনবিহার। ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় পুণ্যগিরি বনবিহার, রাঙামাটির নানিয়ারচরে বনশাখা চিত্তারাম বৌদ্ধ বিহার, বন্দুকভাঙার ইন্দ্রপুর শাখা বনবিহার। ১-২ নভেম্বরে রাঙামাটির কান্দেবছড়ায় মুনিরত্ন জেতবন বনবিহার, ৩ নভেম্বরে খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে শাক্য সিংহ বিশুদ্ধ সাধনা বনবিহার।
৪ নভেম্বর খাগড়াছড়ি জেলার লক্ষ্মীছড়ির কুশীনগর বনবিহার, পানছড়ির দেবগিরি বনবিহার ও মহালছড়ির ত্রিশিক্ষা বনবিহার; রাঙামাটি জেলার লংগদুতে আর্যগিরি বনবিহার, ফুরমোন আন্তর্জাতিক সাধনাতীর্থ বনধ্যানকেন্দ্র, নানিয়ারচরে রাজগিরি বনবিহার, বন্দুকভাঙায় ভারবোয়াচাপ বনবিহার ও নানিয়ারচরে তক্ষশিলা বনবিহার। ৫ নভেম্বর খাগড়াছড়ির গড়গয্যাছড়ির ক্ষান্তিপুর বনকুটির, ৬ নভেম্বর রাঙামাটির বালুখালীতে জয়দ্বীপ বনবিহার ও নানিয়ারচরের চৌধুরীপাড়ায় আর্যবিমুক্তি বনবিহার।
৭ নভেম্বর রাঙামাটির তৈমিদুং বনভাবনা কুটির। ৮ নভেম্বরে রাঙামাটি জেলার পেরাছড়ায় সারনাথ বনবিহার, কাউখালীতে বিনয়াঙ্কুর বনবিহার ও বন্দুকভাঙায় খারিক্ষ্যং শাক্য বনবিহার। ৯ নভেম্বর রাঙামাটির বিলাইছড়িতে রাইখ্যং শাখা বনবিহার ও কুতুকছড়িতে জীবকল্যাণ বনবিহার। ১০ নভেম্বর রাঙামাটির পুটিখালীতে টিখালী ফল বনবিহার ও বরকলে আইমাছড়া বনবিহার। ১২ নভেম্বর রাঙামাটির নানিয়ারচরে বেনুবন অরণ্য কুটির, বাঘাইছড়িতে বনানী বনবিহার ও জুরাছড়িতে ধর্মোদয় বনবিহার, খাগড়াছড়ির পানছড়ির শীলাচার বনবিহার।
১৩ নভেম্বর খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে মিলনপুর বন বিহার। ১৪ নভেম্বর রাঙামাটির বরকলে লুম্বিনী বনবিহার ও জুরাছড়িতে ঐক্য বনবিহার। ১৫ নভেম্বর রাঙামাটির লংগদুতে তিনটিলা বনবিহার। ১৬ নভেম্বর কক্সবাজারের মহেশখালীতে শীলরক্ষিত প্রজ্ঞা বিমুক্তি বনবিহার। ১৭-১৮ নভেম্বর খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে সারনাথ বনবিহার, রাঙামাটি জেলার বোধিপুরে বোধিপুর বনবিহার, নানিয়ারচরের বেতছড়িমুখ ধর্মোদয় বনবিহার, বরকলের বরকল শাখা বনবিহার ও কুসুমছড়ির ধর্মগিরি বনকুটির।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৭ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১১ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১১ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১১ দিন আগে