ফুটবলারদের চুলের ছাঁট বা হেয়ারস্টাইল এখন হট ট্রেন্ডি বিষয়। ছোট, মাঝারি ও লম্বা—চুলের ছাঁট যা-ই হোক না কেন, ভক্তদের কাছে সেটাই আধুনিক আর লুফে নেওয়ার বস্তু। বিশ্বের সেরা ফুটবলাররা কেবল তাঁদের খেলার দক্ষতার জন্যই পরিচিত নন, ফ্যাশনেও কম যান না তাঁরা। বিশ্বসেরা ফুটবল তারকাদেরহেয়ারস্টাইল নিয়ে লিখেছেন মোশারফ হোসেন।
মেসি হেয়ারস্টাইল
লিওনেল মেসি
মেসি প্রায় সব ধরনের চুলের ছাঁটই দিয়েছিলেন তারকা হয়ে ওঠার পুরো সময়ে। এর মধ্যে রয়েছে কুইফ, ফ্রিঞ্জ, মুলেট ও ছোট চুলের স্টাইল। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ঘাড় পর্যন্ত লম্বা চুল রাখতেন তিনি। তবে মেসির বিখ্যাত ছাঁট হচ্ছে মুখভর্তি দাড়ির সঙ্গে কৃত্রিম সোনালি চুলের নিচে কালো রঙের চুল। মেসির এই ছাঁট সারাবিশ্বে বেশ জনপ্রিয়।
ক্লিন লুক
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর চুলের স্টাইল একেবারে নিখুঁত। তাঁর মাথার ডান দিকে একটি সিঁথি আছে। দুই পাশে ও পেছনের দিকে চুলগুলো ছোট হতে হতে ত্বকের সঙ্গে মিলে যায়। কপালের দিকে রোনালদোর চুল খুব সুন্দর আকৃতি ধারণ করে। চিরুনি দিয়ে নিখুঁতভাবে স্টাইল ফুটিয়ে তোলার জন্য শক্তিশালী পোমেড ব্যবহার করেন তিনি।
ড্রপ ফেইড কাট
নেইমার জুনিয়র
নেইমার জুনিয়র বিভিন্ন বয়সে কয়েক ধরনের চুলের ছাঁট দিয়েছেন। এর মধ্যে আছে শর্ট অ্যান্ড কার্লি, মোহক বা মাহিকান স্টাইল, আন্ডারকাটসহ আফ্রিকান স্টাইল, স্প্যাগেটি ব্লন্ড কাট, কালো চুলের ওপর ব্লন্ড হাইলাইটস, ড্রপ ফেইড ইত্যাদি। তাঁর কোঁকড়ানো আফ্রিকান চুলের সঙ্গে ড্রপ ফেইড ভালোভাবেই মানায়।
বাজ কাট
কিলিয়ান এমবাপ্পে
কিলিয়ান এমবাপ্পের পছন্দ জনপ্রিয় চুলের স্টাইল বাজ কাট। এই ছাঁটে সুন্দর লুক আনার জন্য বৈদ্যুতিক ক্লিপার ব্যবহার করা হয়। এই স্টাইলে চুলের দৈর্ঘ্য খুবই কম থাকে। যদিও বাজ কাটে সব জায়গায় চুল একই দৈর্ঘ্যের হয়। তবে চাইলে এমবাপ্পের মতো চুল ছোট হতে হতে ত্বকের সঙ্গে মিলে যাওয়া একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
হিপস্টার লুক
জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ
ইব্রাহিমোভিচের চুলের খোঁপা বিশ্বব্যাপী ‘হিপস্টার স্টাইল’ হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। পৃথিবীজুড়ে বেশির ভাগ পুরুষই এ ধরনের স্টাইল অনুসরণ করেন। এ ধরনের খোঁপার সুবিধা হলো, খেলার সময় চুলগুলো চোখের কোনো বাধা তৈরি করে না। ইব্রাহিমোভিচ কখনো কখনো তাঁর লম্বা চুলে বেণিও বাঁধেন। এ দুই স্টাইলে ইব্রাহিমোভিচকে পরিশীলিত ও সুন্দর দেখায়।
অনুকরণীয় আরও অনেকে
লম্বা চুলের বাতিস্তুতা কিংবা ঝুঁটি বাঁধা রবার্তো বেজ্জিওর চুলের ছাঁট কিছুটা আলোড়ন তুলেছিল উনিশ শ নব্বইয়ের দশকে। তবে চুলের ছাঁটের ক্ষেত্রে তখনো বিনোদনজগতের তারকারা এগিয়ে ছিলেন। নিজের চুলের ছাঁট ভক্তদের কাছে ভীষণভাবে জনপ্রিয় করতে সক্ষম হয়েছিলেন ব্রিটিশ ফুটবল তারকা ও ফ্যাশন আইকন ডেভিড বেকহ্যাম। ইংল্যান্ডের সাবেক এই মিডফিল্ডার প্রায় সব ধরনের চুলের ছাঁটই দিয়েছিলেন তাঁর উড়ন্ত সময়ে। ‘বাজ কাট’ থেকে ‘ব্রো ফ্লো’—বাদ যায়নি কোনোটিই। তবে বেকহ্যামের প্রিয় স্টাইল ‘ফেইড উইথ আ কুইফ’। এই স্টাইলে চুলের প্রান্তগুলোর সূক্ষ্ম ছাঁট বেকহ্যামের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে সুন্দরভাবে মিলে যায়। ভ্রু যুগল থেকে সোজা মাথার পেছন পর্যন্ত চুল রেখে দুই দিকে একেবারে কামিয়ে ফেলার যে মাহিকান স্টাইল, বেকহ্যাম সেই মাহিকান ছাঁটকেও জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন একসময়। জনপ্রিয় ফুটবলারদের চুলের ছাঁটসহ ফ্যাশন অনুষঙ্গ অনুকরণের ট্রেন্ড গতিশীল হয়ে উঠেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ফুটবলাররাও এতে নতুনত্ব যোগ করতে থাকেন। বিশ্বের অনেক দেশে, বিশেষ করে ছেলেদের সেলুনে ফুটবলারদের অভিনব চুলের ছাঁটের পোস্টার ঝোলানো থাকে।
সূত্র: ডব্লিউআইওএন ও অন্যান্য
ফুটবলারদের চুলের ছাঁট বা হেয়ারস্টাইল এখন হট ট্রেন্ডি বিষয়। ছোট, মাঝারি ও লম্বা—চুলের ছাঁট যা-ই হোক না কেন, ভক্তদের কাছে সেটাই আধুনিক আর লুফে নেওয়ার বস্তু। বিশ্বের সেরা ফুটবলাররা কেবল তাঁদের খেলার দক্ষতার জন্যই পরিচিত নন, ফ্যাশনেও কম যান না তাঁরা। বিশ্বসেরা ফুটবল তারকাদেরহেয়ারস্টাইল নিয়ে লিখেছেন মোশারফ হোসেন।
মেসি হেয়ারস্টাইল
লিওনেল মেসি
মেসি প্রায় সব ধরনের চুলের ছাঁটই দিয়েছিলেন তারকা হয়ে ওঠার পুরো সময়ে। এর মধ্যে রয়েছে কুইফ, ফ্রিঞ্জ, মুলেট ও ছোট চুলের স্টাইল। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে ঘাড় পর্যন্ত লম্বা চুল রাখতেন তিনি। তবে মেসির বিখ্যাত ছাঁট হচ্ছে মুখভর্তি দাড়ির সঙ্গে কৃত্রিম সোনালি চুলের নিচে কালো রঙের চুল। মেসির এই ছাঁট সারাবিশ্বে বেশ জনপ্রিয়।
ক্লিন লুক
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো
পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর চুলের স্টাইল একেবারে নিখুঁত। তাঁর মাথার ডান দিকে একটি সিঁথি আছে। দুই পাশে ও পেছনের দিকে চুলগুলো ছোট হতে হতে ত্বকের সঙ্গে মিলে যায়। কপালের দিকে রোনালদোর চুল খুব সুন্দর আকৃতি ধারণ করে। চিরুনি দিয়ে নিখুঁতভাবে স্টাইল ফুটিয়ে তোলার জন্য শক্তিশালী পোমেড ব্যবহার করেন তিনি।
ড্রপ ফেইড কাট
নেইমার জুনিয়র
নেইমার জুনিয়র বিভিন্ন বয়সে কয়েক ধরনের চুলের ছাঁট দিয়েছেন। এর মধ্যে আছে শর্ট অ্যান্ড কার্লি, মোহক বা মাহিকান স্টাইল, আন্ডারকাটসহ আফ্রিকান স্টাইল, স্প্যাগেটি ব্লন্ড কাট, কালো চুলের ওপর ব্লন্ড হাইলাইটস, ড্রপ ফেইড ইত্যাদি। তাঁর কোঁকড়ানো আফ্রিকান চুলের সঙ্গে ড্রপ ফেইড ভালোভাবেই মানায়।
বাজ কাট
কিলিয়ান এমবাপ্পে
কিলিয়ান এমবাপ্পের পছন্দ জনপ্রিয় চুলের স্টাইল বাজ কাট। এই ছাঁটে সুন্দর লুক আনার জন্য বৈদ্যুতিক ক্লিপার ব্যবহার করা হয়। এই স্টাইলে চুলের দৈর্ঘ্য খুবই কম থাকে। যদিও বাজ কাটে সব জায়গায় চুল একই দৈর্ঘ্যের হয়। তবে চাইলে এমবাপ্পের মতো চুল ছোট হতে হতে ত্বকের সঙ্গে মিলে যাওয়া একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
হিপস্টার লুক
জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচ
ইব্রাহিমোভিচের চুলের খোঁপা বিশ্বব্যাপী ‘হিপস্টার স্টাইল’ হিসেবে খ্যাতি পেয়েছে। পৃথিবীজুড়ে বেশির ভাগ পুরুষই এ ধরনের স্টাইল অনুসরণ করেন। এ ধরনের খোঁপার সুবিধা হলো, খেলার সময় চুলগুলো চোখের কোনো বাধা তৈরি করে না। ইব্রাহিমোভিচ কখনো কখনো তাঁর লম্বা চুলে বেণিও বাঁধেন। এ দুই স্টাইলে ইব্রাহিমোভিচকে পরিশীলিত ও সুন্দর দেখায়।
অনুকরণীয় আরও অনেকে
লম্বা চুলের বাতিস্তুতা কিংবা ঝুঁটি বাঁধা রবার্তো বেজ্জিওর চুলের ছাঁট কিছুটা আলোড়ন তুলেছিল উনিশ শ নব্বইয়ের দশকে। তবে চুলের ছাঁটের ক্ষেত্রে তখনো বিনোদনজগতের তারকারা এগিয়ে ছিলেন। নিজের চুলের ছাঁট ভক্তদের কাছে ভীষণভাবে জনপ্রিয় করতে সক্ষম হয়েছিলেন ব্রিটিশ ফুটবল তারকা ও ফ্যাশন আইকন ডেভিড বেকহ্যাম। ইংল্যান্ডের সাবেক এই মিডফিল্ডার প্রায় সব ধরনের চুলের ছাঁটই দিয়েছিলেন তাঁর উড়ন্ত সময়ে। ‘বাজ কাট’ থেকে ‘ব্রো ফ্লো’—বাদ যায়নি কোনোটিই। তবে বেকহ্যামের প্রিয় স্টাইল ‘ফেইড উইথ আ কুইফ’। এই স্টাইলে চুলের প্রান্তগুলোর সূক্ষ্ম ছাঁট বেকহ্যামের ব্যক্তিত্বের সঙ্গে সুন্দরভাবে মিলে যায়। ভ্রু যুগল থেকে সোজা মাথার পেছন পর্যন্ত চুল রেখে দুই দিকে একেবারে কামিয়ে ফেলার যে মাহিকান স্টাইল, বেকহ্যাম সেই মাহিকান ছাঁটকেও জনপ্রিয় করে তুলেছিলেন একসময়। জনপ্রিয় ফুটবলারদের চুলের ছাঁটসহ ফ্যাশন অনুষঙ্গ অনুকরণের ট্রেন্ড গতিশীল হয়ে উঠেছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ফুটবলাররাও এতে নতুনত্ব যোগ করতে থাকেন। বিশ্বের অনেক দেশে, বিশেষ করে ছেলেদের সেলুনে ফুটবলারদের অভিনব চুলের ছাঁটের পোস্টার ঝোলানো থাকে।
সূত্র: ডব্লিউআইওএন ও অন্যান্য
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে