সম্পাদকীয়
এ কথা সবাই জানেন, স্টিভ জবস মোটেই রসিক মানুষ ছিলেন না। ছিলেন অধৈর্য। রুক্ষ আচরণ করতেন। কিছু কর্মীর সঙ্গে তিনি বাড়াবাড়ি রকমের অসহিষ্ণু আচরণ করতেন। নিখুঁত কাজ করতে না দেখলেই তাঁর মেজাজ বিগড়ে যেত।
বড় বড় ডিগ্রি আছে, ফটফট করে কথা বলেন—এ রকম সিইওরাও তাঁর সমালোচনা থেকে রেহাই পেতেন না। এই সিইওরা নরম সুরে কথা বলেন আর তাঁর চারপাশে ঘুরে বেড়ান মেডিওকার বা তেলবাজেরা। এই সিইওরা চান, তেলবাজেরা সব সময় তাঁদের পাশে থাকুক। স্টিভ জবসের ভাষ্য, তেলবাজেরা সিইওদের চারপাশে থাকতে পারে শুধু এই কারণে যে, এই সিইওদের নিজেদের যোগ্যতায় ঘাটতি থাকে। তাই তারা সব সময় ভয়ে থাকে, যোগ্য কেউ যদি কোনো পথে উঠে আসে!
কিন্তু বদমেজাজি হয়েই এই সব মোকাবিলা করতে হবে কেন? নরম সুরে কথা বলেও তো কাজ আদায় করে নেওয়া যায়। তিরিক্ষি মেজাজ তো দরকার হয় না। স্টিভ জবস বলতেন, হয়তো যায়, কিন্তু সেটা তিনি পারবেন না। এর কারণ হলো তাঁর অতীত। তিনি শৈশবে দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়েছেন। খুবই সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছেন।
তাই জীবনের গলিঘুঁচি চেনেন। মিউ মিউ করে কথা বলা তাঁর স্বভাববিরুদ্ধ।
অ্যাপলে স্টিভ জবস যখন কাজ করতেন, তখন অনেকেই ভালো অফার পেয়েও স্টিভকে ছেড়ে যায়নি। তাতে বোঝা যায়, তাঁর বদমেজাজটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল না মানুষের কাছে। অ্যাপলের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার ছিলেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করা ডেবি কোলম্যান। তিনি একটা গুরুত্বপূর্ণ ভুল করায় অফিসভর্তি মানুষের সামনে স্টিভ তাঁকে বললেন, ‘তুমি একটা গর্দভ! একটা কাজও ঠিকমতো হয় না তোমার!’
অন্য কোনো সিইও এ কথা বললে চাকরি ছেড়ে দিতেন তিনি। কিন্তু স্টিভ এ কথা বলেছেন বলেই চাকরি ছাড়েননি; বরং মনে করেছেন, স্টিভের সঙ্গে কাজ করতে পারছি, এর চেয়ে সৌভাগ্যের আর কিছুই হতে পারে না।
সূত্র: অপ্রকাশিত স্টিভ জবস, পৃষ্ঠা ৫০-৫২
এ কথা সবাই জানেন, স্টিভ জবস মোটেই রসিক মানুষ ছিলেন না। ছিলেন অধৈর্য। রুক্ষ আচরণ করতেন। কিছু কর্মীর সঙ্গে তিনি বাড়াবাড়ি রকমের অসহিষ্ণু আচরণ করতেন। নিখুঁত কাজ করতে না দেখলেই তাঁর মেজাজ বিগড়ে যেত।
বড় বড় ডিগ্রি আছে, ফটফট করে কথা বলেন—এ রকম সিইওরাও তাঁর সমালোচনা থেকে রেহাই পেতেন না। এই সিইওরা নরম সুরে কথা বলেন আর তাঁর চারপাশে ঘুরে বেড়ান মেডিওকার বা তেলবাজেরা। এই সিইওরা চান, তেলবাজেরা সব সময় তাঁদের পাশে থাকুক। স্টিভ জবসের ভাষ্য, তেলবাজেরা সিইওদের চারপাশে থাকতে পারে শুধু এই কারণে যে, এই সিইওদের নিজেদের যোগ্যতায় ঘাটতি থাকে। তাই তারা সব সময় ভয়ে থাকে, যোগ্য কেউ যদি কোনো পথে উঠে আসে!
কিন্তু বদমেজাজি হয়েই এই সব মোকাবিলা করতে হবে কেন? নরম সুরে কথা বলেও তো কাজ আদায় করে নেওয়া যায়। তিরিক্ষি মেজাজ তো দরকার হয় না। স্টিভ জবস বলতেন, হয়তো যায়, কিন্তু সেটা তিনি পারবেন না। এর কারণ হলো তাঁর অতীত। তিনি শৈশবে দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়েছেন। খুবই সাধারণ পরিবার থেকে উঠে এসেছেন।
তাই জীবনের গলিঘুঁচি চেনেন। মিউ মিউ করে কথা বলা তাঁর স্বভাববিরুদ্ধ।
অ্যাপলে স্টিভ জবস যখন কাজ করতেন, তখন অনেকেই ভালো অফার পেয়েও স্টিভকে ছেড়ে যায়নি। তাতে বোঝা যায়, তাঁর বদমেজাজটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল না মানুষের কাছে। অ্যাপলের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার ছিলেন স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করা ডেবি কোলম্যান। তিনি একটা গুরুত্বপূর্ণ ভুল করায় অফিসভর্তি মানুষের সামনে স্টিভ তাঁকে বললেন, ‘তুমি একটা গর্দভ! একটা কাজও ঠিকমতো হয় না তোমার!’
অন্য কোনো সিইও এ কথা বললে চাকরি ছেড়ে দিতেন তিনি। কিন্তু স্টিভ এ কথা বলেছেন বলেই চাকরি ছাড়েননি; বরং মনে করেছেন, স্টিভের সঙ্গে কাজ করতে পারছি, এর চেয়ে সৌভাগ্যের আর কিছুই হতে পারে না।
সূত্র: অপ্রকাশিত স্টিভ জবস, পৃষ্ঠা ৫০-৫২
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে