ফারুক মেহেদী, ঢাকা
ভোজ্যতেলের দাম বা ডলারের সংকট না কাটতেই ধাক্কা খেল দেশের পুঁজিবাজার। টানা আট দিন ধরে সূচকের পতনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ফিরে গেছে ১১ মাস আগের অবস্থানে। ফলে বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পড়েছেন আরেক সংকটে। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রির কারণে এই ধস। তাঁদের পরামর্শ, বিনিয়োগকারীরা যেন কোনোভাবে কম দামে শেয়ার বিক্রি না করেন।
কিছুদিন ধরে পুঁজিবাজারে নিজের শেয়ারের দাম কমতে দেখে হতাশ রাজধানীর মিরপুরের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী সুলেমান সোহেল। গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)-তে সূচক ১১৫ পয়েন্ট পড়ে যাওয়ায় হাহাকার করে ওঠেন। বললেন, গত এক বছরে তাঁর কেনা কয়েকটি শেয়ারের দাম অন্তত ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ কমেছে। তাঁর পুঁজি ৪০-৪৫ শতাংশ কমে গেছে।
সোহেল বলেন, ‘একটু সাপোর্টের জন্য অন্যের দেখাদেখি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনেছিলাম। প্রথম দিকে, দাম বাড়তে থাকায় বেশ খুশিও ছিলাম। তখন আরও কিছু টাকা ধার করে বাড়তি দামে ওই সব শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়াই। কয়েক দিন পরই দেখি উল্টো চিত্র। একদিন বাড়ে তো তিন দিন কমে। এভাবে গত প্রায় এক বছরে শেয়ারগুলোর দাম কমে প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি নেমে এসেছে।’
সুলেমান সোহেলের মতো আরও কয়েকজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁরাও নিজেদের পুঁজি খুইয়ে বড় লোকসানে পড়ার আশঙ্কায় ভীত। ভালো প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনেও শেষরক্ষা হচ্ছে না তাঁদের। কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে বাজারে আস্থা ফেরানোর দাবি তাঁদের।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, নানা কথা বলে বাজার বাড়ানো হয়েছিল। এখন বিনিয়োগ করেন, এটিই সময়... ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক আশা-ভরসা দেওয়া হয়েছিল। এতে দামটা আকস্মিকই ওপরে ওঠে। সূচক সাত হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়। এখন সেটা কমে ছয় হাজার পয়েন্টের কাছে এসেছে। তিনি বলেন, বাজারে অব্যাহত দরপতন মূলত প্যানিক সেল বা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রির কারণে। বাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট হয়েছে।
ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী মনে করেন, বাজার নিয়ে মানুষকে বেশি আশা দেওয়া ঠিক নয়। বাজার উঠবে নামবে। এটা নিয়ে বেশি কিছু বলা উচিত না। বিভিন্ন ব্যাংককে দিয়ে জোর করে শেয়ার কিনিয়ে, স্ট্যাবিলাইজেশন তহবিল দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে বাজারকে স্থিতিশীল করা যায় না। বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আতঙ্কিত হয়ে যেন তাঁরা কম দামে শেয়ার না ছাড়েন। কারণ প্যানিক সেল চলতে থাকলে, বাজার আরও খারাপের দিকে যাবে। এটা চলতে পারে না।
গত ১০ মে থেকে বাজারে সূচকের পতন শুরু হয়। গতকাল পর্যন্ত টানা ৮ম কার্যদিবসেও এই পতন অব্যাহত। গতকাল ১১৫ পয়েন্ট কমে সূচক ১১ মাস আগের অবস্থানে চলে এসেছে। এ দিন লেনদেন হয়েছে ৬৮২ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, এটিও গত নয় কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এ দিন ৩৪৫টি শেয়ারের দাম কমেছে। বেড়েছে মাত্র ২১ টির দাম। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক এতটাই জেঁকে বসেছে যে ২২টি খাতের মধ্যে নয়টির শতভাগ শেয়ারের দর কমেছে।
এদিকে, বাজারে শেয়ারের অব্যাহত দরপতনে নতুন করে তারল্য বাড়াতে আরও বেশি মার্জিন ঋণ সুবিধা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। বর্তমান সংকট নিরসনে মার্জিন ঋণ সুবিধা ১ অনুপাত ১ করা হতে পারে। বিএসইসি মনে করে, এর ফলে বাজারে আরও বিনিয়োগ বাড়বে।
তবে বাস্তবতা হচ্ছে, বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে বিএসইসি নিয়মিতই নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। তবে কোনো উদ্যোগই দীর্ঘ মেয়াদে শেয়ারবাজারের দরপতনের ধারা ঠেকাতে পারছে না। দরপতন ঠেকাতে পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে। ফলে মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে ব্রোকার ডিলারের বিনিয়োগ বেড়েছে ২০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া আইসিবির বিনিয়োগ যাতে বৃদ্ধি পায়, তারা যেন বাজারকে সাপোর্ট দিতে পারে, সেই জন্য ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজারের বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ অনবরত বাড়ছে। বোনাস শেয়ার থেকে বাড়ছে, আইপিও থেকে বাড়ছে, বিদেশিদের বিক্রি করা শেয়ার থেকে বাড়ছে। কিন্তু চাহিদা অত শক্তিশালী না। সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমে যাচ্ছে। তা ছাড়া গত দুই সপ্তাহে অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। টানা দরপতন ঠেকাতে মার্জিন ঋণ কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে কিনা–জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০১০ সালে বাজার যে ধস হয়েছিল সেটা মার্জিন ঋণের ব্যাপক ব্যবহারের কারণেই হয়েছে। বাজারে এখন ডে টু ডে ট্রেডিং করে লাভ হবে না। লাভ পেতে হলে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগে যেতে হবে।
ভোজ্যতেলের দাম বা ডলারের সংকট না কাটতেই ধাক্কা খেল দেশের পুঁজিবাজার। টানা আট দিন ধরে সূচকের পতনে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ফিরে গেছে ১১ মাস আগের অবস্থানে। ফলে বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পড়েছেন আরেক সংকটে। যদিও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রির কারণে এই ধস। তাঁদের পরামর্শ, বিনিয়োগকারীরা যেন কোনোভাবে কম দামে শেয়ার বিক্রি না করেন।
কিছুদিন ধরে পুঁজিবাজারে নিজের শেয়ারের দাম কমতে দেখে হতাশ রাজধানীর মিরপুরের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী সুলেমান সোহেল। গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)-তে সূচক ১১৫ পয়েন্ট পড়ে যাওয়ায় হাহাকার করে ওঠেন। বললেন, গত এক বছরে তাঁর কেনা কয়েকটি শেয়ারের দাম অন্তত ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশ কমেছে। তাঁর পুঁজি ৪০-৪৫ শতাংশ কমে গেছে।
সোহেল বলেন, ‘একটু সাপোর্টের জন্য অন্যের দেখাদেখি কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনেছিলাম। প্রথম দিকে, দাম বাড়তে থাকায় বেশ খুশিও ছিলাম। তখন আরও কিছু টাকা ধার করে বাড়তি দামে ওই সব শেয়ারে বিনিয়োগ বাড়াই। কয়েক দিন পরই দেখি উল্টো চিত্র। একদিন বাড়ে তো তিন দিন কমে। এভাবে গত প্রায় এক বছরে শেয়ারগুলোর দাম কমে প্রায় অর্ধেকের কাছাকাছি নেমে এসেছে।’
সুলেমান সোহেলের মতো আরও কয়েকজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর সঙ্গে কথা হয়। তাঁরাও নিজেদের পুঁজি খুইয়ে বড় লোকসানে পড়ার আশঙ্কায় ভীত। ভালো প্রতিষ্ঠানের শেয়ার কিনেও শেষরক্ষা হচ্ছে না তাঁদের। কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে বাজারে আস্থা ফেরানোর দাবি তাঁদের।
এ ব্যাপারে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান ড. ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী বলেন, নানা কথা বলে বাজার বাড়ানো হয়েছিল। এখন বিনিয়োগ করেন, এটিই সময়... ইত্যাদি ইত্যাদি। অনেক আশা-ভরসা দেওয়া হয়েছিল। এতে দামটা আকস্মিকই ওপরে ওঠে। সূচক সাত হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়। এখন সেটা কমে ছয় হাজার পয়েন্টের কাছে এসেছে। তিনি বলেন, বাজারে অব্যাহত দরপতন মূলত প্যানিক সেল বা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রির কারণে। বাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের আস্থা নষ্ট হয়েছে।
ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী মনে করেন, বাজার নিয়ে মানুষকে বেশি আশা দেওয়া ঠিক নয়। বাজার উঠবে নামবে। এটা নিয়ে বেশি কিছু বলা উচিত না। বিভিন্ন ব্যাংককে দিয়ে জোর করে শেয়ার কিনিয়ে, স্ট্যাবিলাইজেশন তহবিল দিয়ে দীর্ঘ মেয়াদে বাজারকে স্থিতিশীল করা যায় না। বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আতঙ্কিত হয়ে যেন তাঁরা কম দামে শেয়ার না ছাড়েন। কারণ প্যানিক সেল চলতে থাকলে, বাজার আরও খারাপের দিকে যাবে। এটা চলতে পারে না।
গত ১০ মে থেকে বাজারে সূচকের পতন শুরু হয়। গতকাল পর্যন্ত টানা ৮ম কার্যদিবসেও এই পতন অব্যাহত। গতকাল ১১৫ পয়েন্ট কমে সূচক ১১ মাস আগের অবস্থানে চলে এসেছে। এ দিন লেনদেন হয়েছে ৬৮২ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, এটিও গত নয় কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন। এ দিন ৩৪৫টি শেয়ারের দাম কমেছে। বেড়েছে মাত্র ২১ টির দাম। বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক এতটাই জেঁকে বসেছে যে ২২টি খাতের মধ্যে নয়টির শতভাগ শেয়ারের দর কমেছে।
এদিকে, বাজারে শেয়ারের অব্যাহত দরপতনে নতুন করে তারল্য বাড়াতে আরও বেশি মার্জিন ঋণ সুবিধা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। বর্তমান সংকট নিরসনে মার্জিন ঋণ সুবিধা ১ অনুপাত ১ করা হতে পারে। বিএসইসি মনে করে, এর ফলে বাজারে আরও বিনিয়োগ বাড়বে।
তবে বাস্তবতা হচ্ছে, বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে বিএসইসি নিয়মিতই নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। তবে কোনো উদ্যোগই দীর্ঘ মেয়াদে শেয়ারবাজারের দরপতনের ধারা ঠেকাতে পারছে না। দরপতন ঠেকাতে পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ অব্যাহত রেখেছে। ফলে মার্চ মাসের তুলনায় এপ্রিল মাসে ব্রোকার ডিলারের বিনিয়োগ বেড়েছে ২০০ কোটি টাকা। এ ছাড়া আইসিবির বিনিয়োগ যাতে বৃদ্ধি পায়, তারা যেন বাজারকে সাপোর্ট দিতে পারে, সেই জন্য ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়।
এ ব্যাপারে পুঁজিবাজারের বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ অনবরত বাড়ছে। বোনাস শেয়ার থেকে বাড়ছে, আইপিও থেকে বাড়ছে, বিদেশিদের বিক্রি করা শেয়ার থেকে বাড়ছে। কিন্তু চাহিদা অত শক্তিশালী না। সরবরাহ বেশি হওয়ায় দাম কমে যাচ্ছে। তা ছাড়া গত দুই সপ্তাহে অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন। টানা দরপতন ঠেকাতে মার্জিন ঋণ কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে কিনা–জানতে চাইলে তিনি বলেন, ২০১০ সালে বাজার যে ধস হয়েছিল সেটা মার্জিন ঋণের ব্যাপক ব্যবহারের কারণেই হয়েছে। বাজারে এখন ডে টু ডে ট্রেডিং করে লাভ হবে না। লাভ পেতে হলে লম্বা সময়ের জন্য বিনিয়োগে যেতে হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে