সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে পাঁচ লাখেরও বেশি শিশুকে খাওয়ানো হচ্ছে ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল। গতকাল শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে সিলেট সিটি করপোরেশন এবং জেলার বিভিন্ন স্থানে শিশুদের ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এ ক্যাম্পেইনে সিলেট জেলা ও মহানগর মিলিয়ে ৫ লাখেরও বেশি শিশু ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাচ্ছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এই ক্যাম্পেইন।
গতকাল শনিবার সকালে নগরীর ধোপাদিঘীরপাড়ে নগর মাতৃসদনে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। এ সময় সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সিসিকের স্বাস্থ্য শাখা থেকে জানা গেছে, মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে ৬১ হাজার ৮২৭ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৬ হাজার ৩৯৬ জন। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশু আছে ৫৫ হাজার ৪৩১ জন। মোট শিশুর মধ্যে প্রতিবন্ধী ১১৩ জনকে ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, ২৪৭টি কেন্দ্রে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এর মধ্যে ইপিআই টিকাদানকেন্দ্র ১২২টি, নিয়মিত কেন্দ্র ২০টি, অস্থায়ী কেন্দ্র ৮২টি এবং অতিরিক্ত কেন্দ্র আছে ২৩টি। এসব কেন্দ্রে ৫৪ জন সুপারভাইজারের অধীনে ৪৯৪ জন স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, এ বছর কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন, প্রস্তুতি ও ক্যাম্পেইন সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যক্রম যথাযথভাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, সিলেট জেলায় ৫০ হাজার ৫৪১ জন ও প্রতিবন্ধী ১২৭ জন ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল ক্যাপসুল এবং ৪ লাখ ১৫ হাজার ৬০৯ জন ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের জন্য লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
সিলেটে পাঁচ লাখেরও বেশি শিশুকে খাওয়ানো হচ্ছে ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল। গতকাল শনিবার থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
গতকাল শনিবার সকাল থেকে সিলেট সিটি করপোরেশন এবং জেলার বিভিন্ন স্থানে শিশুদের ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এ ক্যাম্পেইনে সিলেট জেলা ও মহানগর মিলিয়ে ৫ লাখেরও বেশি শিশু ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাচ্ছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে এই ক্যাম্পেইন।
গতকাল শনিবার সকালে নগরীর ধোপাদিঘীরপাড়ে নগর মাতৃসদনে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। এ সময় সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
সিসিকের স্বাস্থ্য শাখা থেকে জানা গেছে, মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে ৬১ হাজার ৮২৭ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ৬ হাজার ৩৯৬ জন। ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশু আছে ৫৫ হাজার ৪৩১ জন। মোট শিশুর মধ্যে প্রতিবন্ধী ১১৩ জনকে ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
সিসিকের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম জানান, ২৪৭টি কেন্দ্রে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এর মধ্যে ইপিআই টিকাদানকেন্দ্র ১২২টি, নিয়মিত কেন্দ্র ২০টি, অস্থায়ী কেন্দ্র ৮২টি এবং অতিরিক্ত কেন্দ্র আছে ২৩টি। এসব কেন্দ্রে ৫৪ জন সুপারভাইজারের অধীনে ৪৯৪ জন স্বেচ্ছাসেবক কাজ করছেন।
সিলেটের সিভিল সার্জন ডা. প্রেমানন্দ মণ্ডল বলেন, এ বছর কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন, প্রস্তুতি ও ক্যাম্পেইন সংক্রান্ত অন্যান্য কার্যক্রম যথাযথভাবে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
তিনি জানান, সিলেট জেলায় ৫০ হাজার ৫৪১ জন ও প্রতিবন্ধী ১২৭ জন ৬-১১ মাস বয়সী শিশুদের নীল ক্যাপসুল এবং ৪ লাখ ১৫ হাজার ৬০৯ জন ১২-৫৯ মাস বয়সী শিশুদের জন্য লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে