নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। প্রিয়জনদের নিয়ে ঈদ আনন্দঘন করে তুলতে অনেকেই ইতিমধ্যে গন্তব্যে যাওয়া শুরু করেছে। চাকরি বা ব্যবসার কারণে যারা এখনো যেতে পারেননি, তাঁদের হাতে আরও দুই দিন সময় রয়েছে। এ কারণে চট্টগ্রাম শহরও খালি হয়ে যাচ্ছে।
তবে ট্রেনে ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন পথে যেখানে মানুষের উপচেপড়া ভিড়, সেখানে চট্টগ্রামে এখনো চিত্রটি উল্টো। কয়েকটি ট্রেন ছাড়া চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে বিভিন্ন আন্তনগর ট্রেনের চাপ ছিল সহনীয়। তবে বাসের ভোগান্তি ছিল বেশি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়েও বাস না পাওয়া ও ভাড়া বাড়তি নেওয়ার অভিযোগ আছে যাত্রীদের।
গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত পাঁচটি আন্তনগর ও তিনটি লোকাল ট্রেন ছেড়ে গেছে। সকালের সুবর্ণ, বিজয়, পাহাড়িকা ও মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনের ভিড় ছিল তুলনামূলক কম। তবে বিকেলের মহানগর গোধূলি ও চাঁদপুর স্পেশাল ট্রেন এবং ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস ট্রেনের ভিড় এসব ট্রেনের চেয়ে বেশি।
চট্টগ্রাম রেলওয়ের স্টেশনের ব্যবস্থাপক রতন কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিটি ট্রেন কঠোরভাবে নজরদারি করা হচ্ছে। সকালের ট্রেনগুলোতে ভিড় কম থাকলেও বিকেলের পরের ট্রেনগুলোতে ভিড় বেশি থাকছে। যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি তদারকি করা হচ্ছে। কালোবাজারি রোধে সিসিটিভি ফুটেজ মনিটরিং করা হচ্ছে।
কোনো ট্রেনেই ছাদে ভ্রমণ করতে দেয়নি রেলওয়ের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। একদিকে জীবনের জন্য হুমকি, অন্যদিকে রেলওয়ের আইনে ছাদে ভ্রমণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ। সেসব বিষয় মাথায় রেখে ছাদে ভ্রমণ কঠোরভাবে নিষেধ করা হচ্ছে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের আরএনবির কমান্ড্যান্ট শফিকুল ইসলাম মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাদে কোনোভাবেই ভ্রমণ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে যাত্রীর চাপ বাড়লে বিষয়টি মনিটরিং করতে কষ্ট হবে। তবুও আমরা চেষ্টা করছি, যাত্রীদের বুঝিয়ে ভেতরে ভ্রমণ করানোর। কারণ এখনো যেসব ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে, ওই সব ট্রেনের ভেতরে মোটামুটি যাত্রীর চাপ কম থাকছে।’
এদিকে চট্টগ্রাম থেকে দূরপাল্লার বিভিন্ন বাসের বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ করছেন যাত্রীরা। বিশেষ করে লোকাল বাসগুলো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এ বিষয়ে প্রশাসনেরও তেমন নজরদারি নেই। নতুন চান্দগাঁও থানা, কর্ণফুলীর নতুন ব্রিজ ঘুরে প্রশাসনের কাউকে নজরদারি করতে দেখা যায়নি।
নতুন ব্রিজে তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়েও স্পেশাল সার্ভিসের বাসের কোনো টিকিট পাননি আবদুল কাইয়ুম। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে চকরিয়া যাচ্ছিলেন তিনি। বাধ্য হয়ে লোকাল বাসে যেতে হচ্ছিল তাঁকে। ২২০ টাকার ভাড়া ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দাবি করছে লোকাল বাসগুলো।আবদুল কাইয়ুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতি বছর একই অবস্থা। বাড়তি ভাড়ার সঙ্গে ভোগান্তি। প্রশাসনের কঠোর নজরদারি থাকলে এগুলো হতো না।
এদিকে ঈদ করতে মানুষ শহর ছেড়ে যাওয়ায় নগরও আস্তে আস্তে খালি হয়ে যাচ্ছে। অনেকে শেষ মুহূর্তের শপিং সেরে নিচ্ছেন। আগামী সোমবার ঈদ হতে পারে, সে জন্য আজ শনিবার ও আগামীকাল রোববার বেশির ভাগ মানুষ শহর ছেড়ে যাবেন।
ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। প্রিয়জনদের নিয়ে ঈদ আনন্দঘন করে তুলতে অনেকেই ইতিমধ্যে গন্তব্যে যাওয়া শুরু করেছে। চাকরি বা ব্যবসার কারণে যারা এখনো যেতে পারেননি, তাঁদের হাতে আরও দুই দিন সময় রয়েছে। এ কারণে চট্টগ্রাম শহরও খালি হয়ে যাচ্ছে।
তবে ট্রেনে ঢাকা থেকে দেশের বিভিন্ন পথে যেখানে মানুষের উপচেপড়া ভিড়, সেখানে চট্টগ্রামে এখনো চিত্রটি উল্টো। কয়েকটি ট্রেন ছাড়া চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে বিভিন্ন আন্তনগর ট্রেনের চাপ ছিল সহনীয়। তবে বাসের ভোগান্তি ছিল বেশি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়েও বাস না পাওয়া ও ভাড়া বাড়তি নেওয়ার অভিযোগ আছে যাত্রীদের।
গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম স্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৭টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত পাঁচটি আন্তনগর ও তিনটি লোকাল ট্রেন ছেড়ে গেছে। সকালের সুবর্ণ, বিজয়, পাহাড়িকা ও মহানগর এক্সপ্রেস ট্রেনের ভিড় ছিল তুলনামূলক কম। তবে বিকেলের মহানগর গোধূলি ও চাঁদপুর স্পেশাল ট্রেন এবং ময়মনসিংহ এক্সপ্রেস ট্রেনের ভিড় এসব ট্রেনের চেয়ে বেশি।
চট্টগ্রাম রেলওয়ের স্টেশনের ব্যবস্থাপক রতন কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিটি ট্রেন কঠোরভাবে নজরদারি করা হচ্ছে। সকালের ট্রেনগুলোতে ভিড় কম থাকলেও বিকেলের পরের ট্রেনগুলোতে ভিড় বেশি থাকছে। যাত্রীসেবা নিশ্চিত করতে সরাসরি তদারকি করা হচ্ছে। কালোবাজারি রোধে সিসিটিভি ফুটেজ মনিটরিং করা হচ্ছে।
কোনো ট্রেনেই ছাদে ভ্রমণ করতে দেয়নি রেলওয়ের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। একদিকে জীবনের জন্য হুমকি, অন্যদিকে রেলওয়ের আইনে ছাদে ভ্রমণ করা দণ্ডনীয় অপরাধ। সেসব বিষয় মাথায় রেখে ছাদে ভ্রমণ কঠোরভাবে নিষেধ করা হচ্ছে।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের আরএনবির কমান্ড্যান্ট শফিকুল ইসলাম মৃধা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছাদে কোনোভাবেই ভ্রমণ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তবে যাত্রীর চাপ বাড়লে বিষয়টি মনিটরিং করতে কষ্ট হবে। তবুও আমরা চেষ্টা করছি, যাত্রীদের বুঝিয়ে ভেতরে ভ্রমণ করানোর। কারণ এখনো যেসব ট্রেন ছেড়ে যাচ্ছে, ওই সব ট্রেনের ভেতরে মোটামুটি যাত্রীর চাপ কম থাকছে।’
এদিকে চট্টগ্রাম থেকে দূরপাল্লার বিভিন্ন বাসের বাড়তি ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ করছেন যাত্রীরা। বিশেষ করে লোকাল বাসগুলো অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে। এ বিষয়ে প্রশাসনেরও তেমন নজরদারি নেই। নতুন চান্দগাঁও থানা, কর্ণফুলীর নতুন ব্রিজ ঘুরে প্রশাসনের কাউকে নজরদারি করতে দেখা যায়নি।
নতুন ব্রিজে তিন ঘণ্টা দাঁড়িয়েও স্পেশাল সার্ভিসের বাসের কোনো টিকিট পাননি আবদুল কাইয়ুম। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে চকরিয়া যাচ্ছিলেন তিনি। বাধ্য হয়ে লোকাল বাসে যেতে হচ্ছিল তাঁকে। ২২০ টাকার ভাড়া ২৫০ থেকে ২৮০ টাকা দাবি করছে লোকাল বাসগুলো।আবদুল কাইয়ুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতি বছর একই অবস্থা। বাড়তি ভাড়ার সঙ্গে ভোগান্তি। প্রশাসনের কঠোর নজরদারি থাকলে এগুলো হতো না।
এদিকে ঈদ করতে মানুষ শহর ছেড়ে যাওয়ায় নগরও আস্তে আস্তে খালি হয়ে যাচ্ছে। অনেকে শেষ মুহূর্তের শপিং সেরে নিচ্ছেন। আগামী সোমবার ঈদ হতে পারে, সে জন্য আজ শনিবার ও আগামীকাল রোববার বেশির ভাগ মানুষ শহর ছেড়ে যাবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪