বিনোদন ডেস্ক
আব্বুকে কখনো শর্টকাট রাস্তায় চলতে দেখিনি: আঁখি আলমগীর
অনেকেই বলেন, আমি খুব লাকি। কারণ, আমি বাংলাদেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা আলমগীরের মেয়ে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে একজন সৎ, গুণী অভিনেতা, একজন অধ্যবসায়ী ও পরিশ্রমী মানুষের ঘরে পাঠিয়েছেন। যাঁর মানসিক শক্তি অনেক বেশি। আব্বু অনেক প্রফেশনাল। শর্টকাট রাস্তায় তাঁকে কখনো চলতে দেখিনি। আব্বু আমাকে আমার মতো করে জীবনের পথে লড়াই করতে বলেছেন। তিনি স্পষ্টবাদী মানুষ। আমাকে সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, ‘তোমার পথে তুমি নিজের সাহায্যে চলবে। এ জন্য কোথাও কোনো সুপারিশ করতে পারব না।’ একটা সময় ছিল, আব্বুর ছুটির দিনের আশায় থাকতাম। সপ্তাহের কোনো একটি দিন আমাদের জন্য আব্বু ঠিক বের করে ফেলতেন। আর ওই দিন ঘুম থেকে উঠে অপেক্ষা করতাম আব্বু কখন উঠবেন! ছুটির দিনে আব্বু একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠতেন। ওই দিন শুধু আমাদেরই সময় দিতেন। আজকে আঁখি আলমগীর হতে পেরেছি আব্বুর জন্যই। কাছ থেকে দেখা আব্বুই আমার কাছে সেরা মানুষ। যতবার কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হই, এই মানুষটি ততবার নির্ভরতার অনেক বড় জায়গা হয়ে যান।
সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে শিখিয়েছেন বাবা: বিদ্যা সিনহা মিম
বাবা আমার জীবনের প্রাণশক্তি। যেকোনো সময়ে আমাকে সমর্থন দেওয়া সবচেয়ে কাছের বন্ধু তিনি। কীভাবে সাহস ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয়, সেটি তিনিই আমাকে শিখিয়েছেন। যেহেতু আমার বাবা শিক্ষকতা পেশায় ছিলেন, তাই বিভিন্ন সময়ে যখন বাবার কর্মক্ষেত্রে গিয়েছি, দেখেছি বাবাকে সবাই কত সম্মান করেন, ভালোবাসেন। বাবা আমার সঙ্গে এখন কোথাও গেলে তিনি উপভোগ করেন সেই বাবারই মেয়েকে মানুষ কতটা ভালোবাসছে, শ্রদ্ধা করছে। আনন্দে অনেক সময়ই বাবার চোখে জল চলে আসে। নিশ্চয়ই এটা অনেক ভালো লাগার যে বাবার আনন্দ হওয়ার মতো, গর্ব করার মতো জীবনে কিছু একটা করতে পেরেছি। এখনো বাবা আমাকে ‘বাবু’ বলে ডাকেন। এই সময়ে এসেও বাবার বাবু ডাকার মধ্যে ছোট্টবেলার সেই আদুরে ডাকটাই পাই আমি। ‘আমার আছে জল’ সিনেমার প্রথম পারিশ্রমিক পাওয়ার পর পুরো টাকাটা বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। তার আগে যখন অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পেলাম, সে টাকাও বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। সত্যি বলতে, বাবা আমার জীবনের পুরোটাতে এমনভাবে মিশে আছেন, বাবা ছাড়া পৃথিবীতে আমি একটি দিনও কল্পনা করতে পারি না।
বাবা ছিলেন আমার বন্ধু, আমার আইডল: ইরেশ যাকের
বাবা দিবস মূলত জুনের তৃতীয় রোববার হয়। দিনটি বেশির ভাগ সময় ২০ জুনেই পড়ে। বাবা বেঁচে থাকলে এটা নিয়ে পরিবারে খুব মজা হতো। কারণ, বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকীও ২০ জুন। মজা করে মা (সারা যাকের) বলতেন, ‘দেখো, আমার বিবাহবার্ষিকীতেও আলী যাকের সব লাইট নিয়ে নিচ্ছে। আমার বিবাহবার্ষিকীর চেয়ে বাবা দিবসটাই বেশি উদ্যাপন করা হচ্ছে।’ মা সেই মজাটা এখন আর করতে পারেন না। এটাই সবচেয়ে বড় দুঃখ ও দীর্ঘশ্বাসের ব্যাপার আমার পরিবারের জন্য। বাবা ছিলেন আমার বন্ধু, আমার আইডল। আমার চোখে পৃথিবীর সবচেয়ে ভালোবাসার মানুষ যে দুই-তিনজন, তার মধ্যে তিনি একজন। আমরা অভিনয়ের চেয়ে খেলা, ইতিহাস, রাজনীতি নিয়ে বেশি কথা বলতাম।
মারা যাওয়ার আগে বাবার সঙ্গে শেষ আট মাস এক বাসায় কাটিয়েছিলাম। করোনার জন্যই হয়তো সম্ভব হয়েছে। নিজ নিজ ব্যস্ততার কারণে এত লম্বা সময় আমাদের একসঙ্গে থাকার সুযোগ ছিল না। আমরা টানা এক মাস প্রতিদিন একসঙ্গে আইপিএল দেখার সুযোগ পেয়েছি। এটাও অবিশ্বাস্য। ছোটবেলায় শিশুরা যেমন করে, আমরা তেমন আনন্দ করেছিলাম শেষ কয়েক মাস।
আব্বুকে কখনো শর্টকাট রাস্তায় চলতে দেখিনি: আঁখি আলমগীর
অনেকেই বলেন, আমি খুব লাকি। কারণ, আমি বাংলাদেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেতা আলমগীরের মেয়ে। সৃষ্টিকর্তা আমাকে একজন সৎ, গুণী অভিনেতা, একজন অধ্যবসায়ী ও পরিশ্রমী মানুষের ঘরে পাঠিয়েছেন। যাঁর মানসিক শক্তি অনেক বেশি। আব্বু অনেক প্রফেশনাল। শর্টকাট রাস্তায় তাঁকে কখনো চলতে দেখিনি। আব্বু আমাকে আমার মতো করে জীবনের পথে লড়াই করতে বলেছেন। তিনি স্পষ্টবাদী মানুষ। আমাকে সোজাসুজি বলে দিয়েছিলেন, ‘তোমার পথে তুমি নিজের সাহায্যে চলবে। এ জন্য কোথাও কোনো সুপারিশ করতে পারব না।’ একটা সময় ছিল, আব্বুর ছুটির দিনের আশায় থাকতাম। সপ্তাহের কোনো একটি দিন আমাদের জন্য আব্বু ঠিক বের করে ফেলতেন। আর ওই দিন ঘুম থেকে উঠে অপেক্ষা করতাম আব্বু কখন উঠবেন! ছুটির দিনে আব্বু একটু বেলা করে ঘুম থেকে উঠতেন। ওই দিন শুধু আমাদেরই সময় দিতেন। আজকে আঁখি আলমগীর হতে পেরেছি আব্বুর জন্যই। কাছ থেকে দেখা আব্বুই আমার কাছে সেরা মানুষ। যতবার কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি হই, এই মানুষটি ততবার নির্ভরতার অনেক বড় জায়গা হয়ে যান।
সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে শিখিয়েছেন বাবা: বিদ্যা সিনহা মিম
বাবা আমার জীবনের প্রাণশক্তি। যেকোনো সময়ে আমাকে সমর্থন দেওয়া সবচেয়ে কাছের বন্ধু তিনি। কীভাবে সাহস ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সংগ্রাম করে বেঁচে থাকতে হয়, সেটি তিনিই আমাকে শিখিয়েছেন। যেহেতু আমার বাবা শিক্ষকতা পেশায় ছিলেন, তাই বিভিন্ন সময়ে যখন বাবার কর্মক্ষেত্রে গিয়েছি, দেখেছি বাবাকে সবাই কত সম্মান করেন, ভালোবাসেন। বাবা আমার সঙ্গে এখন কোথাও গেলে তিনি উপভোগ করেন সেই বাবারই মেয়েকে মানুষ কতটা ভালোবাসছে, শ্রদ্ধা করছে। আনন্দে অনেক সময়ই বাবার চোখে জল চলে আসে। নিশ্চয়ই এটা অনেক ভালো লাগার যে বাবার আনন্দ হওয়ার মতো, গর্ব করার মতো জীবনে কিছু একটা করতে পেরেছি। এখনো বাবা আমাকে ‘বাবু’ বলে ডাকেন। এই সময়ে এসেও বাবার বাবু ডাকার মধ্যে ছোট্টবেলার সেই আদুরে ডাকটাই পাই আমি। ‘আমার আছে জল’ সিনেমার প্রথম পারিশ্রমিক পাওয়ার পর পুরো টাকাটা বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। তার আগে যখন অষ্টম শ্রেণিতে বৃত্তি পেলাম, সে টাকাও বাবার হাতে তুলে দিয়েছিলাম। সত্যি বলতে, বাবা আমার জীবনের পুরোটাতে এমনভাবে মিশে আছেন, বাবা ছাড়া পৃথিবীতে আমি একটি দিনও কল্পনা করতে পারি না।
বাবা ছিলেন আমার বন্ধু, আমার আইডল: ইরেশ যাকের
বাবা দিবস মূলত জুনের তৃতীয় রোববার হয়। দিনটি বেশির ভাগ সময় ২০ জুনেই পড়ে। বাবা বেঁচে থাকলে এটা নিয়ে পরিবারে খুব মজা হতো। কারণ, বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকীও ২০ জুন। মজা করে মা (সারা যাকের) বলতেন, ‘দেখো, আমার বিবাহবার্ষিকীতেও আলী যাকের সব লাইট নিয়ে নিচ্ছে। আমার বিবাহবার্ষিকীর চেয়ে বাবা দিবসটাই বেশি উদ্যাপন করা হচ্ছে।’ মা সেই মজাটা এখন আর করতে পারেন না। এটাই সবচেয়ে বড় দুঃখ ও দীর্ঘশ্বাসের ব্যাপার আমার পরিবারের জন্য। বাবা ছিলেন আমার বন্ধু, আমার আইডল। আমার চোখে পৃথিবীর সবচেয়ে ভালোবাসার মানুষ যে দুই-তিনজন, তার মধ্যে তিনি একজন। আমরা অভিনয়ের চেয়ে খেলা, ইতিহাস, রাজনীতি নিয়ে বেশি কথা বলতাম।
মারা যাওয়ার আগে বাবার সঙ্গে শেষ আট মাস এক বাসায় কাটিয়েছিলাম। করোনার জন্যই হয়তো সম্ভব হয়েছে। নিজ নিজ ব্যস্ততার কারণে এত লম্বা সময় আমাদের একসঙ্গে থাকার সুযোগ ছিল না। আমরা টানা এক মাস প্রতিদিন একসঙ্গে আইপিএল দেখার সুযোগ পেয়েছি। এটাও অবিশ্বাস্য। ছোটবেলায় শিশুরা যেমন করে, আমরা তেমন আনন্দ করেছিলাম শেষ কয়েক মাস।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে