মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির গুইমারাতে ৬টি গ্রামের মানুষ এখনো বিদ্যুতের সুবিধা বঞ্চিত। উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের গ্রামগুলোর বিদ্যুতের অভাবে ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছে না গ্রামবাসী। বিশেষ করে স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা বর্তমান ডিজিটাল শিক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছে।
হাফছড়ি ইউনিয়নের গ্রামগুলো হচ্ছে বাবুপাড়া, রিঅংমরম পাড়া, শণখোলা পাড়া, লুন্দক্যাপাড়া, রেম্রা পাড়া ও পথাছড়া পাড়া। প্রযুক্তির সুবিধা না পেয়ে পিছিয়ে পড়ছেন এই এলাকার মানুষেরা।
সরেজমিনে গ্রামগুলো ঘুরে দেখা যায়, জালিয়াপাড়া-সিন্দুকছড়ি সড়কের বড়পিলাক নামক জায়গা থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এ গ্রামগুলো। ৬টি গ্রামে প্রায় ৫০০ পরিবারের বাস। কমপক্ষে আড়াই হাজার লোক থাকেন সেখানে। এলাকায় আছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৫টি বৌদ্ধ বিহার, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিচালিত ৫টি পাড়াকেন্দ্র। এ ছাড়া রয়েছে চাকরিজীবী।
বাবুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা দোঅংগ্য মারমা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা থাকলেও আমাদের এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ নেই। ডিজিটাল যুগের প্রযুক্তিগত সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এলাকাবাসী।’
রিঅংমরম পাড়ার অংগ্য প্রু মারমা বলেন, এই গ্রামটি অত্যন্ত পুরোনো একটি গ্রাম। এখান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এখানকার ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে সবকিছুতে বিদ্যুতের প্রয়োজন। অথচ আমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ নেই। ফলে এই এলাকার মানুষগুলো পিছিয়ে আছে সবকিছুতে।’
রিয়ংমরমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চাইরেপ্রু মারমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ না থাকায় বিভিন্ন সমস্যার পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে বর্তমান ডিজিটাল শিক্ষা পদ্ধতিতে পাঠদান ও দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে বিদ্যুতের বিকল্প নেই। যা সোলার সিস্টেমে সব কাজ সম্ভব হয় না।’ এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের জোর দাবি জানান তিনি।
গুইমারা বিদ্যুৎ সাব-স্টেশনে সার্বিক দায়িত্বে থাকা মো. অহিদ বলেন, ‘গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সাধারণত বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ। বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্প কাজ শেষে আমাদের বুঝিয়ে দিলে তারপর আমরা সংযোগ প্রদান করে থাকি।’ এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্প বিভাগে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি।
খাগড়াছড়ির গুইমারাতে ৬টি গ্রামের মানুষ এখনো বিদ্যুতের সুবিধা বঞ্চিত। উপজেলার হাফছড়ি ইউনিয়নের গ্রামগুলোর বিদ্যুতের অভাবে ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারছে না গ্রামবাসী। বিশেষ করে স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরা বর্তমান ডিজিটাল শিক্ষা পদ্ধতির সঙ্গে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছে।
হাফছড়ি ইউনিয়নের গ্রামগুলো হচ্ছে বাবুপাড়া, রিঅংমরম পাড়া, শণখোলা পাড়া, লুন্দক্যাপাড়া, রেম্রা পাড়া ও পথাছড়া পাড়া। প্রযুক্তির সুবিধা না পেয়ে পিছিয়ে পড়ছেন এই এলাকার মানুষেরা।
সরেজমিনে গ্রামগুলো ঘুরে দেখা যায়, জালিয়াপাড়া-সিন্দুকছড়ি সড়কের বড়পিলাক নামক জায়গা থেকে মাত্র ২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত এ গ্রামগুলো। ৬টি গ্রামে প্রায় ৫০০ পরিবারের বাস। কমপক্ষে আড়াই হাজার লোক থাকেন সেখানে। এলাকায় আছে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৫টি বৌদ্ধ বিহার, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিচালিত ৫টি পাড়াকেন্দ্র। এ ছাড়া রয়েছে চাকরিজীবী।
বাবুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা দোঅংগ্য মারমা বলেন, ‘বর্তমান সরকার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার কথা থাকলেও আমাদের এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ নেই। ডিজিটাল যুগের প্রযুক্তিগত সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এলাকাবাসী।’
রিঅংমরম পাড়ার অংগ্য প্রু মারমা বলেন, এই গ্রামটি অত্যন্ত পুরোনো একটি গ্রাম। এখান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও এখানকার ছেলেমেয়েদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে সবকিছুতে বিদ্যুতের প্রয়োজন। অথচ আমাদের গ্রামে বিদ্যুৎ নেই। ফলে এই এলাকার মানুষগুলো পিছিয়ে আছে সবকিছুতে।’
রিয়ংমরমপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক চাইরেপ্রু মারমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ না থাকায় বিভিন্ন সমস্যার পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে বর্তমান ডিজিটাল শিক্ষা পদ্ধতিতে পাঠদান ও দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে বিদ্যুতের বিকল্প নেই। যা সোলার সিস্টেমে সব কাজ সম্ভব হয় না।’ এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগ প্রদানের জোর দাবি জানান তিনি।
গুইমারা বিদ্যুৎ সাব-স্টেশনে সার্বিক দায়িত্বে থাকা মো. অহিদ বলেন, ‘গ্রামে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সাধারণত বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ। বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্প কাজ শেষে আমাদের বুঝিয়ে দিলে তারপর আমরা সংযোগ প্রদান করে থাকি।’ এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ উন্নয়ন প্রকল্প বিভাগে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪